দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল ও তার পাঁচ সহযোগীর বিরুদ্ধে জনবল নিয়োগ, বদলি ও পদায়নের মাধ্যমে কোটি কোটি টাকা ঘুষ গ্রহণের অভিযোগের অনুসন্ধান শুরু করেছে। বৃহস্পতিবার পাঁচ সদস্যের একটি অনুসন্ধান কমিটি গঠন করেছে দুদক।
দুদকের উপ-পরিচালক (জনসংযোগ) মো. আকতারুল ইসলাম জানান, অনুসন্ধান কমিটিতে উপপরিচালক মো. জাহাঙ্গীর আলমকে প্রধান করা হয়েছে। কমিটিতে আরও রয়েছেন উপপরিচালক মুহাম্মদ জয়নাল আবেদীন, সহকারী পরিচালক মো. আবুল কালাম আজাদ, মো. নাছরুল্লাহ হোসাইন ও মোহাম্মদ জিন্নাতুল হোসাইন।
অভিযোগে আসাদুজ্জামান কামাল ও তার সহযোগীরা সিন্ডিকেট করে ঘুষের বাণিজ্য করছেন বলে উল্লেখ করা হয়েছে। পুলিশ, মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর ও ফায়ার সার্ভিস থেকে কোটি কোটি টাকা আদায় করা হতো। অভিযোগ অনুযায়ী, আসাদুজ্জামান কামাল ক্ষমতায় আসার পর থেকেই এই ঘুষের অর্থ সংগ্রহ শুরু করেন এবং সাবেক অতিরিক্ত সচিব হারুন অর রশীদ বিশ্বাস, যুগ্মসচিব ধনঞ্জয় কুমার দাস, এপিএস মনির হোসেন, জনসংযোগ কর্মকর্তা শরীফ মাহমুদ অপু ও প্রশাসনিক কর্মকর্তা মোল্লা ইব্রাহিম হোসেন তাকে সহায়তা করতেন।
অভিযোগে বলা হয়েছে, জেলা পুলিশ সুপার নিয়োগে ৮০ লাখ থেকে ২ কোটি টাকা পর্যন্ত নেওয়া হতো। উদাহরণ হিসেবে, গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশের কমিশনার হিসেবে নিয়োগ পাওয়ার জন্য ডিআইজি মোল্ল্যা নজরুল ইসলামকে ৫ কোটি টাকা দিতে হয়। এ ছাড়া, এনজিও’র নো অবজেকশন সার্টিফিকেট (এনওসি) নিতে ৮০ লাখ থেকে ১ কোটি টাকা পর্যন্ত ঘুষ দিতে হতো।
নিয়োগ সংক্রান্ত দুর্নীতি এবং ঘুষ বাণিজ্যের অভিযোগে অনুসন্ধান চালাচ্ছে দুদক, যা আসাদুজ্জামান কামাল এবং তার সহযোগীদের বিরুদ্ধে তদন্তের জন্য নতুন দৃষ্টিকোণ প্রদান করেছে।
বৃহস্পতিবার, ১৫ আগস্ট ২০২৪
দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল ও তার পাঁচ সহযোগীর বিরুদ্ধে জনবল নিয়োগ, বদলি ও পদায়নের মাধ্যমে কোটি কোটি টাকা ঘুষ গ্রহণের অভিযোগের অনুসন্ধান শুরু করেছে। বৃহস্পতিবার পাঁচ সদস্যের একটি অনুসন্ধান কমিটি গঠন করেছে দুদক।
দুদকের উপ-পরিচালক (জনসংযোগ) মো. আকতারুল ইসলাম জানান, অনুসন্ধান কমিটিতে উপপরিচালক মো. জাহাঙ্গীর আলমকে প্রধান করা হয়েছে। কমিটিতে আরও রয়েছেন উপপরিচালক মুহাম্মদ জয়নাল আবেদীন, সহকারী পরিচালক মো. আবুল কালাম আজাদ, মো. নাছরুল্লাহ হোসাইন ও মোহাম্মদ জিন্নাতুল হোসাইন।
অভিযোগে আসাদুজ্জামান কামাল ও তার সহযোগীরা সিন্ডিকেট করে ঘুষের বাণিজ্য করছেন বলে উল্লেখ করা হয়েছে। পুলিশ, মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর ও ফায়ার সার্ভিস থেকে কোটি কোটি টাকা আদায় করা হতো। অভিযোগ অনুযায়ী, আসাদুজ্জামান কামাল ক্ষমতায় আসার পর থেকেই এই ঘুষের অর্থ সংগ্রহ শুরু করেন এবং সাবেক অতিরিক্ত সচিব হারুন অর রশীদ বিশ্বাস, যুগ্মসচিব ধনঞ্জয় কুমার দাস, এপিএস মনির হোসেন, জনসংযোগ কর্মকর্তা শরীফ মাহমুদ অপু ও প্রশাসনিক কর্মকর্তা মোল্লা ইব্রাহিম হোসেন তাকে সহায়তা করতেন।
অভিযোগে বলা হয়েছে, জেলা পুলিশ সুপার নিয়োগে ৮০ লাখ থেকে ২ কোটি টাকা পর্যন্ত নেওয়া হতো। উদাহরণ হিসেবে, গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশের কমিশনার হিসেবে নিয়োগ পাওয়ার জন্য ডিআইজি মোল্ল্যা নজরুল ইসলামকে ৫ কোটি টাকা দিতে হয়। এ ছাড়া, এনজিও’র নো অবজেকশন সার্টিফিকেট (এনওসি) নিতে ৮০ লাখ থেকে ১ কোটি টাকা পর্যন্ত ঘুষ দিতে হতো।
নিয়োগ সংক্রান্ত দুর্নীতি এবং ঘুষ বাণিজ্যের অভিযোগে অনুসন্ধান চালাচ্ছে দুদক, যা আসাদুজ্জামান কামাল এবং তার সহযোগীদের বিরুদ্ধে তদন্তের জন্য নতুন দৃষ্টিকোণ প্রদান করেছে।