২০১৫ সালের ৫ জানুয়ারি থেকে ১ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত বিএনপি নেতৃত্বাধীন ২০ দলীয় জোটের চলমান অবরোধে ৪২ জনকে আগুনে পুড়িয়ে হত্যার অভিযোগে বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াসহ ৪ জনের বিরুদ্ধে দায়ের করা মামলা খারিজের আদেশ দিয়েছেন আদালত।
আজ বৃহস্পতিবার ঢাকার অতিরিক্ত মুখ্য মহানগর হাকিম জিয়াদুর রহমান তদন্ত শেষে পুলিশের দেওয়া চূড়ান্ত প্রতিবেদন গ্রহণ করে এ আদেশ দেন।
জননেত্রী পরিষদের সভাপতি এবি সিদ্দিকী ২০১৫ সালের ২ ফেব্রুয়ারি ঢাকার হাকিম আদালতে খালেদা জিয়াসহ বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ব্যারিস্টার রফিকুল ইসলাম মিয়া, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক এমাজউদ্দিন আহমদ (পরে মারা গেছেন) এবং বিএনপি চেয়ারপারসনের সাবেক উপদেষ্টা সমশের মবিন চৌধুরীকে আসামি করে মামলা করেন। পরে আদালতের নির্দেশে গুলশান থানা পুলিশ তদন্তভার পায়।
মামলার বিবরণে বলা হয়, বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া ২০১৫ সালের ৫ জানুয়ারি সারাদেশে অবরোধের ডাক দেন। এরপর দফায় দফায় হরতালের ঘোষণা দেয় তার দল। ওই কর্মসূচির মধ্যে ২০১৫ সালের ১ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত সারাদেশে অগ্নিদগ্ধ হয়ে ৪২ মারা যান, সরকারের কোটি কোটি টাকার ক্ষতি হয়।
এ মামলার তদন্ত দীর্ঘদিন ঝুলে থাকলেও সরকার বদলের পর চলতি বছরের ২১ সেপ্টেম্বর গুলশান থানার এসআই শাহীন মোল্লা আদালতে চূড়ান্ত প্রতিবেদন দাখিল করেন। সেখানে বলা হয়, আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগের কোনো প্রমাণ তদন্তে পাওয়া যায়নি।
বৃহস্পতিবার, ২৪ অক্টোবর ২০২৪
২০১৫ সালের ৫ জানুয়ারি থেকে ১ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত বিএনপি নেতৃত্বাধীন ২০ দলীয় জোটের চলমান অবরোধে ৪২ জনকে আগুনে পুড়িয়ে হত্যার অভিযোগে বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াসহ ৪ জনের বিরুদ্ধে দায়ের করা মামলা খারিজের আদেশ দিয়েছেন আদালত।
আজ বৃহস্পতিবার ঢাকার অতিরিক্ত মুখ্য মহানগর হাকিম জিয়াদুর রহমান তদন্ত শেষে পুলিশের দেওয়া চূড়ান্ত প্রতিবেদন গ্রহণ করে এ আদেশ দেন।
জননেত্রী পরিষদের সভাপতি এবি সিদ্দিকী ২০১৫ সালের ২ ফেব্রুয়ারি ঢাকার হাকিম আদালতে খালেদা জিয়াসহ বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ব্যারিস্টার রফিকুল ইসলাম মিয়া, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক এমাজউদ্দিন আহমদ (পরে মারা গেছেন) এবং বিএনপি চেয়ারপারসনের সাবেক উপদেষ্টা সমশের মবিন চৌধুরীকে আসামি করে মামলা করেন। পরে আদালতের নির্দেশে গুলশান থানা পুলিশ তদন্তভার পায়।
মামলার বিবরণে বলা হয়, বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া ২০১৫ সালের ৫ জানুয়ারি সারাদেশে অবরোধের ডাক দেন। এরপর দফায় দফায় হরতালের ঘোষণা দেয় তার দল। ওই কর্মসূচির মধ্যে ২০১৫ সালের ১ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত সারাদেশে অগ্নিদগ্ধ হয়ে ৪২ মারা যান, সরকারের কোটি কোটি টাকার ক্ষতি হয়।
এ মামলার তদন্ত দীর্ঘদিন ঝুলে থাকলেও সরকার বদলের পর চলতি বছরের ২১ সেপ্টেম্বর গুলশান থানার এসআই শাহীন মোল্লা আদালতে চূড়ান্ত প্রতিবেদন দাখিল করেন। সেখানে বলা হয়, আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগের কোনো প্রমাণ তদন্তে পাওয়া যায়নি।