পুলিশের বর্তমান আইজিপি চৌধুরী আব্দুল্লাহ আল-মামুনের মেয়াদ আগামী জুলাই মাসে দ্বিতীয় সপ্তাহে শেষ হচ্ছে। তার মেয়াদ নতুন করে আর না বাড়ালে পরবর্তী আইজিপি কে হবেন তা নিয়ে চলছে নানা আলোচনা। ইতিমধ্যে আইজিপি হিসেবে কয়েকজনের নামও আলোচনায় রয়েছে।
তবে দেশের আইন শৃংখলা পরিস্থিতির উন্নয়নে পুলিশ বাহিনীর শীর্ষ পদে সততা,সচ্ছতা ও সুনামসহ কিছু বিষয়ে খোজ-খবর নিয়ে অতিরিক্ত আইজিপিদের মধ্য থেকে নতুন আইজি হিসেবে পদায়ন করবেন বলে সবাই আশা করছেন।
পুলিশের একাধিক উর্ধ্বতন কর্মকর্তার মতে, সাবেক আইজিপি বেনজীর আহমেদের আর্থিক অনিয়ম ও দূনীতির নানা অভিযোগ নিয়ে আলোচনা ও তদন্তের কারনে খোদ পুলিশের বিভিন্ন ইউনিটে নানা আলোচনা চলছে। যা পুলিশ বাহিনীর নানা কাজে অর্জিত সুনাম অনেক ক্ষেত্রে নষ্ট হচ্ছে।
এমনকি রাজনৈতিক ক্ষেত্রে বেনজির আহমেদ কান্ড এখন আলোচনার শীর্ষে। সঙ্গে নতুন নতুন করে অনেক পুলিশ কর্মকর্তার সম্পদের খবর বের হয়ে আসছে। যা নিয়ে খোদ পুলিশ কর্মকর্তারা বির্ব্রত।
যদিও পুলিশ কর্মকর্তারা বলেছেন,তদন্তে দোষী না হওয়া পর্যন্ত কাউকে অভিযুক্ত করা যায় না। এই সব কারনে নতুন আইজিপি নিয়োগে ক্লিন ইমেজের সিনিয়র পুলিশ কর্মকর্তা খোজা হচ্ছে।
পুলিশ হেডকোয়াটার্স সূত্রে প্রাপ্ত তথ্য মতে, নতুন আইজিপি হিসেবে যাদের কথা আলোচিত হচ্ছে তাদের মধ্যে রযেছেন; পুলিশ হেডকোয়াটার্সের অতিরিক্ত আইজি (প্রশাসন) মোঃ কামরুল আহসান (১২তম ব্যাচ), অতিরিক্ত আইজি মোঃ আতিকুল ইসলাম (১২তম ব্যাচ), অতিরিক্ত আইজি মল্লিক ফখরুল ইসলাম (১২তম ব্যাচ)। এই তিন পুলিশ কর্মকর্তার নাম পুলিশের বিভিন্ন ইউনিটে আলোচনা হচ্ছে।
এই ছাড়াও আলোচনায় আছেন সিনিয়র হিসেবে ১২তম ব্যাচের অতিরিক্ত আইজিপি ও পিবিআই প্রধান বনজ কুমার মজুমদার ও অতিরিক্ত অতিরিক্ত আইজি এসএম রুহুল আমিন আছেন। তাদের চাকরীর মেয়াদ বেশী দিন নেই।
পুলিশের তথ্য মতে, ১৫তম ব্যাচের অতিরিক্ত আইজি মোঃ মনিরুল ইসলাম এসবির প্রধান হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন।
১৫তম ব্যাচের অতিরিক্ত আইজি হিসেবে আছেন সিআইডি প্রধান মোহাম্মদ আলী মিয়া।
এই সব পুলিশ কর্মকর্তাদের মধ্যে অনেকেই পরীক্ষিত ও পেশাদার এবং নিষ্ঠার সঙ্গে পুলিশের বিভিন্ন পদে দায়িত্ব পালন করছেন। তাদের সুনামও আছে।
পুলিশ কর্মকর্তাদের মতে, বর্তমান আইজিপি চৌধুরী আব্দুল্লাহ আল-মামুন চাকরী শুরু থেকে পুলিশের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ পদে নিষ্ঠা ও লোভের উর্ধ্বে থেকে দায়িত্ব পালন করছেন। পুলিশ সদর দপ্তর থেকে মাঠ পর্যায় পর্যন্ত তার যথেষ্ট সুনামও রয়েছে। বর্তমানে তিনি চুক্তি ভিত্তিক আছেন। আগামী ১১ জুলাই তার চুক্তির মেয়াদ শেষ হবে।
অভিযোগ রয়েছে, পুলিশে কর্মরত অনেকেই আইনের শাসনের চেয়ে নিজেই লাভবান করার জন্য নানা ভাবে সমালোচিত হয়েছেন। যা বিভিন্ন গণমাধ্যমে প্রকাশিত হচ্ছে। পুলিশ সদর দপ্তর থেকে বলা হয়েছে,কোন ব্যক্তির অনিয়মের দায় পুলিশ বাহিনী নিবে না। নতুন আইজি হিসেবে পরিচ্ছন্ন এবং সুনামের অধিকারী (ক্লিন-ইমেজের) পুলিশ কর্মকর্তাকে দায়িত্ব দিলে তা প্রশংসিত হবে।
রোববার, ২৩ জুন ২০২৪
পুলিশের বর্তমান আইজিপি চৌধুরী আব্দুল্লাহ আল-মামুনের মেয়াদ আগামী জুলাই মাসে দ্বিতীয় সপ্তাহে শেষ হচ্ছে। তার মেয়াদ নতুন করে আর না বাড়ালে পরবর্তী আইজিপি কে হবেন তা নিয়ে চলছে নানা আলোচনা। ইতিমধ্যে আইজিপি হিসেবে কয়েকজনের নামও আলোচনায় রয়েছে।
তবে দেশের আইন শৃংখলা পরিস্থিতির উন্নয়নে পুলিশ বাহিনীর শীর্ষ পদে সততা,সচ্ছতা ও সুনামসহ কিছু বিষয়ে খোজ-খবর নিয়ে অতিরিক্ত আইজিপিদের মধ্য থেকে নতুন আইজি হিসেবে পদায়ন করবেন বলে সবাই আশা করছেন।
পুলিশের একাধিক উর্ধ্বতন কর্মকর্তার মতে, সাবেক আইজিপি বেনজীর আহমেদের আর্থিক অনিয়ম ও দূনীতির নানা অভিযোগ নিয়ে আলোচনা ও তদন্তের কারনে খোদ পুলিশের বিভিন্ন ইউনিটে নানা আলোচনা চলছে। যা পুলিশ বাহিনীর নানা কাজে অর্জিত সুনাম অনেক ক্ষেত্রে নষ্ট হচ্ছে।
এমনকি রাজনৈতিক ক্ষেত্রে বেনজির আহমেদ কান্ড এখন আলোচনার শীর্ষে। সঙ্গে নতুন নতুন করে অনেক পুলিশ কর্মকর্তার সম্পদের খবর বের হয়ে আসছে। যা নিয়ে খোদ পুলিশ কর্মকর্তারা বির্ব্রত।
যদিও পুলিশ কর্মকর্তারা বলেছেন,তদন্তে দোষী না হওয়া পর্যন্ত কাউকে অভিযুক্ত করা যায় না। এই সব কারনে নতুন আইজিপি নিয়োগে ক্লিন ইমেজের সিনিয়র পুলিশ কর্মকর্তা খোজা হচ্ছে।
পুলিশ হেডকোয়াটার্স সূত্রে প্রাপ্ত তথ্য মতে, নতুন আইজিপি হিসেবে যাদের কথা আলোচিত হচ্ছে তাদের মধ্যে রযেছেন; পুলিশ হেডকোয়াটার্সের অতিরিক্ত আইজি (প্রশাসন) মোঃ কামরুল আহসান (১২তম ব্যাচ), অতিরিক্ত আইজি মোঃ আতিকুল ইসলাম (১২তম ব্যাচ), অতিরিক্ত আইজি মল্লিক ফখরুল ইসলাম (১২তম ব্যাচ)। এই তিন পুলিশ কর্মকর্তার নাম পুলিশের বিভিন্ন ইউনিটে আলোচনা হচ্ছে।
এই ছাড়াও আলোচনায় আছেন সিনিয়র হিসেবে ১২তম ব্যাচের অতিরিক্ত আইজিপি ও পিবিআই প্রধান বনজ কুমার মজুমদার ও অতিরিক্ত অতিরিক্ত আইজি এসএম রুহুল আমিন আছেন। তাদের চাকরীর মেয়াদ বেশী দিন নেই।
পুলিশের তথ্য মতে, ১৫তম ব্যাচের অতিরিক্ত আইজি মোঃ মনিরুল ইসলাম এসবির প্রধান হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন।
১৫তম ব্যাচের অতিরিক্ত আইজি হিসেবে আছেন সিআইডি প্রধান মোহাম্মদ আলী মিয়া।
এই সব পুলিশ কর্মকর্তাদের মধ্যে অনেকেই পরীক্ষিত ও পেশাদার এবং নিষ্ঠার সঙ্গে পুলিশের বিভিন্ন পদে দায়িত্ব পালন করছেন। তাদের সুনামও আছে।
পুলিশ কর্মকর্তাদের মতে, বর্তমান আইজিপি চৌধুরী আব্দুল্লাহ আল-মামুন চাকরী শুরু থেকে পুলিশের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ পদে নিষ্ঠা ও লোভের উর্ধ্বে থেকে দায়িত্ব পালন করছেন। পুলিশ সদর দপ্তর থেকে মাঠ পর্যায় পর্যন্ত তার যথেষ্ট সুনামও রয়েছে। বর্তমানে তিনি চুক্তি ভিত্তিক আছেন। আগামী ১১ জুলাই তার চুক্তির মেয়াদ শেষ হবে।
অভিযোগ রয়েছে, পুলিশে কর্মরত অনেকেই আইনের শাসনের চেয়ে নিজেই লাভবান করার জন্য নানা ভাবে সমালোচিত হয়েছেন। যা বিভিন্ন গণমাধ্যমে প্রকাশিত হচ্ছে। পুলিশ সদর দপ্তর থেকে বলা হয়েছে,কোন ব্যক্তির অনিয়মের দায় পুলিশ বাহিনী নিবে না। নতুন আইজি হিসেবে পরিচ্ছন্ন এবং সুনামের অধিকারী (ক্লিন-ইমেজের) পুলিশ কর্মকর্তাকে দায়িত্ব দিলে তা প্রশংসিত হবে।