নির্মুল কমিটির আলোচনা সভায় বক্তারা
‘স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র: স্বাধীন বাংলাদেশের সংবিধানের সৃষ্টিতত্ত্ব’ শীর্ষক এক আলোচনা সভায় বক্তারা বলেছেন, ‘স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র এবং মুজিবনগর দিবস সম্পর্কে নতুন প্রজন্মেকে জানাতে হবে। স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র পাঠ্যসূচির অন্তর্ভুক্ত না করা হলে আগামী প্রজন্মকে সচেতন করা যাবে না।
আজ ঢাকায় ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটি আয়োজিত এ আলোচনা সভায় শাহরিয়ার কবিরের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি ছিলেন মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয় মাননীয় প্রতিমন্ত্রী সিমিন হোসেন (রিমি) এমপি। আলোচনা করেন বীর মুক্তিযোদ্ধা মাহবুব উদ্দিন আহমদ বীরবিক্রম, বিচারপতি শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক, মানবাধিকার নেত্রী আরমা দত্ত এমপি, ইতিহাসবিদ অধ্যাপক মুনতাসীর মামুন এবং শহীদসন্তান অধ্যাপক ডা. নুজহাত চৌধুরী।
প্রতিমন্ত্রী সিমিন হোসেন (রিমি) এমপি বলেন, ‘স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র এবং মুজিবনগর দিবস সম্পর্কে নতুন প্রজন্মের অনেকে কিছুই জানে না। তাদেরকে বাংলাদেশের অভ্যুদয়কালের এই গুরুত্বপূর্ণ ইতিহাস জানাতে হবে। স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র পাঠ্যসূচির অন্তর্ভুক্ত না করা হলে আগামী প্রজন্মকে সচেতন করা যাবে না।
নির্মূল কমিটির সভাপতি শাহরিয়ার কবির বলেন, ১৯৭২ সালের ১৬ ডিসেম্বর বাংলাদেশের মূল সংবিধান কার্যকর হওয়ার আগে পর্যন্ত ‘স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র’ই ছিল কার্যত বাংলাদেশের সংবিধান। যে কারণে দেশের সর্বোচ্চ আদালতের রায়ে এই ঘোষণাপত্রকে বলা হয়েছে সংবিধানের ‘জেনেসিস’ বা সৃষ্টিতত্ত্ব।’
তিনি ১০ এপ্রিলকে প্রজাতন্ত্র দিবস হিসেবে পালনের পাশাপাশি স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র পাঠ্যপুস্তকের অন্তর্ভুক্ত করার জন্য সরকারের নিকট দাবি জানান।
সাবেক এসপি বীর মুক্তিযোদ্ধা মাহবুব উদ্দিন আহমদ বীরবিক্রম বলেন, ‘স্বাধীন বাংলাদেশের অভ্যুদয়ে প্রবাসী বাঙ্গালি নেতৃত্বে যতগুলো সাহসী পদক্ষেপ গ্রহণ করে মুক্তিযুদ্ধের গতি সঞ্চারিত করে বাংলাদেশের স্বাধীনতাকে অবশ্যম্ভাবী করে তুলেছিল।
বিচারপতি শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক বলেন, ‘১৯৭২ সালে আমাদের সংবিধান প্রণয়নের জন্য বঙ্গবন্ধু স্বাধীনতার ঘোষণাপত্রকে যথাযথ মূল্যায়ন করেছেন। যে চারটি চেতনা, যথা বাঙালি জাতীয়তাবাদ, ধর্মনিরপেক্ষতা, গণতন্ত্র এবং সমাজতন্ত্র আমাদের মুক্তিযুদ্ধের চেতনার মূল কথা।
নির্মুল কমিটির আলোচনা সভায় বক্তারা
বৃহস্পতিবার, ১৮ এপ্রিল ২০২৪
‘স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র: স্বাধীন বাংলাদেশের সংবিধানের সৃষ্টিতত্ত্ব’ শীর্ষক এক আলোচনা সভায় বক্তারা বলেছেন, ‘স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র এবং মুজিবনগর দিবস সম্পর্কে নতুন প্রজন্মেকে জানাতে হবে। স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র পাঠ্যসূচির অন্তর্ভুক্ত না করা হলে আগামী প্রজন্মকে সচেতন করা যাবে না।
আজ ঢাকায় ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটি আয়োজিত এ আলোচনা সভায় শাহরিয়ার কবিরের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি ছিলেন মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয় মাননীয় প্রতিমন্ত্রী সিমিন হোসেন (রিমি) এমপি। আলোচনা করেন বীর মুক্তিযোদ্ধা মাহবুব উদ্দিন আহমদ বীরবিক্রম, বিচারপতি শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক, মানবাধিকার নেত্রী আরমা দত্ত এমপি, ইতিহাসবিদ অধ্যাপক মুনতাসীর মামুন এবং শহীদসন্তান অধ্যাপক ডা. নুজহাত চৌধুরী।
প্রতিমন্ত্রী সিমিন হোসেন (রিমি) এমপি বলেন, ‘স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র এবং মুজিবনগর দিবস সম্পর্কে নতুন প্রজন্মের অনেকে কিছুই জানে না। তাদেরকে বাংলাদেশের অভ্যুদয়কালের এই গুরুত্বপূর্ণ ইতিহাস জানাতে হবে। স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র পাঠ্যসূচির অন্তর্ভুক্ত না করা হলে আগামী প্রজন্মকে সচেতন করা যাবে না।
নির্মূল কমিটির সভাপতি শাহরিয়ার কবির বলেন, ১৯৭২ সালের ১৬ ডিসেম্বর বাংলাদেশের মূল সংবিধান কার্যকর হওয়ার আগে পর্যন্ত ‘স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র’ই ছিল কার্যত বাংলাদেশের সংবিধান। যে কারণে দেশের সর্বোচ্চ আদালতের রায়ে এই ঘোষণাপত্রকে বলা হয়েছে সংবিধানের ‘জেনেসিস’ বা সৃষ্টিতত্ত্ব।’
তিনি ১০ এপ্রিলকে প্রজাতন্ত্র দিবস হিসেবে পালনের পাশাপাশি স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র পাঠ্যপুস্তকের অন্তর্ভুক্ত করার জন্য সরকারের নিকট দাবি জানান।
সাবেক এসপি বীর মুক্তিযোদ্ধা মাহবুব উদ্দিন আহমদ বীরবিক্রম বলেন, ‘স্বাধীন বাংলাদেশের অভ্যুদয়ে প্রবাসী বাঙ্গালি নেতৃত্বে যতগুলো সাহসী পদক্ষেপ গ্রহণ করে মুক্তিযুদ্ধের গতি সঞ্চারিত করে বাংলাদেশের স্বাধীনতাকে অবশ্যম্ভাবী করে তুলেছিল।
বিচারপতি শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক বলেন, ‘১৯৭২ সালে আমাদের সংবিধান প্রণয়নের জন্য বঙ্গবন্ধু স্বাধীনতার ঘোষণাপত্রকে যথাযথ মূল্যায়ন করেছেন। যে চারটি চেতনা, যথা বাঙালি জাতীয়তাবাদ, ধর্মনিরপেক্ষতা, গণতন্ত্র এবং সমাজতন্ত্র আমাদের মুক্তিযুদ্ধের চেতনার মূল কথা।