৩৫৬টি প্রস্তাব নিয়ে আজ শুরু হচ্ছে চারদিনের জেলা প্রশাসক (ডিসি) সম্মেলন। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তার কার্যালয়ের শাপলা হলে সকাল সাড়ে ১০টায় ‘ডিসি সম্মেলন-২০২৪’র উদ্বোধন করবেন। ৬ মার্চ ডিসি সম্মেলন শেষ হবে।
এবার সম্মেলনে আসন্ন রমজানে নিত্যপণ্যের বাজার নিয়ন্ত্রণে তদারকি জোরদার করা, স্মার্ট বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠায় বিশেষভাবে নজর দেওয়া, ভূমি ব্যবস্থাপনা, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নয়ন স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠানসমূহের কার্যক্রম জোরদারকরণ ইত্যাদি প্রস্তাবনা বিশেষভাবে আলোচনা আসবে বলে সংম্লিষ্টদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে।
মন্ত্রিপরিষদ সচিব মাহবুব হোসেন গতকাল বিকালে সচিবালয়ে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগে ‘জেলা প্রশাসক সম্মেলন ২০২৪’ উপলক্ষ্যে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে বলেন, প্রতি বছর তিন দিনের সম্মেলন হলেও এবার হবে চার দিনব্যাপী। এই সম্মেলনে বিভাগীয় কমিশনাররাও উপস্থিত থাকেন।
এবারের ডিসি সম্মেলনে প্রথমবারের মতো সাবেক মন্ত্রিপরিষদ সচিবরা বিভাগীয় কমিশনার ও ডিসিদের কাছে তাদের অভিজ্ঞতা তুলে ধরবেন ও প্রয়োজনীয় পরামর্শ দেবেন বলে জানান মাহবুব হোসেন। এজন্য সম্মেলনের প্রথম দিন (আজ) সন্ধ্যা সাড়ে ৭টায় ‘উন্নয়নে মাঠ প্রশাসন’ শীর্ষক এক আলোচনা সভার আয়োজন করা হয়েছে।
তিনি বলেন, এবারের ডিসি সম্মেলন ৩-৬ মার্চ ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে চার দিনব্যাপী কার্য অধিবেশন অনুষ্ঠিত হবে। জাতীয় সংসদের স্পিকার ও প্রধান বিচারপতির সঙ্গে জেলা প্রশাসকগণের সৌজন্য সাক্ষাৎ, নির্দেশনা গ্রহণ ও মতবিনিময় করবেন। এছাড়া প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে সশস্ত্র বাহিনী বিভাগ ও সামরিক-বেসামরিক সমন্বয় বিষয়ক অধিবেশন সংযুক্ত করা হয়েছে।
এবারের সম্মেলনে সর্বমোট ৩০টি অধিবেশন অনুষ্ঠিত হবে। এর মধ্যে ২৫টি কার্য অধিবেশন থাকবে। কার্য অধিবেশনগুলিতে সভাপতিত্ব করবেন মন্ত্রিপরিষদ সচিব মাহবুব হোসেন।
এবার ডিসি সম্মেলনে ৫৬টি মন্ত্রণালয়, বিভাগ, কার্যালয় ও সংস্থা সম্পর্কে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগে ৩৫৬টি প্রস্তাবনা জমা পড়েছে জানিয়ে মাহবুব হোসেন বলেন, প্রাপ্ত প্রস্তাবসমূহের জনসেবা বৃদ্ধি, জনদুর্ভোগ হ্রাস করা, রাস্তাঘাট ও ব্রিজ নির্মাণ, পর্যটনের বিকাশ, আইন-কানুন বা বিধিমালা সংশোধন, জনস্বার্থ সংক্ষণের বিষয়গুলো অগ্রাধিকার ভিত্তিতে করা হয়েছে। এরমধ্যে বেশি সংখ্যক প্রস্তাব পড়েছে সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগ থেকে। এই বিভাগ থেকে ২২ টি প্রস্তাব এসেছে।
গত বছরও একইভাবে ডিসিরা প্রায় আড়াইশ প্রস্তাব পাঠিয়েছিলেন। তবে ওই সম্মেলনে মোট ২১২টি সিন্ধান্ত গ্রহণ করা হয়েছিল। এর মধ্যে স্বল্পমেয়াদী (এক বছর) ৫২টি, মধ্যমেয়াদী (তিন বছর) ৯০টি এবং দীর্ঘমেয়াদী (পাচঁ বছর) ৭০টি সিন্ধান্ত নেয়া হয়েছিল। সবমিলিয়ে এক বছরে ৬২ শতাংশ সিন্ধান্ত বাস্তবায়ন হয়েছে বলে মন্ত্রিপরিষদ সচিব জানিয়েছেন।
এবারের ডিসি সম্মেলনের বিশেষ গুরুত্ব রয়েছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, গত ৭ জানুয়ারি দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের মাধ্যমে আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে নতুন সরকার গঠনের পর এটিই প্রথম ডিসি সম্মেলন। ফলে এবারের সম্মেলনকে বিশেষভাবে গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে। কারণ সরকারের নির্বাচনী ইশতেহার বাস্তবায়নে বিষয়ে দিক-নির্দেশনার বিষয় আছে।
এবারের ডিসি সম্মেলনের প্রধান আলোচ্য বিষয়গুলো সর্ম্পকে মন্ত্রিপরিষদ সচিব বলেন, ভূমি ব্যবস্থাপনা, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নয়ন, স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠানসমূহের কার্যক্রম জোরদারকরণ, দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা, ত্রাণ ও পুনর্বাসন কার্যক্রম, স্থানীয় পর্যায়ে কর্ম-সৃজন ও দারিদ্র্য বিমোচন কর্মসূচি বাস্তবায়ন, সামাজিক নিরাপত্তা বেষ্টনি কর্মসূচি বাস্তবায়ন, তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির ব্যবহার এবং ই-গভর্নেন্স, শিক্ষার মান উন্নয়ন ও সম্প্রসারণ, স্বাস্থ্যসেবা ও পরিবার কল্যাণ, পরিবেশ সংরক্ষণ ও দূষণ রোধ, ভৌত অবকাঠামোর উন্নয়ন এবং উন্নয়নমূলক কার্যক্রমের বাস্তবায়ন পরিবীক্ষণ ও সমন্বয়।
সম্মেলনের প্রত্যাশিত ফলাফল সর্ম্পকে মাহবুব হোসেন বলেন, ‘মাঠ পর্যায়ে কর্মসম্পাদনকালে ডিসিরা যে সকল আইনগত, আর্থিক কিংবা অন্যবিধ চ্যালেঞ্জের সম্মুখীন হন এবং স্ব স্ব জেলায় যে সকল সম্ভাবনা বিদ্যমান যে সব বিষয়ে সম্মেলনের মাধ্যমে সরাসরি বিভিন্ন মন্ত্রনালয় বা বিভাগের মন্ত্রী/উপদেষ্টা/প্রতিমন্ত্রী/সিনিয়র সচিব/সচিবগণের উপস্থিতিতে আলোচনা করে চ্যালেঞ্জ মোকাবেলার পন্থা নির্ধারণ এবং বিদ্যমান সম্ভাবনাসমূহকে কাজে লাগানোর উপায় নির্ধারণ’।
তিনি বলেন, ‘প্রত্যেকটি মন্ত্রণালয়/ বিভাগ/ কার্যালয়ের যথাযখ তৎপরতা, আন্তরিকতা ও ঐকান্তিক প্রচেষ্টা থাকায় জেলা প্রশাসক সম্মেলন ২০২৩ এ গৃহীত সিদ্ধান্তের শতকরা ৬২ ভাগ বাস্তবায়ন করা সম্ভব হয়েছে।’
জানা গেছে, ডিসিদের আলোচ্য সূচিতে রমজান মাসে মজুতদার ও অসাধু ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া, নিত্যপণ্যের মূল্য নিয়ন্ত্রণ, চুরি, ডাকাতি, সন্ত্রাস ও মাদকমুক্ত করতে আইনশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণ, ঘুষ-দুর্নীতি বন্ধ করে সুশাসন প্রতিষ্ঠা, স্মার্ট প্রশাসন ও স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ার রূপরেখা, কৃষি উৎপাদন বাড়ানো ও কৃষিজমি নষ্ট না করা, পরিবেশ ও বন সম্পদ রক্ষা, জলাশয় সংস্কার ও সংরক্ষণ, জেলা পর্যায়ে পর্যটন বিকাশে উদ্যোগ নেয়া, পরিবেশ দূষণ রোধে ব্যবস্থা নেয়া, জেলা পর্যায়ে কর্মসংস্থান সৃষ্টির উদ্যোগ গ্রহণ, সেচ মৌসুমে জ্বালানি সরবরাহ যথাযথ রাখা, শিক্ষায় নতুন কারিকুলাম বাস্তবায়নে মনিটরিং জোরদার করা, প্রকল্প বাস্তবায়নে স্থানীয় পর্যায়ে মনিটরিং জোরদার করা ও রাজস্ব বাড়ানোয় সহযোগিতা করাসহ ইত্যাদি বিষয় প্রাধান্য পেতে পারে বলে একাধিক ডিসি জানিয়েছেন।
শনিবার, ০২ মার্চ ২০২৪
৩৫৬টি প্রস্তাব নিয়ে আজ শুরু হচ্ছে চারদিনের জেলা প্রশাসক (ডিসি) সম্মেলন। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তার কার্যালয়ের শাপলা হলে সকাল সাড়ে ১০টায় ‘ডিসি সম্মেলন-২০২৪’র উদ্বোধন করবেন। ৬ মার্চ ডিসি সম্মেলন শেষ হবে।
এবার সম্মেলনে আসন্ন রমজানে নিত্যপণ্যের বাজার নিয়ন্ত্রণে তদারকি জোরদার করা, স্মার্ট বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠায় বিশেষভাবে নজর দেওয়া, ভূমি ব্যবস্থাপনা, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নয়ন স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠানসমূহের কার্যক্রম জোরদারকরণ ইত্যাদি প্রস্তাবনা বিশেষভাবে আলোচনা আসবে বলে সংম্লিষ্টদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে।
মন্ত্রিপরিষদ সচিব মাহবুব হোসেন গতকাল বিকালে সচিবালয়ে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগে ‘জেলা প্রশাসক সম্মেলন ২০২৪’ উপলক্ষ্যে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে বলেন, প্রতি বছর তিন দিনের সম্মেলন হলেও এবার হবে চার দিনব্যাপী। এই সম্মেলনে বিভাগীয় কমিশনাররাও উপস্থিত থাকেন।
এবারের ডিসি সম্মেলনে প্রথমবারের মতো সাবেক মন্ত্রিপরিষদ সচিবরা বিভাগীয় কমিশনার ও ডিসিদের কাছে তাদের অভিজ্ঞতা তুলে ধরবেন ও প্রয়োজনীয় পরামর্শ দেবেন বলে জানান মাহবুব হোসেন। এজন্য সম্মেলনের প্রথম দিন (আজ) সন্ধ্যা সাড়ে ৭টায় ‘উন্নয়নে মাঠ প্রশাসন’ শীর্ষক এক আলোচনা সভার আয়োজন করা হয়েছে।
তিনি বলেন, এবারের ডিসি সম্মেলন ৩-৬ মার্চ ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে চার দিনব্যাপী কার্য অধিবেশন অনুষ্ঠিত হবে। জাতীয় সংসদের স্পিকার ও প্রধান বিচারপতির সঙ্গে জেলা প্রশাসকগণের সৌজন্য সাক্ষাৎ, নির্দেশনা গ্রহণ ও মতবিনিময় করবেন। এছাড়া প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে সশস্ত্র বাহিনী বিভাগ ও সামরিক-বেসামরিক সমন্বয় বিষয়ক অধিবেশন সংযুক্ত করা হয়েছে।
এবারের সম্মেলনে সর্বমোট ৩০টি অধিবেশন অনুষ্ঠিত হবে। এর মধ্যে ২৫টি কার্য অধিবেশন থাকবে। কার্য অধিবেশনগুলিতে সভাপতিত্ব করবেন মন্ত্রিপরিষদ সচিব মাহবুব হোসেন।
এবার ডিসি সম্মেলনে ৫৬টি মন্ত্রণালয়, বিভাগ, কার্যালয় ও সংস্থা সম্পর্কে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগে ৩৫৬টি প্রস্তাবনা জমা পড়েছে জানিয়ে মাহবুব হোসেন বলেন, প্রাপ্ত প্রস্তাবসমূহের জনসেবা বৃদ্ধি, জনদুর্ভোগ হ্রাস করা, রাস্তাঘাট ও ব্রিজ নির্মাণ, পর্যটনের বিকাশ, আইন-কানুন বা বিধিমালা সংশোধন, জনস্বার্থ সংক্ষণের বিষয়গুলো অগ্রাধিকার ভিত্তিতে করা হয়েছে। এরমধ্যে বেশি সংখ্যক প্রস্তাব পড়েছে সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগ থেকে। এই বিভাগ থেকে ২২ টি প্রস্তাব এসেছে।
গত বছরও একইভাবে ডিসিরা প্রায় আড়াইশ প্রস্তাব পাঠিয়েছিলেন। তবে ওই সম্মেলনে মোট ২১২টি সিন্ধান্ত গ্রহণ করা হয়েছিল। এর মধ্যে স্বল্পমেয়াদী (এক বছর) ৫২টি, মধ্যমেয়াদী (তিন বছর) ৯০টি এবং দীর্ঘমেয়াদী (পাচঁ বছর) ৭০টি সিন্ধান্ত নেয়া হয়েছিল। সবমিলিয়ে এক বছরে ৬২ শতাংশ সিন্ধান্ত বাস্তবায়ন হয়েছে বলে মন্ত্রিপরিষদ সচিব জানিয়েছেন।
এবারের ডিসি সম্মেলনের বিশেষ গুরুত্ব রয়েছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, গত ৭ জানুয়ারি দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের মাধ্যমে আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে নতুন সরকার গঠনের পর এটিই প্রথম ডিসি সম্মেলন। ফলে এবারের সম্মেলনকে বিশেষভাবে গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে। কারণ সরকারের নির্বাচনী ইশতেহার বাস্তবায়নে বিষয়ে দিক-নির্দেশনার বিষয় আছে।
এবারের ডিসি সম্মেলনের প্রধান আলোচ্য বিষয়গুলো সর্ম্পকে মন্ত্রিপরিষদ সচিব বলেন, ভূমি ব্যবস্থাপনা, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নয়ন, স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠানসমূহের কার্যক্রম জোরদারকরণ, দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা, ত্রাণ ও পুনর্বাসন কার্যক্রম, স্থানীয় পর্যায়ে কর্ম-সৃজন ও দারিদ্র্য বিমোচন কর্মসূচি বাস্তবায়ন, সামাজিক নিরাপত্তা বেষ্টনি কর্মসূচি বাস্তবায়ন, তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির ব্যবহার এবং ই-গভর্নেন্স, শিক্ষার মান উন্নয়ন ও সম্প্রসারণ, স্বাস্থ্যসেবা ও পরিবার কল্যাণ, পরিবেশ সংরক্ষণ ও দূষণ রোধ, ভৌত অবকাঠামোর উন্নয়ন এবং উন্নয়নমূলক কার্যক্রমের বাস্তবায়ন পরিবীক্ষণ ও সমন্বয়।
সম্মেলনের প্রত্যাশিত ফলাফল সর্ম্পকে মাহবুব হোসেন বলেন, ‘মাঠ পর্যায়ে কর্মসম্পাদনকালে ডিসিরা যে সকল আইনগত, আর্থিক কিংবা অন্যবিধ চ্যালেঞ্জের সম্মুখীন হন এবং স্ব স্ব জেলায় যে সকল সম্ভাবনা বিদ্যমান যে সব বিষয়ে সম্মেলনের মাধ্যমে সরাসরি বিভিন্ন মন্ত্রনালয় বা বিভাগের মন্ত্রী/উপদেষ্টা/প্রতিমন্ত্রী/সিনিয়র সচিব/সচিবগণের উপস্থিতিতে আলোচনা করে চ্যালেঞ্জ মোকাবেলার পন্থা নির্ধারণ এবং বিদ্যমান সম্ভাবনাসমূহকে কাজে লাগানোর উপায় নির্ধারণ’।
তিনি বলেন, ‘প্রত্যেকটি মন্ত্রণালয়/ বিভাগ/ কার্যালয়ের যথাযখ তৎপরতা, আন্তরিকতা ও ঐকান্তিক প্রচেষ্টা থাকায় জেলা প্রশাসক সম্মেলন ২০২৩ এ গৃহীত সিদ্ধান্তের শতকরা ৬২ ভাগ বাস্তবায়ন করা সম্ভব হয়েছে।’
জানা গেছে, ডিসিদের আলোচ্য সূচিতে রমজান মাসে মজুতদার ও অসাধু ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া, নিত্যপণ্যের মূল্য নিয়ন্ত্রণ, চুরি, ডাকাতি, সন্ত্রাস ও মাদকমুক্ত করতে আইনশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণ, ঘুষ-দুর্নীতি বন্ধ করে সুশাসন প্রতিষ্ঠা, স্মার্ট প্রশাসন ও স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ার রূপরেখা, কৃষি উৎপাদন বাড়ানো ও কৃষিজমি নষ্ট না করা, পরিবেশ ও বন সম্পদ রক্ষা, জলাশয় সংস্কার ও সংরক্ষণ, জেলা পর্যায়ে পর্যটন বিকাশে উদ্যোগ নেয়া, পরিবেশ দূষণ রোধে ব্যবস্থা নেয়া, জেলা পর্যায়ে কর্মসংস্থান সৃষ্টির উদ্যোগ গ্রহণ, সেচ মৌসুমে জ্বালানি সরবরাহ যথাযথ রাখা, শিক্ষায় নতুন কারিকুলাম বাস্তবায়নে মনিটরিং জোরদার করা, প্রকল্প বাস্তবায়নে স্থানীয় পর্যায়ে মনিটরিং জোরদার করা ও রাজস্ব বাড়ানোয় সহযোগিতা করাসহ ইত্যাদি বিষয় প্রাধান্য পেতে পারে বলে একাধিক ডিসি জানিয়েছেন।