বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) চেয়ারম্যান হিসেবে নতুন নিয়োগ পাওয়া চৌধুরী নাফিজ সরাফাতের বিরুদ্ধে ব্যাংক দখল ও শেয়ারবাজার থেকে টাকা লুটপাটের অভিযোগের তদন্ত শুরু করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। একইসঙ্গে সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল এবং এস আলম গ্রুপের ইসলামী ব্যাংক দখল করার অভিযোগেরও তদন্ত চলছে।
বৃহস্পতিবার দুদক সূত্রে জানা গেছে যে, চৌধুরী নাফিজ সরাফাতের বিরুদ্ধে পদ্মা ব্যাংক দখল এবং শেয়ারবাজার থেকে ৮০০ কোটি টাকা লুটপাটের অভিযোগের অনুসন্ধান শুরু হয়েছে। সাবেক ব্যাংকার ও সম্পদ ব্যবস্থাপনা প্রতিষ্ঠান রেইসের মালিক নাফিজ সরাফাতের বিরুদ্ধে পুলিশের এবং গোয়েন্দা সংস্থার সহায়তায় ব্যাংক দখল করার অভিযোগ রয়েছে। বর্তমানে বাংলাদেশ ব্যাংকসহ বিভিন্ন সরকারি সংস্থার কাছে তাঁর অনিয়মের তথ্য চাওয়া হয়েছে।
এছাড়া, এস আলম গ্রুপের বিরুদ্ধে ইসলামী ব্যাংক থেকে ২ হাজার ৪৬০ কোটি টাকা তুলে নেওয়ার অভিযোগ রয়েছে। গত বছরের নভেম্বর মাসে ইসলামী ব্যাংক থেকে এই বিপুল অঙ্কের টাকা তোলা হয় এবং ব্যাংকটির কর্মকর্তারা ওই মাসকে ‘ভয়ংকর নভেম্বর’ হিসেবে উল্লেখ করেছেন। গত বছর ডিসেম্বরে চট্টগ্রামের তিনটি শাখা থেকে তিন হাজার কোটি টাকা ঋণ দেওয়া হয়েছে।
আগে ইসলামী ব্যাংকের অনিয়মের বিষয়টি আওয়ামী লীগ সরকারের অধীনে বন্ধ হয়ে গিয়েছিল, কিন্তু বর্তমান পরিস্থিতিতে নতুন করে তদন্ত শুরু হয়েছে। দুদকের অনুসন্ধান সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা পুলিশের অতিরিক্ত উপকমিশনার ইয়াসির আরাফাত জানিয়েছেন, বাংলাদেশ ব্যাংক ও ইসলামী ব্যাংকের কাছে ১২ আগস্ট তথ্য চেয়ে চিঠি পাঠানো হয়েছে।
বৃহস্পতিবার, ১৫ আগস্ট ২০২৪
বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) চেয়ারম্যান হিসেবে নতুন নিয়োগ পাওয়া চৌধুরী নাফিজ সরাফাতের বিরুদ্ধে ব্যাংক দখল ও শেয়ারবাজার থেকে টাকা লুটপাটের অভিযোগের তদন্ত শুরু করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। একইসঙ্গে সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল এবং এস আলম গ্রুপের ইসলামী ব্যাংক দখল করার অভিযোগেরও তদন্ত চলছে।
বৃহস্পতিবার দুদক সূত্রে জানা গেছে যে, চৌধুরী নাফিজ সরাফাতের বিরুদ্ধে পদ্মা ব্যাংক দখল এবং শেয়ারবাজার থেকে ৮০০ কোটি টাকা লুটপাটের অভিযোগের অনুসন্ধান শুরু হয়েছে। সাবেক ব্যাংকার ও সম্পদ ব্যবস্থাপনা প্রতিষ্ঠান রেইসের মালিক নাফিজ সরাফাতের বিরুদ্ধে পুলিশের এবং গোয়েন্দা সংস্থার সহায়তায় ব্যাংক দখল করার অভিযোগ রয়েছে। বর্তমানে বাংলাদেশ ব্যাংকসহ বিভিন্ন সরকারি সংস্থার কাছে তাঁর অনিয়মের তথ্য চাওয়া হয়েছে।
এছাড়া, এস আলম গ্রুপের বিরুদ্ধে ইসলামী ব্যাংক থেকে ২ হাজার ৪৬০ কোটি টাকা তুলে নেওয়ার অভিযোগ রয়েছে। গত বছরের নভেম্বর মাসে ইসলামী ব্যাংক থেকে এই বিপুল অঙ্কের টাকা তোলা হয় এবং ব্যাংকটির কর্মকর্তারা ওই মাসকে ‘ভয়ংকর নভেম্বর’ হিসেবে উল্লেখ করেছেন। গত বছর ডিসেম্বরে চট্টগ্রামের তিনটি শাখা থেকে তিন হাজার কোটি টাকা ঋণ দেওয়া হয়েছে।
আগে ইসলামী ব্যাংকের অনিয়মের বিষয়টি আওয়ামী লীগ সরকারের অধীনে বন্ধ হয়ে গিয়েছিল, কিন্তু বর্তমান পরিস্থিতিতে নতুন করে তদন্ত শুরু হয়েছে। দুদকের অনুসন্ধান সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা পুলিশের অতিরিক্ত উপকমিশনার ইয়াসির আরাফাত জানিয়েছেন, বাংলাদেশ ব্যাংক ও ইসলামী ব্যাংকের কাছে ১২ আগস্ট তথ্য চেয়ে চিঠি পাঠানো হয়েছে।