শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ও এর উত্তর-দক্ষিণে তিন কিলোমিটার এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছে। মঙ্গলবার বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের (বেবিচক) প্রধান কার্যালয়ের সামনে পরিবেশ উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান এই কর্মসূচির উদ্বোধন করেন।
ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন (ডিএনসিসি) গত রোববার থেকে বিমানবন্দর এলাকা জুড়ে শব্দদূষণ নিয়ন্ত্রণে এই উদ্যোগ নিয়েছে, যা ১ অক্টোবর থেকে কার্যকর হয়েছে। বেবিচকের চেয়ারম্যান এয়ার ভাইস মার্শাল মো. মঞ্জুর কবীর ভূঁইয়ার সভাপতিত্বে আয়োজিত এই উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে রিজওয়ানা হাসান বলেন, “এই উদ্যোগ সফল হলে, আমরা রাজধানীর অন্যান্য এলাকায় যেমন হাসপাতাল ও সচিবালয়েও একই ব্যবস্থা কার্যকর করব।”
তিনি আরও বলেন, “শব্দদূষণ আমাদের দেশের জন্য নেতিবাচক প্রভাব ফেলছে। বিশেষ করে বিমানবন্দরের মতো সংবেদনশীল এলাকায় শব্দদূষণ নিয়ন্ত্রণ করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ।” তিনি শিক্ষার্থীদের সম্পৃক্ত করার উপরও গুরুত্ব আরোপ করেন এবং বলেন, “তাদের ভলান্টিয়ারিং ভূমিকা এই কর্মসূচির সফলতায় বিশেষ ভূমিকা রাখবে।”
এ কর্মসূচি বাস্তবায়নে ম্যাজিস্ট্রেটের উপস্থিতি নিশ্চিত করা হয়েছে এবং তারা আইন প্রয়োগে সহায়তা করবেন। এছাড়াও, ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন ও ট্রাফিক বিভাগের ম্যাজিস্ট্রেটরা কার্যক্রম তদারকি করবেন।
এই উদ্যোগকে একটি ‘সফলতা’ হিসেবে বর্ণনা করে রিজওয়ানা হাসান বলেন, “এটি এমন একটি পদক্ষেপ, যা শব্দদূষণের বিরুদ্ধে দীর্ঘদিনের অভিযোগের প্রতিকার হিসেবে কাজ করবে।”
মঙ্গলবার, ০১ অক্টোবর ২০২৪
শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ও এর উত্তর-দক্ষিণে তিন কিলোমিটার এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছে। মঙ্গলবার বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের (বেবিচক) প্রধান কার্যালয়ের সামনে পরিবেশ উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান এই কর্মসূচির উদ্বোধন করেন।
ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন (ডিএনসিসি) গত রোববার থেকে বিমানবন্দর এলাকা জুড়ে শব্দদূষণ নিয়ন্ত্রণে এই উদ্যোগ নিয়েছে, যা ১ অক্টোবর থেকে কার্যকর হয়েছে। বেবিচকের চেয়ারম্যান এয়ার ভাইস মার্শাল মো. মঞ্জুর কবীর ভূঁইয়ার সভাপতিত্বে আয়োজিত এই উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে রিজওয়ানা হাসান বলেন, “এই উদ্যোগ সফল হলে, আমরা রাজধানীর অন্যান্য এলাকায় যেমন হাসপাতাল ও সচিবালয়েও একই ব্যবস্থা কার্যকর করব।”
তিনি আরও বলেন, “শব্দদূষণ আমাদের দেশের জন্য নেতিবাচক প্রভাব ফেলছে। বিশেষ করে বিমানবন্দরের মতো সংবেদনশীল এলাকায় শব্দদূষণ নিয়ন্ত্রণ করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ।” তিনি শিক্ষার্থীদের সম্পৃক্ত করার উপরও গুরুত্ব আরোপ করেন এবং বলেন, “তাদের ভলান্টিয়ারিং ভূমিকা এই কর্মসূচির সফলতায় বিশেষ ভূমিকা রাখবে।”
এ কর্মসূচি বাস্তবায়নে ম্যাজিস্ট্রেটের উপস্থিতি নিশ্চিত করা হয়েছে এবং তারা আইন প্রয়োগে সহায়তা করবেন। এছাড়াও, ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন ও ট্রাফিক বিভাগের ম্যাজিস্ট্রেটরা কার্যক্রম তদারকি করবেন।
এই উদ্যোগকে একটি ‘সফলতা’ হিসেবে বর্ণনা করে রিজওয়ানা হাসান বলেন, “এটি এমন একটি পদক্ষেপ, যা শব্দদূষণের বিরুদ্ধে দীর্ঘদিনের অভিযোগের প্রতিকার হিসেবে কাজ করবে।”