ঢাকার সদরঘাট লঞ্চ টার্মিনালে দুর্ঘটনায় পাঁচজনের মৃত্যুর ঘটনায় তদন্ত কমিটি গঠনের পাশাপাশি দুই লঞ্চের রুট পারমিট বাতিল করা হয়েছে।
ঈদের দিন বেলা ৩টার দিকে লঞ্চের রশি ছিঁড়ে ঘটা এ দুর্ঘটনার পর বিকালে নৌযান পরিচালনা তত্ত্বাবধানকারী সংস্থা বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌ-পরিবহন কর্তৃপক্ষ (বিআইডব্লিউটিএ) এমভি ফারহান-৬ ও এমভি তাসরিফ-৪ এর রুট পারমিট তাৎক্ষণিকভাবে বাতিল করে।
দুর্ঘটনার জেরে ফারহান লঞ্চের রুট পারমিট বাতিলের তথ্য দেন সংস্থাটির নৌ-নিরাপত্তা ও ট্রাফিক ব্যবস্থাপনা বিভাগের পরিচালক জয়নাল আবেদীন।
পরে বিআইডব্লিউটিএ চেয়ারম্যান কমডোর আরিফ আহমেদ মোস্তফা বলেন, এ ঘটনায় এমভি তাসরিফ-৪ এর রুট পারমিটও বাতিল করা হয়েছে।
লঞ্চ দু্টি ঢাকা-বেতুয়া (চরফ্যাশন) রুটে চলাচল করে বলে জানান বিআইডব্লিউটিএ এর পরিচালক জয়নাল।
দুর্ঘটনার কারণ অনুসন্ধানে তিন সদস্যদের তদন্ত কমিটির প্রধান করা হয়েছে বিআইডব্লিউটিএ এর পরিচালক রফিকুল ইসলামকে।
জয়নাল আবেদীন বলেন,‘সাত কর্মদিবসের মধ্যে প্রতিবেদন দেবে তদন্ত কমিটি। দুর্ঘটনার পর ফারহান নামের লঞ্চটির রুট পারমিট বাতিল করা হয়েছে।’
ঈদের দিন দুপুর ৩টার দিকে সদরঘাটে এ দুর্ঘটনায় একই পরিবারের তিনজনসহ পাঁচজন ঘটনাস্থলেই মারা যান। এক দম্পতি ও তাদের তিন বছরের কন্যা সন্তান আঘাত পেয়ে পন্টুনেই মারা যান। মৃতদের মধ্যে বাকি দুইজন পুরুষ, তাদের মৃত্যুও হয় ঘটনাস্থলেই। পরে তাদের লাশ মিটফোর্ড হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
তারা হলেন-পিরোজপুরের মঠবাড়িয়া থানার মাটিচোরা গ্রামের মৃত আব্দুল মালেকের ছেলে বিল্লাল (২৫), তার স্ত্রী মুক্তা (২৬), তাদের মেয়ে মাইশা (৩); পটুয়াখালী সদরের জয়নাল আবেদিনের ছেলে রিপন হাওলাদার (৩৮) এবং ঠাকুরগাঁও সদরের নিশ্চিতপুর এলাকার আব্দুল্লাহ কাফীর ছেলে রবিউল (১৯)।
বৃহস্পতিবার, ১১ এপ্রিল ২০২৪
ঢাকার সদরঘাট লঞ্চ টার্মিনালে দুর্ঘটনায় পাঁচজনের মৃত্যুর ঘটনায় তদন্ত কমিটি গঠনের পাশাপাশি দুই লঞ্চের রুট পারমিট বাতিল করা হয়েছে।
ঈদের দিন বেলা ৩টার দিকে লঞ্চের রশি ছিঁড়ে ঘটা এ দুর্ঘটনার পর বিকালে নৌযান পরিচালনা তত্ত্বাবধানকারী সংস্থা বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌ-পরিবহন কর্তৃপক্ষ (বিআইডব্লিউটিএ) এমভি ফারহান-৬ ও এমভি তাসরিফ-৪ এর রুট পারমিট তাৎক্ষণিকভাবে বাতিল করে।
দুর্ঘটনার জেরে ফারহান লঞ্চের রুট পারমিট বাতিলের তথ্য দেন সংস্থাটির নৌ-নিরাপত্তা ও ট্রাফিক ব্যবস্থাপনা বিভাগের পরিচালক জয়নাল আবেদীন।
পরে বিআইডব্লিউটিএ চেয়ারম্যান কমডোর আরিফ আহমেদ মোস্তফা বলেন, এ ঘটনায় এমভি তাসরিফ-৪ এর রুট পারমিটও বাতিল করা হয়েছে।
লঞ্চ দু্টি ঢাকা-বেতুয়া (চরফ্যাশন) রুটে চলাচল করে বলে জানান বিআইডব্লিউটিএ এর পরিচালক জয়নাল।
দুর্ঘটনার কারণ অনুসন্ধানে তিন সদস্যদের তদন্ত কমিটির প্রধান করা হয়েছে বিআইডব্লিউটিএ এর পরিচালক রফিকুল ইসলামকে।
জয়নাল আবেদীন বলেন,‘সাত কর্মদিবসের মধ্যে প্রতিবেদন দেবে তদন্ত কমিটি। দুর্ঘটনার পর ফারহান নামের লঞ্চটির রুট পারমিট বাতিল করা হয়েছে।’
ঈদের দিন দুপুর ৩টার দিকে সদরঘাটে এ দুর্ঘটনায় একই পরিবারের তিনজনসহ পাঁচজন ঘটনাস্থলেই মারা যান। এক দম্পতি ও তাদের তিন বছরের কন্যা সন্তান আঘাত পেয়ে পন্টুনেই মারা যান। মৃতদের মধ্যে বাকি দুইজন পুরুষ, তাদের মৃত্যুও হয় ঘটনাস্থলেই। পরে তাদের লাশ মিটফোর্ড হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
তারা হলেন-পিরোজপুরের মঠবাড়িয়া থানার মাটিচোরা গ্রামের মৃত আব্দুল মালেকের ছেলে বিল্লাল (২৫), তার স্ত্রী মুক্তা (২৬), তাদের মেয়ে মাইশা (৩); পটুয়াখালী সদরের জয়নাল আবেদিনের ছেলে রিপন হাওলাদার (৩৮) এবং ঠাকুরগাঁও সদরের নিশ্চিতপুর এলাকার আব্দুল্লাহ কাফীর ছেলে রবিউল (১৯)।