মাতারবাড়ি কয়লাভিত্তিক তাপ-বিদ্যুৎকেন্দ্রের উৎপাদন ক্ষমতা ১২০০ মেগাওয়াট। গেল ৩১ জুলাই থেকে এখানে ৬০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ পরীক্ষামূলক উৎপাদন করে আসছে। আগামী ডিসেম্বর মাসে পুরোদমে বিদ্যুৎ উৎপাদন শুরু হবে মাতারবাড়ির কয়লাভিত্তিক তাপ-বিদ্যুৎকেন্দ্রে। বর্তমান সরকারের উন্নয়ন কর্মকান্ডের মধ্যে এটি একটি বিশাল দৃষ্টান্ত। এই প্রকল্পের মাধ্যমে সারাদেশে নির্বিঘ্ন বিদ্যুৎ সরবরাহে কয়লার পর্যাপ্ত মজুদ নিশ্চিত করা হবে। এ লক্ষ্যে মাতারবাড়ি থেকে চট্টগ্রাম পর্যন্ত সংযোগ সড়ক নির্মাণ প্রকল্পও দ্রুততম সময়ের মধ্যে শেষ করা হবে। বিদ্যুৎকেন্দ্রটি আগামী ডিসেম্বরে আনুষ্ঠানিকভাবে উদ্বোধন করা হবে। এরপর বাকি ৬০০ মেগাওয়াটও উৎপাদনে যাবে।
বৃহস্পতিবার (২১ সেপ্টেম্বর) দুপুরে মাতারবাড়ির কয়লাভিত্তিক তাপ-বিদ্যুৎকেন্দ্রে ও নির্মাণাধীন গভীর সমুদ্রবন্দর পরিদর্শনকালে প্রধানমন্ত্রী কার্যালয়ের মুখ্য সচিব তোফাজ্জল হোসেন মিয়া সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন।
তিনি আরও বলেন, প্রকল্প ঘিরে স্থানীয় জনসাধারণের যাতে কোন ধরনের সমস্যা না হয়, সে লক্ষ্যে সরকার খুবই আন্তরিক। তিনি মাতারবাড়িতে একটি কারিগরি বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা এবং যাতায়াত সুবিধার জন্য রাস্তা-ঘাট সংস্কারের আশ^াস দেন। পরিদর্শনের পাশাপাশি প্রকল্প সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে অগ্রগতির বিষয়ে তিনি কথা বলেন।
এ সময় তার সঙ্গে ছিলেন নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব মো. মোস্তফা কামাল, বিদ্যুৎ বিভাগের সিনিয়র সচিব হাবিবুর রহমান, চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান রিয়ার এডমিরাল মোহাম্মদ সোহায়েল, চট্টগ্রাম বিভাগীয় কমিশনার তোফায়েল আহমেদ, জেলা প্রশাসক মুহাম্মদ শাহীন ইমরানসহ বিভিন্ন প্রকল্পের প্রকল্প পরিচালকরা। এর আগে সকাল ১০ টায় চট্টগ্রাম থেকে নৌপথে মাতারবাড়ির গভীর সমুদ্র বন্দরের একটি জেটিতে পৌঁছেন।
বৃহস্পতিবার, ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৩
মাতারবাড়ি কয়লাভিত্তিক তাপ-বিদ্যুৎকেন্দ্রের উৎপাদন ক্ষমতা ১২০০ মেগাওয়াট। গেল ৩১ জুলাই থেকে এখানে ৬০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ পরীক্ষামূলক উৎপাদন করে আসছে। আগামী ডিসেম্বর মাসে পুরোদমে বিদ্যুৎ উৎপাদন শুরু হবে মাতারবাড়ির কয়লাভিত্তিক তাপ-বিদ্যুৎকেন্দ্রে। বর্তমান সরকারের উন্নয়ন কর্মকান্ডের মধ্যে এটি একটি বিশাল দৃষ্টান্ত। এই প্রকল্পের মাধ্যমে সারাদেশে নির্বিঘ্ন বিদ্যুৎ সরবরাহে কয়লার পর্যাপ্ত মজুদ নিশ্চিত করা হবে। এ লক্ষ্যে মাতারবাড়ি থেকে চট্টগ্রাম পর্যন্ত সংযোগ সড়ক নির্মাণ প্রকল্পও দ্রুততম সময়ের মধ্যে শেষ করা হবে। বিদ্যুৎকেন্দ্রটি আগামী ডিসেম্বরে আনুষ্ঠানিকভাবে উদ্বোধন করা হবে। এরপর বাকি ৬০০ মেগাওয়াটও উৎপাদনে যাবে।
বৃহস্পতিবার (২১ সেপ্টেম্বর) দুপুরে মাতারবাড়ির কয়লাভিত্তিক তাপ-বিদ্যুৎকেন্দ্রে ও নির্মাণাধীন গভীর সমুদ্রবন্দর পরিদর্শনকালে প্রধানমন্ত্রী কার্যালয়ের মুখ্য সচিব তোফাজ্জল হোসেন মিয়া সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন।
তিনি আরও বলেন, প্রকল্প ঘিরে স্থানীয় জনসাধারণের যাতে কোন ধরনের সমস্যা না হয়, সে লক্ষ্যে সরকার খুবই আন্তরিক। তিনি মাতারবাড়িতে একটি কারিগরি বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা এবং যাতায়াত সুবিধার জন্য রাস্তা-ঘাট সংস্কারের আশ^াস দেন। পরিদর্শনের পাশাপাশি প্রকল্প সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে অগ্রগতির বিষয়ে তিনি কথা বলেন।
এ সময় তার সঙ্গে ছিলেন নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব মো. মোস্তফা কামাল, বিদ্যুৎ বিভাগের সিনিয়র সচিব হাবিবুর রহমান, চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান রিয়ার এডমিরাল মোহাম্মদ সোহায়েল, চট্টগ্রাম বিভাগীয় কমিশনার তোফায়েল আহমেদ, জেলা প্রশাসক মুহাম্মদ শাহীন ইমরানসহ বিভিন্ন প্রকল্পের প্রকল্প পরিচালকরা। এর আগে সকাল ১০ টায় চট্টগ্রাম থেকে নৌপথে মাতারবাড়ির গভীর সমুদ্র বন্দরের একটি জেটিতে পৌঁছেন।