বাংলাদেশে গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে ৯৮১ জন রোগী বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। এ নিয়ে এ বছর ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে মোট ভর্তি রোগীর সংখ্যা ৩৮,৭৮৯ জনে পৌঁছেছে। একই সময়ে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে ৫ জনের মৃত্যু হয়েছে, যার ফলে এ বছর ডেঙ্গুজনিত মোট মৃত্যুর সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৯৩ জনে।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, মঙ্গলবার ঢাকার দুই সিটি করপোরেশন এলাকায় ৩৯২ জনসহ সারা দেশের বিভিন্ন বিভাগে নতুন রোগী ভর্তি হয়েছে। এর মধ্যে ঢাকার বাইরে সবচেয়ে বেশি ১৬০ জন রোগী চট্টগ্রাম বিভাগে এবং ১৪৩ জন ঢাকা বিভাগের অন্যান্য এলাকায় ভর্তি হন। ময়মনসিংহে ১৭ জন, খুলনায় ৯৫ জন, রাজশাহীতে ৪৭ জন, রংপুরে ৩০ জন, বরিশালে ৯৩ জন এবং সিলেটে ৪ জন রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন।
এ পর্যন্ত মোট ৩৫,২১২ জন রোগী চিকিৎসা শেষে হাসপাতাল থেকে ছাড়পত্র পেয়েছেন। বর্তমানে দেশের বিভিন্ন হাসপাতালে ৩৩৮৪ জন ডেঙ্গু রোগী চিকিৎসাধীন রয়েছেন, যার মধ্যে ঢাকার বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি ১৭০৭ জন এবং ঢাকার বাইরের হাসপাতালগুলোতে ভর্তি আছেন ১৬৭৭ জন রোগী।
চলতি বছরের শুরু থেকে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে ঢাকার বাইরে ২২,০৯৯ জন এবং ঢাকার হাসপাতালগুলোতে ১৬,৬৯০ জন রোগী ভর্তি হয়েছেন।
গত একদিনে মৃত্যুবরণ করা পাঁচজনের মধ্যে চারজন ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন এলাকায় এবং একজন বরিশাল বিভাগে মারা গেছেন।
সেপ্টেম্বর মাসে দেশে ডেঙ্গু পরিস্থিতি ছিল সবচেয়ে ভয়াবহ, যখন ১৯,২৪১ জন রোগী ভর্তি হন এবং ৮৩ জনের মৃত্যু হয়। এ বছরের জানুয়ারি থেকে শুরু করে, প্রতি মাসেই ডেঙ্গু আক্রান্ত রোগী এবং মৃত্যুর সংখ্যা বাড়তে থাকে, বিশেষ করে জুলাই থেকে অক্টোবর পর্যন্ত। অক্টোবরের প্রথম আটদিনেই ৭,৮৫১ জন নতুন রোগী ভর্তি হয়েছেন এবং মৃত্যু হয়েছে ৩০ জনের।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হিসাব অনুযায়ী, ২০২৩ সালে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে সবচেয়ে বেশি ৩ লাখ ২১ হাজার ১৭৯ জন হাসপাতালে ভর্তি হয় এবং মৃত্যুর সংখ্যা ছিল ১,৭০৫ জন, যা এখন পর্যন্ত সর্বোচ্চ।
মঙ্গলবার, ০৮ অক্টোবর ২০২৪
বাংলাদেশে গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে ৯৮১ জন রোগী বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। এ নিয়ে এ বছর ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে মোট ভর্তি রোগীর সংখ্যা ৩৮,৭৮৯ জনে পৌঁছেছে। একই সময়ে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে ৫ জনের মৃত্যু হয়েছে, যার ফলে এ বছর ডেঙ্গুজনিত মোট মৃত্যুর সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৯৩ জনে।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, মঙ্গলবার ঢাকার দুই সিটি করপোরেশন এলাকায় ৩৯২ জনসহ সারা দেশের বিভিন্ন বিভাগে নতুন রোগী ভর্তি হয়েছে। এর মধ্যে ঢাকার বাইরে সবচেয়ে বেশি ১৬০ জন রোগী চট্টগ্রাম বিভাগে এবং ১৪৩ জন ঢাকা বিভাগের অন্যান্য এলাকায় ভর্তি হন। ময়মনসিংহে ১৭ জন, খুলনায় ৯৫ জন, রাজশাহীতে ৪৭ জন, রংপুরে ৩০ জন, বরিশালে ৯৩ জন এবং সিলেটে ৪ জন রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন।
এ পর্যন্ত মোট ৩৫,২১২ জন রোগী চিকিৎসা শেষে হাসপাতাল থেকে ছাড়পত্র পেয়েছেন। বর্তমানে দেশের বিভিন্ন হাসপাতালে ৩৩৮৪ জন ডেঙ্গু রোগী চিকিৎসাধীন রয়েছেন, যার মধ্যে ঢাকার বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি ১৭০৭ জন এবং ঢাকার বাইরের হাসপাতালগুলোতে ভর্তি আছেন ১৬৭৭ জন রোগী।
চলতি বছরের শুরু থেকে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে ঢাকার বাইরে ২২,০৯৯ জন এবং ঢাকার হাসপাতালগুলোতে ১৬,৬৯০ জন রোগী ভর্তি হয়েছেন।
গত একদিনে মৃত্যুবরণ করা পাঁচজনের মধ্যে চারজন ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন এলাকায় এবং একজন বরিশাল বিভাগে মারা গেছেন।
সেপ্টেম্বর মাসে দেশে ডেঙ্গু পরিস্থিতি ছিল সবচেয়ে ভয়াবহ, যখন ১৯,২৪১ জন রোগী ভর্তি হন এবং ৮৩ জনের মৃত্যু হয়। এ বছরের জানুয়ারি থেকে শুরু করে, প্রতি মাসেই ডেঙ্গু আক্রান্ত রোগী এবং মৃত্যুর সংখ্যা বাড়তে থাকে, বিশেষ করে জুলাই থেকে অক্টোবর পর্যন্ত। অক্টোবরের প্রথম আটদিনেই ৭,৮৫১ জন নতুন রোগী ভর্তি হয়েছেন এবং মৃত্যু হয়েছে ৩০ জনের।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হিসাব অনুযায়ী, ২০২৩ সালে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে সবচেয়ে বেশি ৩ লাখ ২১ হাজার ১৭৯ জন হাসপাতালে ভর্তি হয় এবং মৃত্যুর সংখ্যা ছিল ১,৭০৫ জন, যা এখন পর্যন্ত সর্বোচ্চ।