মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তীকালীন সরকার দায়িত্ব গ্রহণের দেড় মাস পর নিজেদের ক্ষমতা ও দায়িত্ব নির্ধারণের জন্য একটি আইনি ভিত্তি পাচ্ছে। বৃহস্পতিবার উপদেষ্টা পরিষদের সভায় অন্তর্বর্তীকালীন সরকার অধ্যাদেশ, ২০২৪ এর খসড়ার নীতিগত ও চূড়ান্ত অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানানো হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, এই অধ্যাদেশের মাধ্যমে অন্তর্বর্তী সরকারের ক্ষমতা, দায়িত্ব, প্রধান উপদেষ্টা ও উপদেষ্টাদের পদমর্যাদা, সুবিধা, পদত্যাগসহ অন্যান্য বিষয় নির্ধারণ করা হবে। যদিও অধ্যাদেশের সুনির্দিষ্ট বিধানাবলি প্রকাশ করা হয়নি, তবে এর প্রেক্ষাপট উল্লেখ করা হয়েছে।
এর আগে, সরকারবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের প্রেক্ষিতে শেখ হাসিনার সরকার পতনের পর ৮ আগস্ট মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে অন্তর্বর্তী সরকার গঠিত হয়। এর পর থেকেই সাংবিধানিক সংকট মোকাবেলার জন্য এই সরকারের প্রয়োজনীয়তা নিয়ে আলোচনা চলছিল।
মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, সরকার পতনের পর রাষ্ট্রপতি সুপ্রিম কোর্টের মতামত চেয়ে সংবিধানের ১০৬ অনুচ্ছেদ অনুযায়ী রেফারেন্স পাঠান। ৮ আগস্ট সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগ মতামত প্রদান করে, যেখানে রাষ্ট্রপতির অধীনে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গঠনের পরামর্শ দেওয়া হয়।
অধ্যাদেশের চূড়ান্ত অনুমোদনের পর, এখন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন এই অধ্যাদেশ জারি করবেন, যা সংসদ ভেঙে যাওয়া বা অধিবেশন চলমান না থাকাকালীন জরুরি প্রয়োজনে জারি করা হবে এবং তা সংসদের আইনের ন্যায় কার্যকর থাকবে।
বৃহস্পতিবার, ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪
মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তীকালীন সরকার দায়িত্ব গ্রহণের দেড় মাস পর নিজেদের ক্ষমতা ও দায়িত্ব নির্ধারণের জন্য একটি আইনি ভিত্তি পাচ্ছে। বৃহস্পতিবার উপদেষ্টা পরিষদের সভায় অন্তর্বর্তীকালীন সরকার অধ্যাদেশ, ২০২৪ এর খসড়ার নীতিগত ও চূড়ান্ত অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানানো হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, এই অধ্যাদেশের মাধ্যমে অন্তর্বর্তী সরকারের ক্ষমতা, দায়িত্ব, প্রধান উপদেষ্টা ও উপদেষ্টাদের পদমর্যাদা, সুবিধা, পদত্যাগসহ অন্যান্য বিষয় নির্ধারণ করা হবে। যদিও অধ্যাদেশের সুনির্দিষ্ট বিধানাবলি প্রকাশ করা হয়নি, তবে এর প্রেক্ষাপট উল্লেখ করা হয়েছে।
এর আগে, সরকারবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের প্রেক্ষিতে শেখ হাসিনার সরকার পতনের পর ৮ আগস্ট মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে অন্তর্বর্তী সরকার গঠিত হয়। এর পর থেকেই সাংবিধানিক সংকট মোকাবেলার জন্য এই সরকারের প্রয়োজনীয়তা নিয়ে আলোচনা চলছিল।
মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, সরকার পতনের পর রাষ্ট্রপতি সুপ্রিম কোর্টের মতামত চেয়ে সংবিধানের ১০৬ অনুচ্ছেদ অনুযায়ী রেফারেন্স পাঠান। ৮ আগস্ট সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগ মতামত প্রদান করে, যেখানে রাষ্ট্রপতির অধীনে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গঠনের পরামর্শ দেওয়া হয়।
অধ্যাদেশের চূড়ান্ত অনুমোদনের পর, এখন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন এই অধ্যাদেশ জারি করবেন, যা সংসদ ভেঙে যাওয়া বা অধিবেশন চলমান না থাকাকালীন জরুরি প্রয়োজনে জারি করা হবে এবং তা সংসদের আইনের ন্যায় কার্যকর থাকবে।