লিবিয়ার বিভিন্ন ডিটেনশন সেন্টারে আটকে থাকা ১৫০ জন বাংলাদেশী নাগরিককে আজ (১০ অক্টোবর) সকালে ঢাকায় ফিরিয়ে আনা হয়েছে। তারা ত্রিপলী ও তার পার্শ্ববর্তী অঞ্চলে ডিটেনশন সেন্টারে আটক ছিলেন।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, লিবিয়ার বাংলাদেশ দূতাবাস এবং আর্ন্তজাতিক অভিবাসন সংস্থার সহযোগিতায় একটি চার্টার্ড ফ্লাইটে তাদের ঢাকায় ফিরিয়ে আনা হয়েছে। ঢাকায় প্রত্যাগতদের বিমানবন্দরে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ও আর্ন্তজাতিক অভিবাসন সংস্থার কর্মকর্তারা স্বাগত জানান। প্রত্যাগতদের প্রতিজনকে ৬ হাজার টাকা ও কিছু খাদ্য সমগ্রী উপহার দেয়া হয়।
পররাষ্ট্র মন্ত্রনালয় এক বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে দেশে ফিরে আসা বাংলাদেশীদের বেশীরভাগই সমুদ্র পথে অবৈধভাবে ইউরোপ গমনের উদ্দেশ্যে মানবপাচারকারীদের প্ররোচনায় ও সহযোগিতায় লিবিয়ায় অনুপ্রবেশ করেছিলেন। তাদের অধিকাংশই লিবিয়াতে বিভিন্ন সময়ে অপহরণ ও নির্যাতনের শিকার হয়েছেন।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা অনুরোধ জানিয়ে বলেছেন, তারা দেশে ফেরত আসার পর এই ভয়ংকর পথ পাড়ি দিয়ে আর যেন কেউ লিবিয়াতে না যায়। এ বিষয়ে সচেতন হওয়ার জন্য পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সবার প্রতি আহবান জানিয়েছে।
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
বৃহস্পতিবার, ১০ অক্টোবর ২০২৪
লিবিয়ার বিভিন্ন ডিটেনশন সেন্টারে আটকে থাকা ১৫০ জন বাংলাদেশী নাগরিককে আজ (১০ অক্টোবর) সকালে ঢাকায় ফিরিয়ে আনা হয়েছে। তারা ত্রিপলী ও তার পার্শ্ববর্তী অঞ্চলে ডিটেনশন সেন্টারে আটক ছিলেন।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, লিবিয়ার বাংলাদেশ দূতাবাস এবং আর্ন্তজাতিক অভিবাসন সংস্থার সহযোগিতায় একটি চার্টার্ড ফ্লাইটে তাদের ঢাকায় ফিরিয়ে আনা হয়েছে। ঢাকায় প্রত্যাগতদের বিমানবন্দরে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ও আর্ন্তজাতিক অভিবাসন সংস্থার কর্মকর্তারা স্বাগত জানান। প্রত্যাগতদের প্রতিজনকে ৬ হাজার টাকা ও কিছু খাদ্য সমগ্রী উপহার দেয়া হয়।
পররাষ্ট্র মন্ত্রনালয় এক বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে দেশে ফিরে আসা বাংলাদেশীদের বেশীরভাগই সমুদ্র পথে অবৈধভাবে ইউরোপ গমনের উদ্দেশ্যে মানবপাচারকারীদের প্ররোচনায় ও সহযোগিতায় লিবিয়ায় অনুপ্রবেশ করেছিলেন। তাদের অধিকাংশই লিবিয়াতে বিভিন্ন সময়ে অপহরণ ও নির্যাতনের শিকার হয়েছেন।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা অনুরোধ জানিয়ে বলেছেন, তারা দেশে ফেরত আসার পর এই ভয়ংকর পথ পাড়ি দিয়ে আর যেন কেউ লিবিয়াতে না যায়। এ বিষয়ে সচেতন হওয়ার জন্য পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সবার প্রতি আহবান জানিয়েছে।