বাংলাদেশ প্রতিদিনের নির্বাহী সম্পাদক পীর হাবিবুর রহমান আর নেই (ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। তার বয়স হয়েছিল ৫৮ বছর।
শনিবার (৫ ফেব্রুয়ারি) বিকেলে রাজধানীর ল্যাবএইড হাসপাতালের নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে (আইসিইউ) চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। বাংলাদেশ প্রতিদিনের জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক রফিকুল ইসলাম রনি এ তথ্য নিশ্চিত করেন।
তিনি জানান, আজ বিকেল ৪টা ৮ মিনিটে কর্তব্যরত চিকিৎসকরা তার লাইফ সাপোর্ট খুলে দেন।
গতকাল শুক্রবার সন্ধ্যায় বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয় হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় পীর হাবিবুর রহমান স্ট্রোক করলে তাকে ল্যাবএইড হাসপাতালের আইসিইউতে স্থানান্তর করা হয়। সম্প্রতি করোনামুক্ত হলেও কিডনি জটিলতার কারণে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয় হাসপাতালে ভর্তি হন পীর হাবিবুর রহমান।
গত বছরের অক্টোবরে মুম্বাইয়ের জাসলুক হাসপাতালে বোনম্যারো ট্রান্সপ্লান্টেশনের মাধ্যমে ক্যান্সারমুক্ত হন পীর হাবিবুর রহমান। কিন্তু গত ২২ জানুয়ারি তিনি করোনায় আক্রান্ত হন। এর পর বিশিষ্ট চিকিৎসক অধ্যাপক ডা. এবিএম আব্দুল্লাহর পরামর্শে তিনি ল্যাবএইড হাসপাতালে ভর্তি হন।
পীর হাবিবুর রহমানের মরদেহ আজ তার উত্তরার বাসায় নেওয়া হবে। বাদ এশা উত্তরা চার নম্বর সেক্টরের পার্ক মসজিদে তার প্রথম নামাজে জানাজা অনুষ্ঠিত হবে।
এছাড়া, আগামীকাল রোববার বেলা সাড়ে ১১টা থেকে সাড়ে ১২টা পর্যন্ত সর্বসাধারণের শ্রদ্ধা জানানোর জন্য কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে তার মরদেহ রাখা হবে। বাদ জোহর জাতীয় প্রেসক্লাবে দ্বিতীয় জানাজা অনুষ্ঠিত হবে। এরপর পীর হাবিবুর রহমানের মরদেহ ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে নেওয়া হবে। বেলা তিনটায় মরদেহ তার প্রিয় কর্মস্থল বাংলাদেশ প্রতিদিন কার্যালয়ে নেওয়া হবে।
সোমবার দুপুর ১২টায় সুনামগঞ্জ পৌর শহীদ মিনারে শ্রদ্ধা নিবেদনের জন্য রাখা হবে পীর হাবিবুর রহমানের মরদেহ। বাদ জোহর সুনামগঞ্জ কেন্দ্রীয় মসজিদে এবং নিজ গ্রাম মাইজবাড়ীতে জানাজা শেষে পারিবারিক কবরস্থানে পিতা-মাতার কবরের পাশে চিরনিদ্রায় শায়িত হবেন পীর হাবিবুর রহমান।
বরেণ্য সাংবাদিক, রাজনৈতিক বিশ্লেষক ও কলামিস্ট পীর হাবিবুর রহমানের জন্ম ১৯৬৪ সালের ১৬ ফেব্রুয়ারি সুনামগঞ্জ শহরে।
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার সময় ১৯৮৪ সাল থেকে সাংবাদিকতায় হাতেখড়ি নেন পীর হাবিব। দীর্ঘ কর্মজীবনে তিনি দৈনিক বাংলাবাজার, যুগান্তর, মানবকণ্ঠ, আমাদের সময় পত্রিকায় কাজ করেছেন।
শনিবার, ০৫ ফেব্রুয়ারী ২০২২
বাংলাদেশ প্রতিদিনের নির্বাহী সম্পাদক পীর হাবিবুর রহমান আর নেই (ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। তার বয়স হয়েছিল ৫৮ বছর।
শনিবার (৫ ফেব্রুয়ারি) বিকেলে রাজধানীর ল্যাবএইড হাসপাতালের নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে (আইসিইউ) চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। বাংলাদেশ প্রতিদিনের জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক রফিকুল ইসলাম রনি এ তথ্য নিশ্চিত করেন।
তিনি জানান, আজ বিকেল ৪টা ৮ মিনিটে কর্তব্যরত চিকিৎসকরা তার লাইফ সাপোর্ট খুলে দেন।
গতকাল শুক্রবার সন্ধ্যায় বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয় হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় পীর হাবিবুর রহমান স্ট্রোক করলে তাকে ল্যাবএইড হাসপাতালের আইসিইউতে স্থানান্তর করা হয়। সম্প্রতি করোনামুক্ত হলেও কিডনি জটিলতার কারণে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয় হাসপাতালে ভর্তি হন পীর হাবিবুর রহমান।
গত বছরের অক্টোবরে মুম্বাইয়ের জাসলুক হাসপাতালে বোনম্যারো ট্রান্সপ্লান্টেশনের মাধ্যমে ক্যান্সারমুক্ত হন পীর হাবিবুর রহমান। কিন্তু গত ২২ জানুয়ারি তিনি করোনায় আক্রান্ত হন। এর পর বিশিষ্ট চিকিৎসক অধ্যাপক ডা. এবিএম আব্দুল্লাহর পরামর্শে তিনি ল্যাবএইড হাসপাতালে ভর্তি হন।
পীর হাবিবুর রহমানের মরদেহ আজ তার উত্তরার বাসায় নেওয়া হবে। বাদ এশা উত্তরা চার নম্বর সেক্টরের পার্ক মসজিদে তার প্রথম নামাজে জানাজা অনুষ্ঠিত হবে।
এছাড়া, আগামীকাল রোববার বেলা সাড়ে ১১টা থেকে সাড়ে ১২টা পর্যন্ত সর্বসাধারণের শ্রদ্ধা জানানোর জন্য কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে তার মরদেহ রাখা হবে। বাদ জোহর জাতীয় প্রেসক্লাবে দ্বিতীয় জানাজা অনুষ্ঠিত হবে। এরপর পীর হাবিবুর রহমানের মরদেহ ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে নেওয়া হবে। বেলা তিনটায় মরদেহ তার প্রিয় কর্মস্থল বাংলাদেশ প্রতিদিন কার্যালয়ে নেওয়া হবে।
সোমবার দুপুর ১২টায় সুনামগঞ্জ পৌর শহীদ মিনারে শ্রদ্ধা নিবেদনের জন্য রাখা হবে পীর হাবিবুর রহমানের মরদেহ। বাদ জোহর সুনামগঞ্জ কেন্দ্রীয় মসজিদে এবং নিজ গ্রাম মাইজবাড়ীতে জানাজা শেষে পারিবারিক কবরস্থানে পিতা-মাতার কবরের পাশে চিরনিদ্রায় শায়িত হবেন পীর হাবিবুর রহমান।
বরেণ্য সাংবাদিক, রাজনৈতিক বিশ্লেষক ও কলামিস্ট পীর হাবিবুর রহমানের জন্ম ১৯৬৪ সালের ১৬ ফেব্রুয়ারি সুনামগঞ্জ শহরে।
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার সময় ১৯৮৪ সাল থেকে সাংবাদিকতায় হাতেখড়ি নেন পীর হাবিব। দীর্ঘ কর্মজীবনে তিনি দৈনিক বাংলাবাজার, যুগান্তর, মানবকণ্ঠ, আমাদের সময় পত্রিকায় কাজ করেছেন।