পররাষ্ট্রমন্ত্রী হাছান মাহমুদ বলেছেন, আমাদের নীতি কারো সাথে বৈরিতা নয়, সবার সাথে বন্ধুত্ব। আমাদের সাথে যেমন ভারতবর্ষের চমৎকার সম্পর্ক, তেমনি চীনের সাথেও আমাদের চমৎকার সম্পর্ক। আমাদের সাথে রাশিয়ার যেমন চমৎকার সম্পর্ক, তেমনি যুক্তরাষ্ট্রের সাথেও আমাদের চমৎকার সম্পর্ক।
আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে জাতীয় প্রেসক্লাবে সাপ্তাহিক গণবাংলা ও বাংলাদেশ স্বাধীনতা পরিষদ আয়োজিত ‘প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ভারসাম্যের পররাষ্ট্রনীতি ও দেশের অভাবনীয় উন্নয়ন’ শীর্ষক সেমিনারে পররাষ্ট্রমন্ত্রী এসব কথা বলেন।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, বর্তমান প্রেক্ষাপটে সবার সাথে বন্ধুত্ব রেখে এগিয়ে যাওয়া দুরুহ বিষয়, সহজ নয়। আমাদের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দক্ষতার সাথে কারো সাথে বৈরিতা নয়, সবার সাথে বন্ধুত্ব এই নীতিতে এগিয়ে চলেছেন।
তিনি বলেন, বাংলাদেশে ভারতের হাইকমিশন বাংলাদেশের জন্য পৃথিবীতে সর্বোচ্চ ভিসা ইস্যু করে। তেমনি ভারতে অবস্থিত বাংলাদেশ হাইকমিশনগুলো থেকে বাংলাদেশের নাগরিক ও ভারতের নাগরিকদের জন্য সর্বোচ্চ ভিসা ইস্যু করে। এটি প্রতিবেশী দেশগুলোর মধ্যে পৃথিবীতে অন্যতম বিরল ঘটনা।
হাছান মাহমুদ বলেন, ইউরোপে কোনো সীমান্ত চৌকি নেই। সেখানে কি দেশগুলোর সার্বভৌমত্ব নষ্ট হয়ে গেছে? আমরা কানেক্টিভিটি বাড়ানোর জন্য ভারতের সাথে বিভিন্ন সমঝোতা করেছি। নেপালের সাথেও কানেক্টিভিটি হবে। দক্ষিণ এশিয়ার অন্যান্য দেশের সাথেও আমরা কানেক্টিভিটি বাড়ানোর পরিকল্পনা নিয়ে কাজ করছি।
অনুষ্ঠানে বকতৃতায় বিএনপির সমালোচনা করে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, বিএনপিতে এখন ‘তারেক ভূত’ ও ‘আতংক’ বিরাজ করছে। দলটির কর্মীরা এখন আতংকে থাকে সকালবেলা উঠে দেখবে কিনা যে পদ চলে গেছে!
হাছান মাহমুদ আরও বলেন, আন্দোলনের গতি হারিয়ে বিএনপি এখন পরজীবি দল হয়ে গেছে। তারা এখন শিক্ষার্থীদের আন্দোলনে ভর করে, শিক্ষকদের আন্দোলনে ভর করে। নিজেরা আন্দোলন করার ক্ষমতা হারিয়ে পরাশ্রিত আন্দোলন করতেছে।
তিনি বলেন, বিএনপি সরকারের উন্নয়নের ফলভোগ করেও সরকারের বিরুদ্ধে কথা বলে। ফ্লাইওভার দিয়ে ১০ মিনিটে এয়ারপোর্ট নেমে বলে দেশে উন্নয়ন হয়নি। মেট্রোরেলে এসিতে চড়ে প্রেসক্লাবের সামনে নেমে সরকারের বিরুদ্ধে বক্তব্য রাখে, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে কথা বলে।
শিক্ষার্থীদের আন্দোলনের সম্পর্কে মন্ত্রী বলেন, আমি মনে করি এখানে ভুল বুঝাবুঝি হয়েছে। ছাত্রছাত্রীদের প্রতি সহানুভূতিশীল হয়ে সরকার কোটা ব্যবস্থা বাতিল করেছিল। এটি হয়েছিল আদালতের মাধ্যমে। আজ যেহেতু শিক্ষামন্ত্রীসহ দায়িত্বশীলরা বিষয়টি নিয়ে বৈঠকে বসতে যাচ্ছেন, আমি আশা করি এর একটি সুন্দর সমাধান আসবে।
বৃহস্পতিবার, ০৪ জুলাই ২০২৪
পররাষ্ট্রমন্ত্রী হাছান মাহমুদ বলেছেন, আমাদের নীতি কারো সাথে বৈরিতা নয়, সবার সাথে বন্ধুত্ব। আমাদের সাথে যেমন ভারতবর্ষের চমৎকার সম্পর্ক, তেমনি চীনের সাথেও আমাদের চমৎকার সম্পর্ক। আমাদের সাথে রাশিয়ার যেমন চমৎকার সম্পর্ক, তেমনি যুক্তরাষ্ট্রের সাথেও আমাদের চমৎকার সম্পর্ক।
আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে জাতীয় প্রেসক্লাবে সাপ্তাহিক গণবাংলা ও বাংলাদেশ স্বাধীনতা পরিষদ আয়োজিত ‘প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ভারসাম্যের পররাষ্ট্রনীতি ও দেশের অভাবনীয় উন্নয়ন’ শীর্ষক সেমিনারে পররাষ্ট্রমন্ত্রী এসব কথা বলেন।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, বর্তমান প্রেক্ষাপটে সবার সাথে বন্ধুত্ব রেখে এগিয়ে যাওয়া দুরুহ বিষয়, সহজ নয়। আমাদের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দক্ষতার সাথে কারো সাথে বৈরিতা নয়, সবার সাথে বন্ধুত্ব এই নীতিতে এগিয়ে চলেছেন।
তিনি বলেন, বাংলাদেশে ভারতের হাইকমিশন বাংলাদেশের জন্য পৃথিবীতে সর্বোচ্চ ভিসা ইস্যু করে। তেমনি ভারতে অবস্থিত বাংলাদেশ হাইকমিশনগুলো থেকে বাংলাদেশের নাগরিক ও ভারতের নাগরিকদের জন্য সর্বোচ্চ ভিসা ইস্যু করে। এটি প্রতিবেশী দেশগুলোর মধ্যে পৃথিবীতে অন্যতম বিরল ঘটনা।
হাছান মাহমুদ বলেন, ইউরোপে কোনো সীমান্ত চৌকি নেই। সেখানে কি দেশগুলোর সার্বভৌমত্ব নষ্ট হয়ে গেছে? আমরা কানেক্টিভিটি বাড়ানোর জন্য ভারতের সাথে বিভিন্ন সমঝোতা করেছি। নেপালের সাথেও কানেক্টিভিটি হবে। দক্ষিণ এশিয়ার অন্যান্য দেশের সাথেও আমরা কানেক্টিভিটি বাড়ানোর পরিকল্পনা নিয়ে কাজ করছি।
অনুষ্ঠানে বকতৃতায় বিএনপির সমালোচনা করে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, বিএনপিতে এখন ‘তারেক ভূত’ ও ‘আতংক’ বিরাজ করছে। দলটির কর্মীরা এখন আতংকে থাকে সকালবেলা উঠে দেখবে কিনা যে পদ চলে গেছে!
হাছান মাহমুদ আরও বলেন, আন্দোলনের গতি হারিয়ে বিএনপি এখন পরজীবি দল হয়ে গেছে। তারা এখন শিক্ষার্থীদের আন্দোলনে ভর করে, শিক্ষকদের আন্দোলনে ভর করে। নিজেরা আন্দোলন করার ক্ষমতা হারিয়ে পরাশ্রিত আন্দোলন করতেছে।
তিনি বলেন, বিএনপি সরকারের উন্নয়নের ফলভোগ করেও সরকারের বিরুদ্ধে কথা বলে। ফ্লাইওভার দিয়ে ১০ মিনিটে এয়ারপোর্ট নেমে বলে দেশে উন্নয়ন হয়নি। মেট্রোরেলে এসিতে চড়ে প্রেসক্লাবের সামনে নেমে সরকারের বিরুদ্ধে বক্তব্য রাখে, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে কথা বলে।
শিক্ষার্থীদের আন্দোলনের সম্পর্কে মন্ত্রী বলেন, আমি মনে করি এখানে ভুল বুঝাবুঝি হয়েছে। ছাত্রছাত্রীদের প্রতি সহানুভূতিশীল হয়ে সরকার কোটা ব্যবস্থা বাতিল করেছিল। এটি হয়েছিল আদালতের মাধ্যমে। আজ যেহেতু শিক্ষামন্ত্রীসহ দায়িত্বশীলরা বিষয়টি নিয়ে বৈঠকে বসতে যাচ্ছেন, আমি আশা করি এর একটি সুন্দর সমাধান আসবে।