স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী বলেছেন, অসংক্রামক ব্যাধি থেকে পরিত্রাণ পেতে সচেতনতা প্রয়োজন। হৃদরোগের কারণে জ্ঞান হারিয়ে পড়ে গেলে কীভাবে আক্রান্ত ব্যক্তিকে সহযোগিতা করা যায়, আক্রান্ত ব্যক্তিকে প্রাণে বাঁচানো যায়, সে বিষয়ে মৌলিক জ্ঞান থাকা প্রয়োজন। জীবনযাপন পদ্ধতি পরিবর্তনের মাধ্যমে অসংক্রামক ব্যাধি প্রতিরোধ করা সম্ভব।
সোমবার জাতীয় সংসদ ভবনের শপথ কক্ষে আইপিডিআই ফাউন্ডেশন এবং বাংলাদেশ ইন্সটিটিউট অব পার্লামেন্টারি স্টাডিজ (বিআইপিএস) দ্বারা আয়োজিত ‘ওয়ার্কশপ অন এনসিডি অ্যাওয়ারনেস অ্যান্ড সিপিআর ট্রেনিং প্রোগ্রাম’ শীর্ষক অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে স্পিকার এসব কথা বলেন।
ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী বলেন, সারা বিশ্বে হৃদরোগের মতো অসংক্রামক ব্যাধির প্রাদুর্ভাব বৃদ্ধি পেয়েছে। হৃদরোগের ঝুঁকি মোকাবিলায় ব্যাপক গণসচেতনতা তৈরি করতে হবে। এই কর্মশালা সিপিআর শিক্ষা প্রদানের মাধ্যমে প্রশিক্ষণার্থীদের হৃদরোগে আক্রান্ত ব্যক্তিকে সহযোগিতা করতে সক্ষম করবে। এ ধরনের আয়োজনের জন্য তিনি আয়োজকদের ধন্যবাদ জানান।
সংসদ সচিবালয়ের সিনিয়র সচিব কে এম আব্দুস সালামের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণমন্ত্রী ডা. সামন্ত লাল সেন, স্বাস্থ্য প্রতিমন্ত্রী ডা. রোকেয়া সুলতানা প্রমুখ।
অনুষ্ঠানে নন-কমিউনিকেবল ডিজিজের ওপর লেকচার প্রদান করেন ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের কার্ডিওলজি বিভাগের প্রধান ও আইপিডিআই ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান প্রফেসর ডা. আব্দুল ওয়াদুদ চৌধুরী।
কার্ডিয়াক অ্যারেস্ট ও সিপিআর নিয়ে লেকচার দেন ন্যাশনাল ইন্সটিটিউট অব কার্ডিওভাস্কুলার ডিজিজেসের প্রফেসর ও আইপিডিআই ফাউন্ডেশনের সাধারণ সম্পাদক ডা. মহসিন আহমেদ।
সোমবার, ২৪ জুন ২০২৪
স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী বলেছেন, অসংক্রামক ব্যাধি থেকে পরিত্রাণ পেতে সচেতনতা প্রয়োজন। হৃদরোগের কারণে জ্ঞান হারিয়ে পড়ে গেলে কীভাবে আক্রান্ত ব্যক্তিকে সহযোগিতা করা যায়, আক্রান্ত ব্যক্তিকে প্রাণে বাঁচানো যায়, সে বিষয়ে মৌলিক জ্ঞান থাকা প্রয়োজন। জীবনযাপন পদ্ধতি পরিবর্তনের মাধ্যমে অসংক্রামক ব্যাধি প্রতিরোধ করা সম্ভব।
সোমবার জাতীয় সংসদ ভবনের শপথ কক্ষে আইপিডিআই ফাউন্ডেশন এবং বাংলাদেশ ইন্সটিটিউট অব পার্লামেন্টারি স্টাডিজ (বিআইপিএস) দ্বারা আয়োজিত ‘ওয়ার্কশপ অন এনসিডি অ্যাওয়ারনেস অ্যান্ড সিপিআর ট্রেনিং প্রোগ্রাম’ শীর্ষক অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে স্পিকার এসব কথা বলেন।
ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী বলেন, সারা বিশ্বে হৃদরোগের মতো অসংক্রামক ব্যাধির প্রাদুর্ভাব বৃদ্ধি পেয়েছে। হৃদরোগের ঝুঁকি মোকাবিলায় ব্যাপক গণসচেতনতা তৈরি করতে হবে। এই কর্মশালা সিপিআর শিক্ষা প্রদানের মাধ্যমে প্রশিক্ষণার্থীদের হৃদরোগে আক্রান্ত ব্যক্তিকে সহযোগিতা করতে সক্ষম করবে। এ ধরনের আয়োজনের জন্য তিনি আয়োজকদের ধন্যবাদ জানান।
সংসদ সচিবালয়ের সিনিয়র সচিব কে এম আব্দুস সালামের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণমন্ত্রী ডা. সামন্ত লাল সেন, স্বাস্থ্য প্রতিমন্ত্রী ডা. রোকেয়া সুলতানা প্রমুখ।
অনুষ্ঠানে নন-কমিউনিকেবল ডিজিজের ওপর লেকচার প্রদান করেন ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের কার্ডিওলজি বিভাগের প্রধান ও আইপিডিআই ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান প্রফেসর ডা. আব্দুল ওয়াদুদ চৌধুরী।
কার্ডিয়াক অ্যারেস্ট ও সিপিআর নিয়ে লেকচার দেন ন্যাশনাল ইন্সটিটিউট অব কার্ডিওভাস্কুলার ডিজিজেসের প্রফেসর ও আইপিডিআই ফাউন্ডেশনের সাধারণ সম্পাদক ডা. মহসিন আহমেদ।