তামাক নিয়ন্ত্রণ আইন সংশোধনের আবশ্যকতা পুনর্ব্যক্ত করেছেন আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রী আনিসুল হক।
বৃহস্পতিবার (২১ সেপ্টেম্বর) ‘বাংলাদেশ পার্লামেন্টারি ফোরাম ফর হেলথ অ্যান্ড ওয়েলবিং’ এবং স্বাস্থ্য সুরক্ষা ফাউন্ডেশনের একটি প্রতিনিধি দল আইনমন্ত্রী আনিসুল হকের সঙ্গে তার কার্যালয়ে সাক্ষাৎ করতে গেলে তিনি এ কথা বলেন।
আনিসুল হক বলেন, আইন সংশোধনের বিষয়টি স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের। স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় থেকে আইন মন্ত্রণালয়ে আসলেই আইনটি সংশোধনের বিষয়ে আমরা দ্রুত পদক্ষেপ নেব। এই আইন দ্রুত সংশোধন হওয়া প্রয়োজন।
তামাক নিয়ন্ত্রণ বিষয়ে কাজ করার জন্য পার্লামেন্টারি ফোরাম ফর হেলথ অ্যান্ড ওয়েলবিংয়ের সদস্যদেরকে তিনি ধন্যবাদ জানান।
বাংলাদেশ পার্লামেন্টারি ফোরাম ফর হেলথ অ্যান্ড ওয়েলবিংয়ের সমন্বয়ক এবং স্বাস্থ্য সুরক্ষা ফাউন্ডেশনের পরিচালক ড. মো. রফিকুল ইসলাম আইনমন্ত্রীর কাছে বিভিন্ন কার্যক্রমের প্রতিবেদন হস্তান্তর করেন, যা তামাকমুক্ত বাংলাদেশ অর্জনে সংসদ সদস্যদের গৃহীত পদক্ষেপের রূপরেখা তুলে ধরে।
এছাড়াও জনস্বাস্থ্য রক্ষায় তামাক নিয়ন্ত্রণ আইন সংশোধনের জন্য স্বাস্থ্যমন্ত্রী বরাবর পাঠানো ১৫২ জন সংসদ সদস্যের স্বাক্ষরিত আরেকটি সুপারিশের চিঠি আইনমন্ত্রীর কাছে হস্তান্তর করা হয়।
বাংলাদেশ পার্লামেন্টারি ফোরাম ফর হেলথ অ্যান্ড ওয়েলবিংয়ের প্রতিনিধি দল তামাক আইন নিয়ন্ত্রণের চূড়ান্ত খসড়াটি কেবিনেট ডিভিশন থেকে সংসদে উত্থাপন ও পাশের বিষয়ে আইনমন্ত্রীর সহযোগিতা কামনা করেন। মাননীয় মন্ত্রী এ বিষয়ে তার পূর্ণ সহযোগিতার আশ্বাস দেন।
দেশের প্রায় চার কোটির কাছাকাছি মানুষ জনস্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত ক্ষতিকর তামাক ব্যবহার করে। বছরে দেশের প্রায় এক লাখ ৬১ হাজার মানুষ মারা যায় এই তামাকজনিত রোগে আক্রান্ত হয়ে। তামাক নিয়ন্ত্রণে ছয়টি বিষয় মাথায় রেখে ধূমপান ও তামাক নিয়ন্ত্রণ আইন সংশোধনের প্রস্তাবিত খসড়ায় রয়েছে, পাবলিক প্লেসে ধূমপান নিষিদ্ধ করা, বিক্রয়স্থলে তামাক দ্রব্য প্রদর্শন নিষিদ্ধ করা, তামাক কোম্পানির সিএসআর কার্যক্রম নিষিদ্ধ করা, খুচরা বিক্রি বন্ধ করা, সচিত্র স্বাস্থ্য সতর্কতার ওপর জোর দেওয়া এবং ই-সিগারেট এবং হিটেড টোব্যাকো প্রোডাক্টস (এইচটিপি) নিষিদ্ধ করা।
বৃহস্পতিবার, ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৩
তামাক নিয়ন্ত্রণ আইন সংশোধনের আবশ্যকতা পুনর্ব্যক্ত করেছেন আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রী আনিসুল হক।
বৃহস্পতিবার (২১ সেপ্টেম্বর) ‘বাংলাদেশ পার্লামেন্টারি ফোরাম ফর হেলথ অ্যান্ড ওয়েলবিং’ এবং স্বাস্থ্য সুরক্ষা ফাউন্ডেশনের একটি প্রতিনিধি দল আইনমন্ত্রী আনিসুল হকের সঙ্গে তার কার্যালয়ে সাক্ষাৎ করতে গেলে তিনি এ কথা বলেন।
আনিসুল হক বলেন, আইন সংশোধনের বিষয়টি স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের। স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় থেকে আইন মন্ত্রণালয়ে আসলেই আইনটি সংশোধনের বিষয়ে আমরা দ্রুত পদক্ষেপ নেব। এই আইন দ্রুত সংশোধন হওয়া প্রয়োজন।
তামাক নিয়ন্ত্রণ বিষয়ে কাজ করার জন্য পার্লামেন্টারি ফোরাম ফর হেলথ অ্যান্ড ওয়েলবিংয়ের সদস্যদেরকে তিনি ধন্যবাদ জানান।
বাংলাদেশ পার্লামেন্টারি ফোরাম ফর হেলথ অ্যান্ড ওয়েলবিংয়ের সমন্বয়ক এবং স্বাস্থ্য সুরক্ষা ফাউন্ডেশনের পরিচালক ড. মো. রফিকুল ইসলাম আইনমন্ত্রীর কাছে বিভিন্ন কার্যক্রমের প্রতিবেদন হস্তান্তর করেন, যা তামাকমুক্ত বাংলাদেশ অর্জনে সংসদ সদস্যদের গৃহীত পদক্ষেপের রূপরেখা তুলে ধরে।
এছাড়াও জনস্বাস্থ্য রক্ষায় তামাক নিয়ন্ত্রণ আইন সংশোধনের জন্য স্বাস্থ্যমন্ত্রী বরাবর পাঠানো ১৫২ জন সংসদ সদস্যের স্বাক্ষরিত আরেকটি সুপারিশের চিঠি আইনমন্ত্রীর কাছে হস্তান্তর করা হয়।
বাংলাদেশ পার্লামেন্টারি ফোরাম ফর হেলথ অ্যান্ড ওয়েলবিংয়ের প্রতিনিধি দল তামাক আইন নিয়ন্ত্রণের চূড়ান্ত খসড়াটি কেবিনেট ডিভিশন থেকে সংসদে উত্থাপন ও পাশের বিষয়ে আইনমন্ত্রীর সহযোগিতা কামনা করেন। মাননীয় মন্ত্রী এ বিষয়ে তার পূর্ণ সহযোগিতার আশ্বাস দেন।
দেশের প্রায় চার কোটির কাছাকাছি মানুষ জনস্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত ক্ষতিকর তামাক ব্যবহার করে। বছরে দেশের প্রায় এক লাখ ৬১ হাজার মানুষ মারা যায় এই তামাকজনিত রোগে আক্রান্ত হয়ে। তামাক নিয়ন্ত্রণে ছয়টি বিষয় মাথায় রেখে ধূমপান ও তামাক নিয়ন্ত্রণ আইন সংশোধনের প্রস্তাবিত খসড়ায় রয়েছে, পাবলিক প্লেসে ধূমপান নিষিদ্ধ করা, বিক্রয়স্থলে তামাক দ্রব্য প্রদর্শন নিষিদ্ধ করা, তামাক কোম্পানির সিএসআর কার্যক্রম নিষিদ্ধ করা, খুচরা বিক্রি বন্ধ করা, সচিত্র স্বাস্থ্য সতর্কতার ওপর জোর দেওয়া এবং ই-সিগারেট এবং হিটেড টোব্যাকো প্রোডাক্টস (এইচটিপি) নিষিদ্ধ করা।