জ্যেষ্ঠ সাংবাদিক এবং বাংলাদেশ প্রতিদিনের নির্বাহী সম্পাদক পীর হাবিবুর রহমানের মরদেহে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধা জানানোর জন্য কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে রাখা হয়েছে।
রোববার (৬ ফেব্রুয়ারি) বেলা সাড়ে ১১টার দিকে পীর হাবিবের মরদেহ কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে রাখা হয়।
এরপর আওয়ামী লীগ, বিএনপি, জাতীয় পার্টি, নাগরিক ঐক্য, জাসদসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দল, গণস্বাস্থ্য কেন্দ্র, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের তার সহপাঠী, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশন, বাংলাদেশ প্রতিদিন পরিবারসহ সাধারণ মানুষ তার কফিনে ফুলেল শ্রদ্ধা জানান।
দুপুর সাড়ে ১২টা পর্যন্ত তার মরদেহ কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে রাখা হবে। বাদজোহর জাতীয় প্রেস ক্লাবে তার দ্বিতীয় জানাজা অনুষ্ঠিত হবে। এরপর পীর হাবিবুর রহমানের মরদেহ ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে নেওয়া হবে। এদিন বিকেল ৩টায় তার মরদেহ কর্মস্থল বাংলাদেশ প্রতিদিন কার্যালয়ে নেওয়া হবে।
এরপর সোমবার (৭ ফেব্রুয়ারি) দুপুর ১২টায় সুনামগঞ্জ পৌর শহীদ মিনারে শ্রদ্ধা নিবেদনের জন্য রাখা হবে তার মরদেহ। বাদ জোহর সুনামগঞ্জ কেন্দ্রীয় মসজিদে এবং নিজ গ্রাম মাইজবাড়ীতে জানাজার নামাজ শেষে পারিবারিক কবরস্থানে বাবা-মায়ের কবরের পাশে বরণ্যে এই সাংবাদিককে শায়িত করা হবে।
এর আগে শনিবার বাদ এশা রাজধানীর উত্তরা ৪নং সেক্টর পার্ক জামে মসজিদে তার প্রথম জানাজা অনুষ্ঠিত হয়।
জ্যেষ্ঠ সাংবাদিক ও কলামিস্ট পীর হাবিবুর রহমান শনিবার (৫ ফেব্রুয়ারি) বিকেল ৪টা ৮ মিনিটে রাজধানীর ল্যাবএইড হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যুবরণ করেন।
এর আগে শুক্রবার (৪ ফেব্রুয়ারি) সন্ধ্যায় বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় পীর হাবিবুর রহমান স্ট্রোক করলে তাকে ল্যাবএইড হাসপাতালের নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে (আইসিইউ) স্থানান্তর করা হয়।
গত ২২ জানুয়ারি পীর হাবিবুর রহমান করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হন। করোনামুক্ত হলেও কিডনি জটিলতার কারণে তিনি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় হাসপাতালে ভর্তি হন। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় শুক্রবার সন্ধ্যায় স্ট্রোক করেন তিনি।
২০২১ সালের অক্টোবরে মুম্বাই জাসলুক হাসপাতালে বোনম্যারো ট্রান্সপ্লান্টেশনের মাধ্যমে ক্যানসার মুক্ত হন পীর হাবিবুর রহমান।
বরেণ্য সাংবাদিক, রাজনৈতিক বিশ্লেষক ও কলামিস্ট পীর হাবিবুর রহমানের জন্ম ১৯৬৩ সালের ১২ নভেম্বর সুনামগঞ্জ শহরে।
রোববার, ০৬ ফেব্রুয়ারী ২০২২
জ্যেষ্ঠ সাংবাদিক এবং বাংলাদেশ প্রতিদিনের নির্বাহী সম্পাদক পীর হাবিবুর রহমানের মরদেহে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধা জানানোর জন্য কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে রাখা হয়েছে।
রোববার (৬ ফেব্রুয়ারি) বেলা সাড়ে ১১টার দিকে পীর হাবিবের মরদেহ কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে রাখা হয়।
এরপর আওয়ামী লীগ, বিএনপি, জাতীয় পার্টি, নাগরিক ঐক্য, জাসদসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দল, গণস্বাস্থ্য কেন্দ্র, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের তার সহপাঠী, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশন, বাংলাদেশ প্রতিদিন পরিবারসহ সাধারণ মানুষ তার কফিনে ফুলেল শ্রদ্ধা জানান।
দুপুর সাড়ে ১২টা পর্যন্ত তার মরদেহ কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে রাখা হবে। বাদজোহর জাতীয় প্রেস ক্লাবে তার দ্বিতীয় জানাজা অনুষ্ঠিত হবে। এরপর পীর হাবিবুর রহমানের মরদেহ ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে নেওয়া হবে। এদিন বিকেল ৩টায় তার মরদেহ কর্মস্থল বাংলাদেশ প্রতিদিন কার্যালয়ে নেওয়া হবে।
এরপর সোমবার (৭ ফেব্রুয়ারি) দুপুর ১২টায় সুনামগঞ্জ পৌর শহীদ মিনারে শ্রদ্ধা নিবেদনের জন্য রাখা হবে তার মরদেহ। বাদ জোহর সুনামগঞ্জ কেন্দ্রীয় মসজিদে এবং নিজ গ্রাম মাইজবাড়ীতে জানাজার নামাজ শেষে পারিবারিক কবরস্থানে বাবা-মায়ের কবরের পাশে বরণ্যে এই সাংবাদিককে শায়িত করা হবে।
এর আগে শনিবার বাদ এশা রাজধানীর উত্তরা ৪নং সেক্টর পার্ক জামে মসজিদে তার প্রথম জানাজা অনুষ্ঠিত হয়।
জ্যেষ্ঠ সাংবাদিক ও কলামিস্ট পীর হাবিবুর রহমান শনিবার (৫ ফেব্রুয়ারি) বিকেল ৪টা ৮ মিনিটে রাজধানীর ল্যাবএইড হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যুবরণ করেন।
এর আগে শুক্রবার (৪ ফেব্রুয়ারি) সন্ধ্যায় বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় পীর হাবিবুর রহমান স্ট্রোক করলে তাকে ল্যাবএইড হাসপাতালের নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে (আইসিইউ) স্থানান্তর করা হয়।
গত ২২ জানুয়ারি পীর হাবিবুর রহমান করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হন। করোনামুক্ত হলেও কিডনি জটিলতার কারণে তিনি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় হাসপাতালে ভর্তি হন। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় শুক্রবার সন্ধ্যায় স্ট্রোক করেন তিনি।
২০২১ সালের অক্টোবরে মুম্বাই জাসলুক হাসপাতালে বোনম্যারো ট্রান্সপ্লান্টেশনের মাধ্যমে ক্যানসার মুক্ত হন পীর হাবিবুর রহমান।
বরেণ্য সাংবাদিক, রাজনৈতিক বিশ্লেষক ও কলামিস্ট পীর হাবিবুর রহমানের জন্ম ১৯৬৩ সালের ১২ নভেম্বর সুনামগঞ্জ শহরে।