বর্তমানে চলমান সহিংস পরিস্থিতিতে গভীর উদ্বেগ ও শঙ্কা জানিয়ে জাতীয় জীবনে শান্তি, জনসাধারণের নিরাপত্তা ও জনগণের দৈনন্দিন জীবনযাপনে স্বস্তি আনয়নে সংশ্লিষ্ট সকলের আন্তরিক প্রচেষ্টার আহ্বান জানিয়েছে জাতীয় মানবাধিকার কমিশন।
রবিবার এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব কথা জানায় জাতীয় মানবাধিকার কমিশন।
এতে বলা হয়, সব পর্যায়ে সাংবিধানিক ও মানবিক দৃষ্টিভঙ্গির অনুসরণে জনগণের অধিকার সংরক্ষণ ও মর্যাদা নিশ্চিতকরণ গুরুত্বপূর্ণ।
জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের চেয়ারম্যান ড. কামাল উদ্দিন আহমেদ চলমান সহিংস পরিস্থিতি নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণের পরিপ্রেক্ষিতে বলেন, ইতোমধ্যে সারা দেশে বহুসংখ্যক মূল্যবান প্রাণহানি ঘটেছে, যা অত্যন্ত মর্ম পীড়াদায়ক। সকল প্রকারের সহিংসতা ও নাশকতা পরিহার করেজন জীবনে শান্তি স্থাপনের প্রচেষ্টার প্রতি ইতোপূর্বেও কমিশন বেশ কয়েকবার আহ্বান জানিয়েছে। কিন্তু অত্যন্ত পরিতাপের বিষয় এত বেদনাদায়ক ঘটনার পরেও আন্দোলনের তীব্রতা কমছে না। এ অবস্থায় পরস্পর বিরোধী পক্ষগুলোর মারমুখী অবস্থান শান্তি আনার পরিবর্তে ভবিষ্যতে আরও নির্মমতা বয়ে আনতে পারে। এ জন্য সহমর্মিতামূলক মনোভাব পোষণ করে সব পক্ষের সংলাপে অংশ নেওয়া একান্ত প্রয়োজন।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, বাংলাদেশে মানবাধিকার ও সংবিধানের মূলনীতির সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ জাতীয় সংস্কৃতি বিরাজ গুরুত্বপূর্ণ। প্রত্যেকের সমান ও অবিচ্ছেদ্য অধিকার এবং মর্যাদার প্রতি বিশেষ নজর দেওয়ার মাধ্যমে দ্রুত সব সংকট নিরসনের আশা কমিশনের।
সোমবার, ০৫ আগস্ট ২০২৪
বর্তমানে চলমান সহিংস পরিস্থিতিতে গভীর উদ্বেগ ও শঙ্কা জানিয়ে জাতীয় জীবনে শান্তি, জনসাধারণের নিরাপত্তা ও জনগণের দৈনন্দিন জীবনযাপনে স্বস্তি আনয়নে সংশ্লিষ্ট সকলের আন্তরিক প্রচেষ্টার আহ্বান জানিয়েছে জাতীয় মানবাধিকার কমিশন।
রবিবার এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব কথা জানায় জাতীয় মানবাধিকার কমিশন।
এতে বলা হয়, সব পর্যায়ে সাংবিধানিক ও মানবিক দৃষ্টিভঙ্গির অনুসরণে জনগণের অধিকার সংরক্ষণ ও মর্যাদা নিশ্চিতকরণ গুরুত্বপূর্ণ।
জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের চেয়ারম্যান ড. কামাল উদ্দিন আহমেদ চলমান সহিংস পরিস্থিতি নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণের পরিপ্রেক্ষিতে বলেন, ইতোমধ্যে সারা দেশে বহুসংখ্যক মূল্যবান প্রাণহানি ঘটেছে, যা অত্যন্ত মর্ম পীড়াদায়ক। সকল প্রকারের সহিংসতা ও নাশকতা পরিহার করেজন জীবনে শান্তি স্থাপনের প্রচেষ্টার প্রতি ইতোপূর্বেও কমিশন বেশ কয়েকবার আহ্বান জানিয়েছে। কিন্তু অত্যন্ত পরিতাপের বিষয় এত বেদনাদায়ক ঘটনার পরেও আন্দোলনের তীব্রতা কমছে না। এ অবস্থায় পরস্পর বিরোধী পক্ষগুলোর মারমুখী অবস্থান শান্তি আনার পরিবর্তে ভবিষ্যতে আরও নির্মমতা বয়ে আনতে পারে। এ জন্য সহমর্মিতামূলক মনোভাব পোষণ করে সব পক্ষের সংলাপে অংশ নেওয়া একান্ত প্রয়োজন।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, বাংলাদেশে মানবাধিকার ও সংবিধানের মূলনীতির সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ জাতীয় সংস্কৃতি বিরাজ গুরুত্বপূর্ণ। প্রত্যেকের সমান ও অবিচ্ছেদ্য অধিকার এবং মর্যাদার প্রতি বিশেষ নজর দেওয়ার মাধ্যমে দ্রুত সব সংকট নিরসনের আশা কমিশনের।