সিলেট মেট্রোপলিটন পুলিশের নবাগত পুলিশ কমিশনার মোঃ রেজাউল করিম পিপিএম (সেবা) বলেছেন, আমি নিজে চাকুরী জীবনে দীর্ঘদিন থেকে বৈষম্যের শিকার হয়ে আসছিলাম। ছাত্র জনতার ত্যাগের বিনিময়ে নতুন বা়ংলাদেশে আজ পদোন্নতি পেয়ে আপনাদের মাঝে এসেছি, আমরা তাঁদের রক্তের কাছে ঋণী। সিলেট পবিত্র নগরী ও খুবই শান্তিপূর্ণ পূণ্যভূমি হিসেবে সারা দেশের মানুষের কাছে সুপরিচিত। ছাত্র জীবন থেকে সিলেটের সাথে আমার হৃদিক একটা সর্ম্পক রয়েছে।
তিনি বলেন,আমরা জনতার পুলিশে পরিণত হতে চাই। আমরা দলীয় বা কোনো গোষ্ঠীর পুলিশ নয়। জনগণের পুলিশ। আমরা আর দলদাস বা দলান্ধ হতে চাই না। বিগত সময়ে কিছু সংখ্যক পুলিশ সদস্যদের অপেশাদারিত্মের কারণে আমরা আজ বিপর্যস্ত। পুলিশ কমিশনার বলেন, অপরাধী যেই হোক বিচার হবে।অপরাধী পুলিশ সদস্যদেরও বিচারের আওতায় আনা হবে।
এসএমপি কমিশনার বুধবার দুপুরে পুলিশ কমিশনার কার্যালয়ের কনফারেন্স হলে সিলেটে কর্মরত প্রিন্ট, ইলেকট্রনিক ও অনলাইন মিডিয়ার সাংবাদিকদের সাথে মতবিনিময় সভায় এসব কথা বলেন।
পুলিশ কমিশনার আরও বলেন, আমরা মেট্রোপলিটন পুলিশ সিলেট মেট্রোপলিটন সিটিকে শান্তির নগরী হিসেবে গড়তে চাই৷ বিগত দিনে পুলিশের কিছু অসাধু কর্মকর্তার বাড়াবাড়িতে যে ঘটনাগুলো ঘটেছে তাদেরকে আইনের আওতায় এনে শাস্তি নিশ্চিত করা হবে। তাহলে ভবিষ্যতে কেউ আর আইনের দায়িত্ব পালনের সময়ে অপরাধ করার সাহস করবে না। আমরা সাংবাদিক আবু তাহের মোঃ তুরাবের রুহের মাগফেরাত কামনা করি ও তাঁর পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানাচ্ছি। সাংবাদিক তুরাব হত্যার সাথে যারা জড়িত তাদের আইনের আওতায় আনা হবে ও শাস্তি নিশ্চিত করা হবে। বিগত দিনে যারা অবৈধ অস্ত্র নিয়ে রাজপথে প্রদর্শন করেছেন ও ব্যবহার করেছেন সেগুলো উদ্ধারে আপনাদের সহযোগিতা চাই৷
তিনি আরও বলেন, ছাত্র জনতার আন্দোলনের সময় আমাদের অনেক পুলিশ সদস্য আহত ও নিহত হয়েছেন। পুলিশ সদস্যদের মনে ভয়ভীতির সঞ্চার হয়েছে ও কাজ করার মনোবল কমেছে। এই সুযোগে পুলিশ সদস্যদের দিয়ে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির পায়তারা করা হয়েছিল। এই দুঃসময়ে আমরা পুলিশ সদস্যের বুঝিয়েছি ও এই অবস্থাও কাটিয়ে উঠেছি। আমাদেরকে শান্তি, শৃঙ্খলা ও দেশের কল্যানে কাজ করে যেতে হবে। আমরা জনতার মাঝে জনতার পুলিশ হিসেবে থাকতে চাই৷ বিগত দিনে যারা অন্যায় কর্মকান্ড করেছেন, যারা দূর্বৃত্ত ও অপরাধী তাদের ব্যাপারে কঠোর পদক্ষেপ নেওয়া হবে।
সিলেট মেট্রোপলিটন পুলিশ কমিশনারের বক্তব্যের পূর্বে মতবিনিময় সভায় স্থানীয় সাংবাদিকবৃন্দ বক্তব্য রাখেন। বক্তব্যে সাংবাদিক নেতৃবৃন্দ বলেন, সাংবাদিক আবু তাহের মোঃ তুরাব হত্যাকারীদের আইনের আওতায় আনা, অবৈধ চিনি ব্যবসা, অস্ত্র, মাদক ও চোরাইপথে ভারতীয় পণ্য সিলেট নগরী হয়ে সারা দেশে যাচ্ছে,এই সব কর্মকাণ্ড বন্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে হবে৷ এগুলো অতীতে প্রশাসনের একশ্রেণীরর কর্মকর্তাদের যোগসাজশে হয়েছে বলে অনেক বক্তব্যে উল্লেখ করেন। বিগত দিনে অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্রের যে প্রদর্শন হয়েছে সেগুলো উদ্ধারেরও দাবি জানান সাংবাদিক নেতৃবৃন্দ।
বৃহস্পতিবার, ১২ সেপ্টেম্বর ২০২৪
সিলেট মেট্রোপলিটন পুলিশের নবাগত পুলিশ কমিশনার মোঃ রেজাউল করিম পিপিএম (সেবা) বলেছেন, আমি নিজে চাকুরী জীবনে দীর্ঘদিন থেকে বৈষম্যের শিকার হয়ে আসছিলাম। ছাত্র জনতার ত্যাগের বিনিময়ে নতুন বা়ংলাদেশে আজ পদোন্নতি পেয়ে আপনাদের মাঝে এসেছি, আমরা তাঁদের রক্তের কাছে ঋণী। সিলেট পবিত্র নগরী ও খুবই শান্তিপূর্ণ পূণ্যভূমি হিসেবে সারা দেশের মানুষের কাছে সুপরিচিত। ছাত্র জীবন থেকে সিলেটের সাথে আমার হৃদিক একটা সর্ম্পক রয়েছে।
তিনি বলেন,আমরা জনতার পুলিশে পরিণত হতে চাই। আমরা দলীয় বা কোনো গোষ্ঠীর পুলিশ নয়। জনগণের পুলিশ। আমরা আর দলদাস বা দলান্ধ হতে চাই না। বিগত সময়ে কিছু সংখ্যক পুলিশ সদস্যদের অপেশাদারিত্মের কারণে আমরা আজ বিপর্যস্ত। পুলিশ কমিশনার বলেন, অপরাধী যেই হোক বিচার হবে।অপরাধী পুলিশ সদস্যদেরও বিচারের আওতায় আনা হবে।
এসএমপি কমিশনার বুধবার দুপুরে পুলিশ কমিশনার কার্যালয়ের কনফারেন্স হলে সিলেটে কর্মরত প্রিন্ট, ইলেকট্রনিক ও অনলাইন মিডিয়ার সাংবাদিকদের সাথে মতবিনিময় সভায় এসব কথা বলেন।
পুলিশ কমিশনার আরও বলেন, আমরা মেট্রোপলিটন পুলিশ সিলেট মেট্রোপলিটন সিটিকে শান্তির নগরী হিসেবে গড়তে চাই৷ বিগত দিনে পুলিশের কিছু অসাধু কর্মকর্তার বাড়াবাড়িতে যে ঘটনাগুলো ঘটেছে তাদেরকে আইনের আওতায় এনে শাস্তি নিশ্চিত করা হবে। তাহলে ভবিষ্যতে কেউ আর আইনের দায়িত্ব পালনের সময়ে অপরাধ করার সাহস করবে না। আমরা সাংবাদিক আবু তাহের মোঃ তুরাবের রুহের মাগফেরাত কামনা করি ও তাঁর পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানাচ্ছি। সাংবাদিক তুরাব হত্যার সাথে যারা জড়িত তাদের আইনের আওতায় আনা হবে ও শাস্তি নিশ্চিত করা হবে। বিগত দিনে যারা অবৈধ অস্ত্র নিয়ে রাজপথে প্রদর্শন করেছেন ও ব্যবহার করেছেন সেগুলো উদ্ধারে আপনাদের সহযোগিতা চাই৷
তিনি আরও বলেন, ছাত্র জনতার আন্দোলনের সময় আমাদের অনেক পুলিশ সদস্য আহত ও নিহত হয়েছেন। পুলিশ সদস্যদের মনে ভয়ভীতির সঞ্চার হয়েছে ও কাজ করার মনোবল কমেছে। এই সুযোগে পুলিশ সদস্যদের দিয়ে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির পায়তারা করা হয়েছিল। এই দুঃসময়ে আমরা পুলিশ সদস্যের বুঝিয়েছি ও এই অবস্থাও কাটিয়ে উঠেছি। আমাদেরকে শান্তি, শৃঙ্খলা ও দেশের কল্যানে কাজ করে যেতে হবে। আমরা জনতার মাঝে জনতার পুলিশ হিসেবে থাকতে চাই৷ বিগত দিনে যারা অন্যায় কর্মকান্ড করেছেন, যারা দূর্বৃত্ত ও অপরাধী তাদের ব্যাপারে কঠোর পদক্ষেপ নেওয়া হবে।
সিলেট মেট্রোপলিটন পুলিশ কমিশনারের বক্তব্যের পূর্বে মতবিনিময় সভায় স্থানীয় সাংবাদিকবৃন্দ বক্তব্য রাখেন। বক্তব্যে সাংবাদিক নেতৃবৃন্দ বলেন, সাংবাদিক আবু তাহের মোঃ তুরাব হত্যাকারীদের আইনের আওতায় আনা, অবৈধ চিনি ব্যবসা, অস্ত্র, মাদক ও চোরাইপথে ভারতীয় পণ্য সিলেট নগরী হয়ে সারা দেশে যাচ্ছে,এই সব কর্মকাণ্ড বন্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে হবে৷ এগুলো অতীতে প্রশাসনের একশ্রেণীরর কর্মকর্তাদের যোগসাজশে হয়েছে বলে অনেক বক্তব্যে উল্লেখ করেন। বিগত দিনে অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্রের যে প্রদর্শন হয়েছে সেগুলো উদ্ধারেরও দাবি জানান সাংবাদিক নেতৃবৃন্দ।