কড়া নিরাপত্তার মধ্যে বৃহস্পতিবার (৫ সেপ্টেম্বর) খুলেছে সাভার, আশুলিয়া ও গাজীপুর শিল্পাঞ্চলের অধিকাংশ পোশাক কারখানা। তবে বৃহস্পতিবারও বিভিন্ন স্থানে বিক্ষোভ ও সড়ক অবরোধ করে আন্দোলন করেছে কারখানার শ্রমিকরা।
সাভারের আশুলিয়ায় ‘বহিরাগতদের’ সঙ্গে পোশাক শ্রমিকদের সংঘর্ষের ঘটনাও ঘটেছে। এতে পথচারীসহ অন্তত ৩০ জন আহত হয়েছেন।
বিগত কয়েকদিনে শ্রমিকদের আন্দোলনে অশান্ত হয়ে উঠে গাজীপুর, সাভার ও আশুলিয়া। এতে এসব এলাকার কারখানাতে ছুটি ঘোষণা করতে বাধ্য হয় কর্তৃপক্ষ। ফলে ব্যহত হয় কারখানাগুলোর উৎপাদন।
উদ্ভত পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্ট ও এলাকায় সেনা মোতায়েন করা হয়। এতে পরিস্থিতি উন্নতি হলে বৃহস্পতিবার খোলতে শুরু করে কারখানাগুলো।
আমাদের গাজীপুর প্রতিনিধি আতিকুর রহমান আমিনের পাঠানো প্রতিবেদনে বলা হয়, কঠোর নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করায় বৃহস্পতিবার খুলে দেয়া হয় সেখানকার বেশিরভাগ তৈরি পোশাক কারখানা।
এদিন সকাল থেকে দলে দলে কারখানায় আসেন শ্রমিকরা। কারখানা এলাকায় বিশেষ নিরাপত্তায় পুলিশ মোতায়েন ছাড়াও রয়েছে সেনাবাহিনী ও বিজিবির টহল।
গাজীপুরের সান্তনা চৌরাস্তা কোনাবাড়ি বিসিক ও টঙ্গী বিসিকসহ জেলার বিভিন্ন এলাকায় দলে দলে শ্রমিকেরা কারখানায় প্রবেশ করতে দেখা গেছে।
শিল্প মালিক, শ্রমিক সূত্রে জানা গেছে, টানা কয়েকদিন শ্রমিক অসন্তোষ, বিক্ষোভ, সড়ক অবরোধ, কারখানা ভাঙচুরের ঘটনায় গাজীপুরে অর্ধশতাধিক কারখানায় ছুটি ঘোষণা করে কর্তৃপক্ষ।
পরে বিজিএমইএ এর সিদ্ধান্ত অনুযায়ী ও সরকারের পক্ষ থেকে প্রয়োজনীয় নিরাপত্তার আশ্বাস পেয়ে বৃহস্পতিবার গাজীপুরে কারখানা খোলা রাখার সিদ্ধান্ত নেন মালিকরা। সিদ্ধান্ত অনুযায়ী সকাল থেকে গাজীপুর শিল্পাঞ্চলে বেশির ভাগ কারখানা খোলে দেয় কর্তৃপক্ষ। শ্রমিকরাও কাজে যোগ দিয়েছেন প্রতিদিনের মতো স্বাভাবিকভাবেই। নারী-পুরুষ শ্রমিকসহ অন্য কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা একসঙ্গে কাজে যোগ দিয়েছেন। বিভিন্ন যানবাহনে ও পায়ে হেঁটে শ্রমিকরা কারখানায় এসে আইডি কার্ড দেখিয়ে ভেতরে প্রবেশ করছেন। কারখানা নিরাপত্তায় নিজস্ব নিরাপত্তা কর্মী ছাড়াও অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। এছাড়া বিজিবি ও সেনাবাহিনীর টহল জোরদার করা হয়েছে।
কারখানা কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, গত কয়েকদিন হামলা, ভাঙচুরের কারণে নিরাপত্তা নিয়ে আতঙ্ক ছিল। কিন্তু প্রয়োজনীয় নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করায় শ্রমিকরা স্বতঃস্ফূর্ত ভাবে কারখানায় কাজ এ ব্যাপারে তুসুকা গ্রুপের জেনারেল ম্যানেজার মাসুম হোসেন বলেন, কোনাবাড়ি এলাকায় শ্রমিকরা বিচ্ছিন্নভাবে সড়ক অবরোধ করে। পরে সেনাবাহিনী ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা তাদের সড়ক থেকে সরিয়ে দেয়। এ ঘটনা ছাড়া পুরো শিল্পাঞ্চলে শান্তিপূর্ণ ভাবে শ্রমিকরা কাজ করছেন। শ্রমিক ও মালিকরা চাইছেন শান্তিপূর্ন পরিবেশে যেন কারখানা সচল থাকে।
গাজীপুর শিল্পাঞ্চল-২ এর অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ইমরান আহম্মেদ সংবাদকে জানান, গাজীপুরের সব কারখানা খোলা রয়েছে। কারখানা এলাকায় নিরাপত্তায় প্রায় ৯শ’ শিল্প পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। এছাড়া বিজিবি ও সেনাবাহিনী টহল দিচ্ছে। গত কয়েকদিন শ্রমিক অসন্তোষ, বিক্ষোভ, সড়ক অবরোধ, কারখানা ভাঙচুরের ঘটনায় গাজীপুরের ৬০ পোষাক কারখানায় ছুটি ঘোষণা করেছিল কর্তৃপক্ষ। এখন সব খোলা। ৪ সেপ্টেম্বর বুধবার বিজিএমইএ’র সিদ্ধান্ত অনুযায়ী ও সরকারের পক্ষ থেকে প্রয়োজনীয় নিরাপত্তার আশ্বাস পেয়ে আজ থেকে কারখানা খোলা রাখার সিদ্ধান্ত নেন মালিকরা।
বিজিএমইএ’র সহ-সভাপতি নাসির উদ্দিন বৃহস্পতিবার সকাল ১১টায় গণমাধ্যমকে জানান, আশুলিয়া এখনও কিছু কারখানা বন্ধ আছে। তবে আজকে গাজীপুরের সবগুলো পোষাক কারখানায় খোলা রাখা হয়েছে।
আশুলিয়ায় সংঘর্ষে আহত ৩০
সাভার প্রতিনিধি লোটন আচার্য্যরে পাঠানো প্রতিবেদন অনুযায়ী, বৃহস্পতিবার বেলা ১২টার দিকে নবীনগর-চন্দ্রা মহাসড়কের পলাশবাড়ী এলাকায় বিভিন্ন কারখানার শ্রমিকরা সড়ক অবরোধ করে। এতে নবীনগর থেকে ডিইপিজেডে সড়ক এলাকায় প্রায় ৮ কিলোমিটার সড়কে তীব্র যানজট দেখা দেয়।
এদিকে আশুলিয়ার নরসিংহপুর এলাকায় বহিরাগতদের সঙ্গে পোশাক শ্রমিকদের সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। এতে পথচারীসহ অন্তত ৩০ জন আহত হয়েছে। তাদের উদ্ধার করে আশুলিয়ার বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসার জন্য পাঠানো হয়েছে। তবে তাৎক্ষণিকভাবে আহতদের নাম পরিচয় নিশ্চিত করতে সম্ভব হয়নি।
শ্রমিকরা জানান, ‘পোশাক কারখানাগুলো ছুটি কারখানার সামনে অবস্থান নেন শ্রমিকরা। এ সময় বহিরাগতরা লাঠি হাতে এসে পোশাক শ্রমিকদের ওপরে হামলা করে। এতে বহিরাগতদের সঙ্গে পোশাক শ্রমিকদের সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।’
আশুলিয়ার নারী ও শিশু হাসপাতালের চিকিৎসক ডা. মিরাজুল ইসলাম বলেন, ‘লাঠিসোঁটার আঘাত পেয়ে হাসপাতালে এসে ৩০ জন চিকিৎসা নিয়েছে। তাদের মধ্যে কয়েক জনকে ভর্তি রয়েছে।’
আশুলিয়া শিল্প পুলিশের পুলিশ সুপার সারোয়ার আলম বলেন, ‘সকালে বেশির ভাগ কারখানায় উৎপাদন কাজ শুরু হয়। তবে নিশ্চিন্তপুরে কয়েকটি পোশাক কারখানা ছুটি দিয়েছে। নরসিংহপুরে একটি পোশাক কারখানায় নিজেদের মধ্যে ভুল-বোঝাবুঝি হয়েছিল। পরে তা ঠিক হয়ে গেছে।’
তবে কতগুলো পোশাক কারখানা বন্ধ রয়েছে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘এখনও নিদিষ্ট করে বলা সম্ভব নয়। তবে অনেকগুলো পোশাক কারখানা আবার বিক্ষোভের কারণে বন্ধ বয়েছে। সেই সঙ্গে শ্রমিক বিক্ষোভের ঘটনায় আজকে দুইজনকে আটক করা হয়েছে।’
পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে অতিরিক্তি পুলিশ ও সেনা বাহিনী মোতায়েন রয়েছে বলে জানান তিনি।
শুক্রবার, ০৬ সেপ্টেম্বর ২০২৪
কড়া নিরাপত্তার মধ্যে বৃহস্পতিবার (৫ সেপ্টেম্বর) খুলেছে সাভার, আশুলিয়া ও গাজীপুর শিল্পাঞ্চলের অধিকাংশ পোশাক কারখানা। তবে বৃহস্পতিবারও বিভিন্ন স্থানে বিক্ষোভ ও সড়ক অবরোধ করে আন্দোলন করেছে কারখানার শ্রমিকরা।
সাভারের আশুলিয়ায় ‘বহিরাগতদের’ সঙ্গে পোশাক শ্রমিকদের সংঘর্ষের ঘটনাও ঘটেছে। এতে পথচারীসহ অন্তত ৩০ জন আহত হয়েছেন।
বিগত কয়েকদিনে শ্রমিকদের আন্দোলনে অশান্ত হয়ে উঠে গাজীপুর, সাভার ও আশুলিয়া। এতে এসব এলাকার কারখানাতে ছুটি ঘোষণা করতে বাধ্য হয় কর্তৃপক্ষ। ফলে ব্যহত হয় কারখানাগুলোর উৎপাদন।
উদ্ভত পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্ট ও এলাকায় সেনা মোতায়েন করা হয়। এতে পরিস্থিতি উন্নতি হলে বৃহস্পতিবার খোলতে শুরু করে কারখানাগুলো।
আমাদের গাজীপুর প্রতিনিধি আতিকুর রহমান আমিনের পাঠানো প্রতিবেদনে বলা হয়, কঠোর নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করায় বৃহস্পতিবার খুলে দেয়া হয় সেখানকার বেশিরভাগ তৈরি পোশাক কারখানা।
এদিন সকাল থেকে দলে দলে কারখানায় আসেন শ্রমিকরা। কারখানা এলাকায় বিশেষ নিরাপত্তায় পুলিশ মোতায়েন ছাড়াও রয়েছে সেনাবাহিনী ও বিজিবির টহল।
গাজীপুরের সান্তনা চৌরাস্তা কোনাবাড়ি বিসিক ও টঙ্গী বিসিকসহ জেলার বিভিন্ন এলাকায় দলে দলে শ্রমিকেরা কারখানায় প্রবেশ করতে দেখা গেছে।
শিল্প মালিক, শ্রমিক সূত্রে জানা গেছে, টানা কয়েকদিন শ্রমিক অসন্তোষ, বিক্ষোভ, সড়ক অবরোধ, কারখানা ভাঙচুরের ঘটনায় গাজীপুরে অর্ধশতাধিক কারখানায় ছুটি ঘোষণা করে কর্তৃপক্ষ।
পরে বিজিএমইএ এর সিদ্ধান্ত অনুযায়ী ও সরকারের পক্ষ থেকে প্রয়োজনীয় নিরাপত্তার আশ্বাস পেয়ে বৃহস্পতিবার গাজীপুরে কারখানা খোলা রাখার সিদ্ধান্ত নেন মালিকরা। সিদ্ধান্ত অনুযায়ী সকাল থেকে গাজীপুর শিল্পাঞ্চলে বেশির ভাগ কারখানা খোলে দেয় কর্তৃপক্ষ। শ্রমিকরাও কাজে যোগ দিয়েছেন প্রতিদিনের মতো স্বাভাবিকভাবেই। নারী-পুরুষ শ্রমিকসহ অন্য কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা একসঙ্গে কাজে যোগ দিয়েছেন। বিভিন্ন যানবাহনে ও পায়ে হেঁটে শ্রমিকরা কারখানায় এসে আইডি কার্ড দেখিয়ে ভেতরে প্রবেশ করছেন। কারখানা নিরাপত্তায় নিজস্ব নিরাপত্তা কর্মী ছাড়াও অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। এছাড়া বিজিবি ও সেনাবাহিনীর টহল জোরদার করা হয়েছে।
কারখানা কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, গত কয়েকদিন হামলা, ভাঙচুরের কারণে নিরাপত্তা নিয়ে আতঙ্ক ছিল। কিন্তু প্রয়োজনীয় নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করায় শ্রমিকরা স্বতঃস্ফূর্ত ভাবে কারখানায় কাজ এ ব্যাপারে তুসুকা গ্রুপের জেনারেল ম্যানেজার মাসুম হোসেন বলেন, কোনাবাড়ি এলাকায় শ্রমিকরা বিচ্ছিন্নভাবে সড়ক অবরোধ করে। পরে সেনাবাহিনী ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা তাদের সড়ক থেকে সরিয়ে দেয়। এ ঘটনা ছাড়া পুরো শিল্পাঞ্চলে শান্তিপূর্ণ ভাবে শ্রমিকরা কাজ করছেন। শ্রমিক ও মালিকরা চাইছেন শান্তিপূর্ন পরিবেশে যেন কারখানা সচল থাকে।
গাজীপুর শিল্পাঞ্চল-২ এর অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ইমরান আহম্মেদ সংবাদকে জানান, গাজীপুরের সব কারখানা খোলা রয়েছে। কারখানা এলাকায় নিরাপত্তায় প্রায় ৯শ’ শিল্প পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। এছাড়া বিজিবি ও সেনাবাহিনী টহল দিচ্ছে। গত কয়েকদিন শ্রমিক অসন্তোষ, বিক্ষোভ, সড়ক অবরোধ, কারখানা ভাঙচুরের ঘটনায় গাজীপুরের ৬০ পোষাক কারখানায় ছুটি ঘোষণা করেছিল কর্তৃপক্ষ। এখন সব খোলা। ৪ সেপ্টেম্বর বুধবার বিজিএমইএ’র সিদ্ধান্ত অনুযায়ী ও সরকারের পক্ষ থেকে প্রয়োজনীয় নিরাপত্তার আশ্বাস পেয়ে আজ থেকে কারখানা খোলা রাখার সিদ্ধান্ত নেন মালিকরা।
বিজিএমইএ’র সহ-সভাপতি নাসির উদ্দিন বৃহস্পতিবার সকাল ১১টায় গণমাধ্যমকে জানান, আশুলিয়া এখনও কিছু কারখানা বন্ধ আছে। তবে আজকে গাজীপুরের সবগুলো পোষাক কারখানায় খোলা রাখা হয়েছে।
আশুলিয়ায় সংঘর্ষে আহত ৩০
সাভার প্রতিনিধি লোটন আচার্য্যরে পাঠানো প্রতিবেদন অনুযায়ী, বৃহস্পতিবার বেলা ১২টার দিকে নবীনগর-চন্দ্রা মহাসড়কের পলাশবাড়ী এলাকায় বিভিন্ন কারখানার শ্রমিকরা সড়ক অবরোধ করে। এতে নবীনগর থেকে ডিইপিজেডে সড়ক এলাকায় প্রায় ৮ কিলোমিটার সড়কে তীব্র যানজট দেখা দেয়।
এদিকে আশুলিয়ার নরসিংহপুর এলাকায় বহিরাগতদের সঙ্গে পোশাক শ্রমিকদের সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। এতে পথচারীসহ অন্তত ৩০ জন আহত হয়েছে। তাদের উদ্ধার করে আশুলিয়ার বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসার জন্য পাঠানো হয়েছে। তবে তাৎক্ষণিকভাবে আহতদের নাম পরিচয় নিশ্চিত করতে সম্ভব হয়নি।
শ্রমিকরা জানান, ‘পোশাক কারখানাগুলো ছুটি কারখানার সামনে অবস্থান নেন শ্রমিকরা। এ সময় বহিরাগতরা লাঠি হাতে এসে পোশাক শ্রমিকদের ওপরে হামলা করে। এতে বহিরাগতদের সঙ্গে পোশাক শ্রমিকদের সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।’
আশুলিয়ার নারী ও শিশু হাসপাতালের চিকিৎসক ডা. মিরাজুল ইসলাম বলেন, ‘লাঠিসোঁটার আঘাত পেয়ে হাসপাতালে এসে ৩০ জন চিকিৎসা নিয়েছে। তাদের মধ্যে কয়েক জনকে ভর্তি রয়েছে।’
আশুলিয়া শিল্প পুলিশের পুলিশ সুপার সারোয়ার আলম বলেন, ‘সকালে বেশির ভাগ কারখানায় উৎপাদন কাজ শুরু হয়। তবে নিশ্চিন্তপুরে কয়েকটি পোশাক কারখানা ছুটি দিয়েছে। নরসিংহপুরে একটি পোশাক কারখানায় নিজেদের মধ্যে ভুল-বোঝাবুঝি হয়েছিল। পরে তা ঠিক হয়ে গেছে।’
তবে কতগুলো পোশাক কারখানা বন্ধ রয়েছে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘এখনও নিদিষ্ট করে বলা সম্ভব নয়। তবে অনেকগুলো পোশাক কারখানা আবার বিক্ষোভের কারণে বন্ধ বয়েছে। সেই সঙ্গে শ্রমিক বিক্ষোভের ঘটনায় আজকে দুইজনকে আটক করা হয়েছে।’
পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে অতিরিক্তি পুলিশ ও সেনা বাহিনী মোতায়েন রয়েছে বলে জানান তিনি।