শহীদ বৃদ্ধিজীবীদের স্মরণ করার পাশাপাশি সশস্ত্র মুক্তিযুদ্ধ ও বাংলাদেশের স্বাধীনতার ইতিহাস পরবর্তী প্রজন্মের কাছে তুলে ধরার জন্য আহবান জানিয়েছেন সাংবাদিক নেতৃবৃন্দ।
শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে আজ বুধবার জাতীয় প্রেস ক্লাব আয়োজিত ‘বাংলাদেশের অভ্যুদয়ঃ বুদ্ধিজীবীদের অবদান’ শীর্ষক আলোচনা সভায় তাঁরা এ কথা বলেন।
তফাজ্জল হোসেন মানিক মিয়া হলে এ আলোচনা সভায় সভাপতিত্ব করেন জাতীয় প্রেসক্লাবের সভাপতি ফরিদা ইয়াসমিন।
আলোচনা সভায় ডেইলি অবজারভারের সম্পাদক ইকবাল সোবহান চৌধুরী বলেন, বুদ্ধিজীবীরা দেশের স্বাধীনতার জন্য অবদান রাখায় তাঁদের হত্যা করেছিল পাকিস্তান হানাদার সৈন্য ও রাজাকার-আল বদর-আল শামসবাহিনী। এসকল বুদ্ধিজীবীদের মধ্যে ছিলেন অনেক সাংবাদিকও।
বিএফইউজের প্রাক্তন সভাপতি মঞ্জুরুল আহসান বুলবুল বলেন, বঙ্গবন্ধুকে যারা হত্যা করেছিল তাদের পূর্বসূরীরাই বুদ্ধিজীবীদের হত্যা করে। কেননা বঙ্গবন্ধুর এ বাংলাদেশ যাতে মেধা শূন্য হয় সেজন্যই পরিকল্পনা করে তাঁদের হত্যা করা হয়।
জাতীয় প্রেস ক্লাব সভাপতি ফরিদা ইয়াসমিন বলেন, শহীদ বুদ্ধিজীবিদের তালিকায় ১৩ জন সাংবাদিকও রয়েছেন। এছাড়াও আরো অনেক সাংবাদিকের কথা শোনা যাচ্ছে। তাই একটি পূর্নাঙ্গ তালিকা করার প্রয়োজন রয়েছে।
আলোচনা সভায় আরও বক্তব্য রাখেন, বাসসের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আবুল কালাম আজাদ,বিএফইউজের সভাপতি ওমর ফারুক, জাতীয় প্রেস ক্লাব সাধারণ সম্পাদক ইলিয়াস খান,সিনিয়র সহ-সভাপতি হাসান হাফিজ, সাংবাদিক নেতা আজিজুল ইসলাম ভূঁইয়া, ইউএনবি সম্পাদক ফরিদ হোসেন, ভোরের কাগজ সম্পাদক শ্যামল দত্ত, ক্লাবের কোষাধ্যক্ষ শাহেদ চৌধুরী, সদস্য কাজী রওনাক হোসেন, রহমান মোস্তাফিজ।
প্রেস ক্লাব ব্যবস্থাপনা কমিটির সদস্য ভানুরঞ্জন চক্রবর্তী সঞ্চালনায় সভায় আরও বক্তব্য রাখেন-সুকুমার সরকার,তরুণতপন চক্রবর্তী,আব্দুল মান্নান,তারিফ হোসেন প্রমুখ।
বুধবার, ১৪ ডিসেম্বর ২০২২
শহীদ বৃদ্ধিজীবীদের স্মরণ করার পাশাপাশি সশস্ত্র মুক্তিযুদ্ধ ও বাংলাদেশের স্বাধীনতার ইতিহাস পরবর্তী প্রজন্মের কাছে তুলে ধরার জন্য আহবান জানিয়েছেন সাংবাদিক নেতৃবৃন্দ।
শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে আজ বুধবার জাতীয় প্রেস ক্লাব আয়োজিত ‘বাংলাদেশের অভ্যুদয়ঃ বুদ্ধিজীবীদের অবদান’ শীর্ষক আলোচনা সভায় তাঁরা এ কথা বলেন।
তফাজ্জল হোসেন মানিক মিয়া হলে এ আলোচনা সভায় সভাপতিত্ব করেন জাতীয় প্রেসক্লাবের সভাপতি ফরিদা ইয়াসমিন।
আলোচনা সভায় ডেইলি অবজারভারের সম্পাদক ইকবাল সোবহান চৌধুরী বলেন, বুদ্ধিজীবীরা দেশের স্বাধীনতার জন্য অবদান রাখায় তাঁদের হত্যা করেছিল পাকিস্তান হানাদার সৈন্য ও রাজাকার-আল বদর-আল শামসবাহিনী। এসকল বুদ্ধিজীবীদের মধ্যে ছিলেন অনেক সাংবাদিকও।
বিএফইউজের প্রাক্তন সভাপতি মঞ্জুরুল আহসান বুলবুল বলেন, বঙ্গবন্ধুকে যারা হত্যা করেছিল তাদের পূর্বসূরীরাই বুদ্ধিজীবীদের হত্যা করে। কেননা বঙ্গবন্ধুর এ বাংলাদেশ যাতে মেধা শূন্য হয় সেজন্যই পরিকল্পনা করে তাঁদের হত্যা করা হয়।
জাতীয় প্রেস ক্লাব সভাপতি ফরিদা ইয়াসমিন বলেন, শহীদ বুদ্ধিজীবিদের তালিকায় ১৩ জন সাংবাদিকও রয়েছেন। এছাড়াও আরো অনেক সাংবাদিকের কথা শোনা যাচ্ছে। তাই একটি পূর্নাঙ্গ তালিকা করার প্রয়োজন রয়েছে।
আলোচনা সভায় আরও বক্তব্য রাখেন, বাসসের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আবুল কালাম আজাদ,বিএফইউজের সভাপতি ওমর ফারুক, জাতীয় প্রেস ক্লাব সাধারণ সম্পাদক ইলিয়াস খান,সিনিয়র সহ-সভাপতি হাসান হাফিজ, সাংবাদিক নেতা আজিজুল ইসলাম ভূঁইয়া, ইউএনবি সম্পাদক ফরিদ হোসেন, ভোরের কাগজ সম্পাদক শ্যামল দত্ত, ক্লাবের কোষাধ্যক্ষ শাহেদ চৌধুরী, সদস্য কাজী রওনাক হোসেন, রহমান মোস্তাফিজ।
প্রেস ক্লাব ব্যবস্থাপনা কমিটির সদস্য ভানুরঞ্জন চক্রবর্তী সঞ্চালনায় সভায় আরও বক্তব্য রাখেন-সুকুমার সরকার,তরুণতপন চক্রবর্তী,আব্দুল মান্নান,তারিফ হোসেন প্রমুখ।