প্রধানমন্ত্রীর সরকারি বাসভবন গণভবনকে জনগণের জন্য উন্মুক্ত করে দেয়া হবে জানিয়ে অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া বলেছেন, অভ্যুত্থানের স্মৃতি জাদুঘর হিসেবে গণভবনকে প্রতিষ্ঠা করা হবে।
বৃহস্পতিবার (৫ সেপ্টেম্বর) উপদেষ্টা পরিষদের সভায় এ সিদ্ধান্ত নেয়া হয় বলে জানান তিনি। অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা নোবেলবিজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে উপদেষ্টা পরিষদের (কেবিনেট) বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত নেয়া হয়।
আসিফ মাহমুদ বলেন, সাউথ কোরিয়ায় এমন স্মৃতি মেমোরিয়াল করা হয়েছিল। আরও অন্য দেশেও হয়েছে। তাদের থেকে জেনে গণভবনকে স্মৃতি জাদুঘর করা হবে। সেখানে ফ্যাসিবাদী সরকারের কর্মকা- প্রদর্শিত হবে।
গার্মেন্টস শ্রমিক অসন্তোষ কাটাতে রিভিউ কমিটি করা হবে বলেও জানান উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ। তিনি বলেন, গার্মেন্টস শ্রমিক অসন্তোষ কাটাতে রিভিউ কমিটি করার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। এই কমিটি গার্মেন্টস শ্রমিকদের স্বল্পমেয়াদি দাবি পর্যালোচনা করবে। এজন্য কমিটি গঠনের সিদ্ধান্ত হয়েছে। এই কমিটিতে গার্মেন্টস মালিকদের প্রতিনিধিও থাকবে।
ফ্যাসিবাদী আওয়ামী লীগকে রাজনীতিতে পুনর্বাসন করতে দেয়া হবে না উল্লেখ করে আসিফ মাহমুফ বলেন, তারা রাজনীতি করতে পারবে কিনা, সে সিদ্ধান্ত জনগণের। যেহেতু আওয়ামী লীগ গণহত্যা ঘটিয়েছে, সে দায় মাথায় নিয়ে দলটি কীভাবে ফিরবে, সেটা জনগণের সিদ্ধান্ত। তাদের ওপরেই এই সিদ্ধান্ত ছেড়ে দিয়েছি।
এ সময় উপদেষ্টা রাউয়ালপিন্ডিতে পাকিস্তানের বিপক্ষে টেস্ট সিরিজে জয়লাভে সব কর্মকর্তা, খেলোয়াড় ও কোচকে অভিনন্দন জানান।
বাংলাদেশের একমাত্র প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সরকারি বাসভবন ছিল গণভবন। এর আগে কোনো প্রধানমন্ত্রী শেরেবাংলা নগরের এই বাসভবনে থাকেননি। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ১৯৭৪ সালে শেরেবাংলা নগরে বর্তমান গণভবনের নির্মাণকাজ শেষ হলে তিনি সেখানে অফিস শুরু করেন। তবে তিনি বাস করতেন ধানমন্ডির ৩২ নম্বরের বাসভবনে।
শুক্রবার, ০৬ সেপ্টেম্বর ২০২৪
প্রধানমন্ত্রীর সরকারি বাসভবন গণভবনকে জনগণের জন্য উন্মুক্ত করে দেয়া হবে জানিয়ে অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া বলেছেন, অভ্যুত্থানের স্মৃতি জাদুঘর হিসেবে গণভবনকে প্রতিষ্ঠা করা হবে।
বৃহস্পতিবার (৫ সেপ্টেম্বর) উপদেষ্টা পরিষদের সভায় এ সিদ্ধান্ত নেয়া হয় বলে জানান তিনি। অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা নোবেলবিজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে উপদেষ্টা পরিষদের (কেবিনেট) বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত নেয়া হয়।
আসিফ মাহমুদ বলেন, সাউথ কোরিয়ায় এমন স্মৃতি মেমোরিয়াল করা হয়েছিল। আরও অন্য দেশেও হয়েছে। তাদের থেকে জেনে গণভবনকে স্মৃতি জাদুঘর করা হবে। সেখানে ফ্যাসিবাদী সরকারের কর্মকা- প্রদর্শিত হবে।
গার্মেন্টস শ্রমিক অসন্তোষ কাটাতে রিভিউ কমিটি করা হবে বলেও জানান উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ। তিনি বলেন, গার্মেন্টস শ্রমিক অসন্তোষ কাটাতে রিভিউ কমিটি করার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। এই কমিটি গার্মেন্টস শ্রমিকদের স্বল্পমেয়াদি দাবি পর্যালোচনা করবে। এজন্য কমিটি গঠনের সিদ্ধান্ত হয়েছে। এই কমিটিতে গার্মেন্টস মালিকদের প্রতিনিধিও থাকবে।
ফ্যাসিবাদী আওয়ামী লীগকে রাজনীতিতে পুনর্বাসন করতে দেয়া হবে না উল্লেখ করে আসিফ মাহমুফ বলেন, তারা রাজনীতি করতে পারবে কিনা, সে সিদ্ধান্ত জনগণের। যেহেতু আওয়ামী লীগ গণহত্যা ঘটিয়েছে, সে দায় মাথায় নিয়ে দলটি কীভাবে ফিরবে, সেটা জনগণের সিদ্ধান্ত। তাদের ওপরেই এই সিদ্ধান্ত ছেড়ে দিয়েছি।
এ সময় উপদেষ্টা রাউয়ালপিন্ডিতে পাকিস্তানের বিপক্ষে টেস্ট সিরিজে জয়লাভে সব কর্মকর্তা, খেলোয়াড় ও কোচকে অভিনন্দন জানান।
বাংলাদেশের একমাত্র প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সরকারি বাসভবন ছিল গণভবন। এর আগে কোনো প্রধানমন্ত্রী শেরেবাংলা নগরের এই বাসভবনে থাকেননি। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ১৯৭৪ সালে শেরেবাংলা নগরে বর্তমান গণভবনের নির্মাণকাজ শেষ হলে তিনি সেখানে অফিস শুরু করেন। তবে তিনি বাস করতেন ধানমন্ডির ৩২ নম্বরের বাসভবনে।