বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্কের ভবিষ্যৎ নিয়ে আশাবাদ প্রকাশ করেছেন ঢাকায় নিযুক্ত ভারতীয় হাইকমিশনার প্রণয় ভার্মা। বুধবার ভারতীয় হাইকমিশনে আয়োজিত একটি অনুষ্ঠানে তিনি এই আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
উচ্চতর শিক্ষার জন্য ভারতের আইসিসিআর বৃত্তি অর্জন করা বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের বিদায় জানাতে ভারতীয় হাইকমিশন এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করে। প্রণয় ভার্মা এ সময় বলেন, দুই দেশের তরুণরা জাতি গঠনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবেন এবং শান্তি, সমৃদ্ধি ও উন্নয়নের লক্ষ্যে একে অপরের মূল্যবান অংশীদার হবেন।
বিদায়ী শিক্ষার্থীদের উদ্দেশ্যে শুভকামনা জানিয়ে হাইকমিশনার প্রণয় ভার্মা দুই দেশের জনগণের মধ্যে দৃঢ় সংযোগ তৈরিতে শিক্ষা ও জ্ঞান বিনিময়ের গুরুত্ব তুলে ধরেন।
এ বছর প্রায় ৫৫০ জন বাংলাদেশি শিক্ষার্থী আইসিসিআর বৃত্তি পেয়েছেন, যা তাদেরকে ইন্ডিয়ান ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজি (আইআইটি), ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজি (এনআইটি), দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয়সহ ভারতের বিভিন্ন মর্যাদাপূর্ণ প্রতিষ্ঠানে ইঞ্জিনিয়ারিং, মেডিসিন, আইন, ভাষাতত্ত্ব, চারুকলা এবং সামাজিক বিজ্ঞানসহ বিভিন্ন বিষয়ে স্নাতক, স্নাতকোত্তর ও পিএইচডি কোর্সে উচ্চশিক্ষার সুযোগ করে দেবে।
ভারতীয় হাইকমিশন জানায়, আইসিসিআর স্কলারশিপ প্রোগ্রাম ভারত ও বাংলাদেশের মধ্যে পারস্পরিক বোঝাপড়া এবং সহযোগিতা বৃদ্ধিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে। তারা এই কর্মসূচি চালিয়ে যেতে এবং দুই দেশের মধ্যে শিক্ষাগত বিনিময় জোরদার করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।
বৃহস্পতিবার, ০৫ সেপ্টেম্বর ২০২৪
বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্কের ভবিষ্যৎ নিয়ে আশাবাদ প্রকাশ করেছেন ঢাকায় নিযুক্ত ভারতীয় হাইকমিশনার প্রণয় ভার্মা। বুধবার ভারতীয় হাইকমিশনে আয়োজিত একটি অনুষ্ঠানে তিনি এই আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
উচ্চতর শিক্ষার জন্য ভারতের আইসিসিআর বৃত্তি অর্জন করা বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের বিদায় জানাতে ভারতীয় হাইকমিশন এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করে। প্রণয় ভার্মা এ সময় বলেন, দুই দেশের তরুণরা জাতি গঠনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবেন এবং শান্তি, সমৃদ্ধি ও উন্নয়নের লক্ষ্যে একে অপরের মূল্যবান অংশীদার হবেন।
বিদায়ী শিক্ষার্থীদের উদ্দেশ্যে শুভকামনা জানিয়ে হাইকমিশনার প্রণয় ভার্মা দুই দেশের জনগণের মধ্যে দৃঢ় সংযোগ তৈরিতে শিক্ষা ও জ্ঞান বিনিময়ের গুরুত্ব তুলে ধরেন।
এ বছর প্রায় ৫৫০ জন বাংলাদেশি শিক্ষার্থী আইসিসিআর বৃত্তি পেয়েছেন, যা তাদেরকে ইন্ডিয়ান ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজি (আইআইটি), ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজি (এনআইটি), দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয়সহ ভারতের বিভিন্ন মর্যাদাপূর্ণ প্রতিষ্ঠানে ইঞ্জিনিয়ারিং, মেডিসিন, আইন, ভাষাতত্ত্ব, চারুকলা এবং সামাজিক বিজ্ঞানসহ বিভিন্ন বিষয়ে স্নাতক, স্নাতকোত্তর ও পিএইচডি কোর্সে উচ্চশিক্ষার সুযোগ করে দেবে।
ভারতীয় হাইকমিশন জানায়, আইসিসিআর স্কলারশিপ প্রোগ্রাম ভারত ও বাংলাদেশের মধ্যে পারস্পরিক বোঝাপড়া এবং সহযোগিতা বৃদ্ধিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে। তারা এই কর্মসূচি চালিয়ে যেতে এবং দুই দেশের মধ্যে শিক্ষাগত বিনিময় জোরদার করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।