‘শহীদ সাংবাদিক সেলিনা পারভীন সাংবাদিকতা পদক ২০২০’ পেলেন দুই নারী সাংবাদিক। তারা হলেন, দৈনিক প্রথম আলোর বিশেষ প্রতিনিধি রোজিনা ইসলাম এবং একাত্তর টেলিভিশনের জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক কাবেরী মৈত্রেয়। তাদের মধ্যে রোজিনা ইসলাম পেয়েছেন ‘শহীদ সাংবাদিক সেলিনা পারভীন সাহসী সাংবাদিকতা পদক ২০২১’ এবং কাবেরী মৈত্রেয় পেয়েছেন ‘শহীদ সাংবাদিক সেলিনা পারভীন সাংবাদিকতা পদক ২০২০’।
বৃহস্পতিবার (২ জুন) জাতীয় প্রেসক্লাবের জহুর হোসেন চৌধুরী হলে বাংলাদেশ নারী সাংবাদিক কেন্দ্র (বিএনএসকে) আয়োজিত অনুষ্ঠানে এ পদক বিতরণ করা হয়।
বাংলাদেশ নারী সাংবাদিক কেন্দ্রের (বিএনএসকে) সভাপতি নাসিমুন আরা হক মিনুর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন অধ্যক্ষ মাহফুজা খানম, দৈনিক আজকের পত্রিকা’র সম্পাদক অধ্যাপক ড. গোলাম রহমান, মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘরের ট্রাস্টি মফিদুল হক, সেলিনা পারভীনের পুত্রবধূ কাজী রাকসিন্দা জাবীন, তার বোনের মেয়ে মেহেরুন নিসা ইসলাম প্রমুখ।
অনুষ্ঠানে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ-ডাকসুর সাবেক ভিপি ও অধ্যক্ষ মাহফুজা খানম বলেন, ‘ একাত্তরে রায়ের বাজার বধ্যভূমিতে পাওয়া একমাত্র নারী ছিলেন সেলিনা পারভীন। কিন্তু রাষ্ট্রীয়ভাবে তাকে কোনোভাবে স্বীকৃতির কথা নেই, তার নাম উচ্চারিত হয় কিনা আমার জানা নেই। রাষ্ট্রের দায়িত্ব ছিল, তাকে আগামী প্রজন্মের কাছে উপস্থাপন করা। কিন্তু সরকারিভাবে সেটা করা হয়নি। নারী শহীদ আছে, নারী রাজাকার কিন্তু নাই।এই পরিস্থিতিতে ‘নারী সাংবাদিক কেন্দ্র’ সাংবাদিক সেলিনা পারভীনের নামে পদক দিচ্ছে, এটি সময়োপযোগী সিদ্ধান্ত। ’
বৃহস্পতিবার, ০২ জুন ২০২২
‘শহীদ সাংবাদিক সেলিনা পারভীন সাংবাদিকতা পদক ২০২০’ পেলেন দুই নারী সাংবাদিক। তারা হলেন, দৈনিক প্রথম আলোর বিশেষ প্রতিনিধি রোজিনা ইসলাম এবং একাত্তর টেলিভিশনের জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক কাবেরী মৈত্রেয়। তাদের মধ্যে রোজিনা ইসলাম পেয়েছেন ‘শহীদ সাংবাদিক সেলিনা পারভীন সাহসী সাংবাদিকতা পদক ২০২১’ এবং কাবেরী মৈত্রেয় পেয়েছেন ‘শহীদ সাংবাদিক সেলিনা পারভীন সাংবাদিকতা পদক ২০২০’।
বৃহস্পতিবার (২ জুন) জাতীয় প্রেসক্লাবের জহুর হোসেন চৌধুরী হলে বাংলাদেশ নারী সাংবাদিক কেন্দ্র (বিএনএসকে) আয়োজিত অনুষ্ঠানে এ পদক বিতরণ করা হয়।
বাংলাদেশ নারী সাংবাদিক কেন্দ্রের (বিএনএসকে) সভাপতি নাসিমুন আরা হক মিনুর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন অধ্যক্ষ মাহফুজা খানম, দৈনিক আজকের পত্রিকা’র সম্পাদক অধ্যাপক ড. গোলাম রহমান, মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘরের ট্রাস্টি মফিদুল হক, সেলিনা পারভীনের পুত্রবধূ কাজী রাকসিন্দা জাবীন, তার বোনের মেয়ে মেহেরুন নিসা ইসলাম প্রমুখ।
অনুষ্ঠানে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ-ডাকসুর সাবেক ভিপি ও অধ্যক্ষ মাহফুজা খানম বলেন, ‘ একাত্তরে রায়ের বাজার বধ্যভূমিতে পাওয়া একমাত্র নারী ছিলেন সেলিনা পারভীন। কিন্তু রাষ্ট্রীয়ভাবে তাকে কোনোভাবে স্বীকৃতির কথা নেই, তার নাম উচ্চারিত হয় কিনা আমার জানা নেই। রাষ্ট্রের দায়িত্ব ছিল, তাকে আগামী প্রজন্মের কাছে উপস্থাপন করা। কিন্তু সরকারিভাবে সেটা করা হয়নি। নারী শহীদ আছে, নারী রাজাকার কিন্তু নাই।এই পরিস্থিতিতে ‘নারী সাংবাদিক কেন্দ্র’ সাংবাদিক সেলিনা পারভীনের নামে পদক দিচ্ছে, এটি সময়োপযোগী সিদ্ধান্ত। ’