ঘূর্ণিঝড় রেমালে দুই নারীসহ ১০ জন নিহতের তথ্য দিয়েছে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়।
সোমবার (২৭ মে) দুপুর ১টা পর্যন্ত এসব নিহতের ঘটনা ঘটে।
মৃতরা হলেন- খুলনার লাল চাদ মোড়ল, বরিশালের জালাল সিকদার, মোকলেছ ও লোকমান হোসেন, সাতক্ষীরার শওকত মোড়ল, পটুয়াখালীর শহীদ, ভোলার জাহাঙ্গীর, মাইশা ও মনেজা খাতুন এবং চট্টগ্রামের ছাইফুল ইসলাম হৃদয়।
বিকালে সচিবালয়ে সংবাদ সম্মেলনে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী মহিববুর রহমান বলেন, “এ পর্যন্ত ১০ জনের মৃত্যুর তথ্য পাওয়া গেছে। দেয়াল ধসে, আশ্রয়কেন্দ্রে যাওয়ার পথে ও নানা কারণে মারা গেছে।”
প্রতিমন্ত্রী জানান, ঘূর্ণিঝড়ে ইতোমধ্যে ১৯টি জেলায় সাড়ে ৩৫ হাজার ঘরবাড়ি সম্পূর্ণ বিধ্বস্ত হয়েছে। আর আংশিক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে ১ লাখ ১৫ হাজার ঘরবাড়ি।
মহিববুর বলেন, “যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে এটা আগের তুলনায় অনেক বেশি। অনেক এলাকায় এখনো জলাবদ্ধতা আছে। মাছের ঘের, গাছপালা নষ্ট হয়েছে। পর্যায়ক্রমে বিস্তারিত জানানো হবে।”
তিনি জানান, ঘূর্ণিঝড়ে ক্ষতিগ্রস্ত উপজেলার সংখ্যা ১০৭; আর দুর্গত পৌরসভা, ইউনিয়নের সংখ্যা ৯১৭।
সোমবার, ২৭ মে ২০২৪
ঘূর্ণিঝড় রেমালে দুই নারীসহ ১০ জন নিহতের তথ্য দিয়েছে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়।
সোমবার (২৭ মে) দুপুর ১টা পর্যন্ত এসব নিহতের ঘটনা ঘটে।
মৃতরা হলেন- খুলনার লাল চাদ মোড়ল, বরিশালের জালাল সিকদার, মোকলেছ ও লোকমান হোসেন, সাতক্ষীরার শওকত মোড়ল, পটুয়াখালীর শহীদ, ভোলার জাহাঙ্গীর, মাইশা ও মনেজা খাতুন এবং চট্টগ্রামের ছাইফুল ইসলাম হৃদয়।
বিকালে সচিবালয়ে সংবাদ সম্মেলনে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী মহিববুর রহমান বলেন, “এ পর্যন্ত ১০ জনের মৃত্যুর তথ্য পাওয়া গেছে। দেয়াল ধসে, আশ্রয়কেন্দ্রে যাওয়ার পথে ও নানা কারণে মারা গেছে।”
প্রতিমন্ত্রী জানান, ঘূর্ণিঝড়ে ইতোমধ্যে ১৯টি জেলায় সাড়ে ৩৫ হাজার ঘরবাড়ি সম্পূর্ণ বিধ্বস্ত হয়েছে। আর আংশিক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে ১ লাখ ১৫ হাজার ঘরবাড়ি।
মহিববুর বলেন, “যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে এটা আগের তুলনায় অনেক বেশি। অনেক এলাকায় এখনো জলাবদ্ধতা আছে। মাছের ঘের, গাছপালা নষ্ট হয়েছে। পর্যায়ক্রমে বিস্তারিত জানানো হবে।”
তিনি জানান, ঘূর্ণিঝড়ে ক্ষতিগ্রস্ত উপজেলার সংখ্যা ১০৭; আর দুর্গত পৌরসভা, ইউনিয়নের সংখ্যা ৯১৭।