চলতি মাসেই জ্বালানি তেলের নিয়মিত দাম নির্ধারণের কার্যক্রম শুরু হবে। এতে দাম কমাতে পারে বলে জানিয়েছেন বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ ।
প্রতিমন্ত্রী বলেন ,বিশ্ববাজারে জ্বালানি তেল কিছুটা সাশ্রয়ী দামে পাওয়া যাচ্ছে। এ মাসে দাম ঘোষণায় কিছুটা সাশ্রয় হবে। প্রতি মাসেই দাম সমন্বয় করা হবে। এখন প্রধানমন্ত্রীর অনুমোদনের অপেক্ষায় আছে জ্বালানি বিভাগ।
আজ রোববার বিকেলে সচিবালয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী এ কথা জানান।
জ্বালানি তেলের দাম নির্ধারণ নিয়ে প্রতিমন্ত্রী বলেন, কয়েক দিনের মধ্যে জ্বালানি তেলের দাম সমন্বয় হতে পারে। প্রস্তাব অনুমোদনের আগে নিশ্চিত করে বলা যাচ্ছে না। তবে সাশ্রয়ী মূল্যে জ্বালানি তেল সরবরাহের আশা করা হচ্ছে।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, বিশ্ববাজারে দাম কমলে আমাদের এখানে কেন কমানো হয় না। এমন প্রশ্ন করেন বিভিন্ন সংস্থা। নতুন নিয়মে বিশ্ববাজারে দামের সাথে নিয়মিত সমন্বয় হবে। দাম যদি বিশ্ববাজারে আবার বাড়ে, তখন ওইভাবে সমন্বয় হবে। আগামী মাসে যদি আরও কমে, দেশেও কমানো হবে।
তবে পাশের দেশের জ্বালানি তেলের দামও বিবেচনায় নিতে হবে উল্লেখ করে প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বলেন, কলকাতায় এখন প্রতি লিটার ডিজেলের দাম ১৩৩ টাকা। আর বাংলাদেশে ১০৯ টাকা। দাম কম হলে তেল পাচারের শঙ্কা থাকে, এটা অবশ্যই চিন্তা করতে হবে। দাম আরও সাশ্রয়ী হলে শঙ্কা আরও বেড়ে যাবে। বিষয়টি অবশ্যই নজরে রাখতে হবে।
জ্বালানি তেলের সঙ্গে পরিবহন খাত জড়িত আছে, তেলের দাম কমলে গণপরিবহনের ভাড়া কমবে কিনা এমন প্রশ্নের জবাবে প্রতিমন্ত্রী বলেন, জ্বালানি তেলের দাম ৫ শতাংশ বাড়ানো হলে পরিবহনভাড়া ১৫ থেকে ২০ শতাংশ বাড়ানো হয়। এটা ঠিক নয় । প্রতি মাসে যদি সাশ্রয়ী দামে জ্বালানি তেলের দাম নির্ধারণ করা হয়, তাহলে পরিবহনসহ সংশ্লিষ্ট সব খাতেও এটা সমন্বয় করা উচিত।
রোববার, ০৩ মার্চ ২০২৪
চলতি মাসেই জ্বালানি তেলের নিয়মিত দাম নির্ধারণের কার্যক্রম শুরু হবে। এতে দাম কমাতে পারে বলে জানিয়েছেন বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ ।
প্রতিমন্ত্রী বলেন ,বিশ্ববাজারে জ্বালানি তেল কিছুটা সাশ্রয়ী দামে পাওয়া যাচ্ছে। এ মাসে দাম ঘোষণায় কিছুটা সাশ্রয় হবে। প্রতি মাসেই দাম সমন্বয় করা হবে। এখন প্রধানমন্ত্রীর অনুমোদনের অপেক্ষায় আছে জ্বালানি বিভাগ।
আজ রোববার বিকেলে সচিবালয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী এ কথা জানান।
জ্বালানি তেলের দাম নির্ধারণ নিয়ে প্রতিমন্ত্রী বলেন, কয়েক দিনের মধ্যে জ্বালানি তেলের দাম সমন্বয় হতে পারে। প্রস্তাব অনুমোদনের আগে নিশ্চিত করে বলা যাচ্ছে না। তবে সাশ্রয়ী মূল্যে জ্বালানি তেল সরবরাহের আশা করা হচ্ছে।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, বিশ্ববাজারে দাম কমলে আমাদের এখানে কেন কমানো হয় না। এমন প্রশ্ন করেন বিভিন্ন সংস্থা। নতুন নিয়মে বিশ্ববাজারে দামের সাথে নিয়মিত সমন্বয় হবে। দাম যদি বিশ্ববাজারে আবার বাড়ে, তখন ওইভাবে সমন্বয় হবে। আগামী মাসে যদি আরও কমে, দেশেও কমানো হবে।
তবে পাশের দেশের জ্বালানি তেলের দামও বিবেচনায় নিতে হবে উল্লেখ করে প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বলেন, কলকাতায় এখন প্রতি লিটার ডিজেলের দাম ১৩৩ টাকা। আর বাংলাদেশে ১০৯ টাকা। দাম কম হলে তেল পাচারের শঙ্কা থাকে, এটা অবশ্যই চিন্তা করতে হবে। দাম আরও সাশ্রয়ী হলে শঙ্কা আরও বেড়ে যাবে। বিষয়টি অবশ্যই নজরে রাখতে হবে।
জ্বালানি তেলের সঙ্গে পরিবহন খাত জড়িত আছে, তেলের দাম কমলে গণপরিবহনের ভাড়া কমবে কিনা এমন প্রশ্নের জবাবে প্রতিমন্ত্রী বলেন, জ্বালানি তেলের দাম ৫ শতাংশ বাড়ানো হলে পরিবহনভাড়া ১৫ থেকে ২০ শতাংশ বাড়ানো হয়। এটা ঠিক নয় । প্রতি মাসে যদি সাশ্রয়ী দামে জ্বালানি তেলের দাম নির্ধারণ করা হয়, তাহলে পরিবহনসহ সংশ্লিষ্ট সব খাতেও এটা সমন্বয় করা উচিত।