বাংলাদেশের তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয় সাম্প্রতিক সময়ে গণমাধ্যমের ওপর হুমকি এবং ঘেরাওয়ের ঘোষণার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে প্রকাশিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, গণমাধ্যমের স্বাধীনতা সুরক্ষায় সরকার অটল এবং এই ধরনের কর্মকাণ্ডের ক্ষেত্রে আইন অনুযায়ী যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
বিবৃতিতে জানানো হয়, সম্প্রতি দেশের কিছু গণমাধ্যমের ওপর হুমকি প্রদান এবং তাদের ঘেরাও করার পরিকল্পনার বিষয়ে মন্ত্রণালয় অবগত হয়েছে। এই ধরনের ঘটনা গণমাধ্যমের স্বাধীনতা ও গণতান্ত্রিক ব্যবস্থার ওপর হুমকি বলে উল্লেখ করেছে মন্ত্রণালয়। তারা আরও জানিয়েছে যে, বর্তমান অন্তর্বর্তীকালীন সরকার সবসময় গণমাধ্যমের স্বাধীনতা রক্ষা করার পক্ষে। তাই গণমাধ্যমকে ভয়ভীতি প্রদর্শন কিংবা চাপ প্রয়োগ করার যেকোনো প্রচেষ্টা কঠোরভাবে দমন করা হবে।
তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয় স্পষ্টভাবে জানিয়ে দিয়েছে, গণমাধ্যমের বিরুদ্ধে এমন আক্রমণাত্মক কার্যক্রম গ্রহণের কোনো স্থান নেই। এ ধরনের কর্মকাণ্ড দেশের আইনের পরিপন্থী এবং যারা এ ধরনের ঘটনা ঘটানোর চেষ্টা করবে, তাদের বিরুদ্ধে কঠোর আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
বৃহস্পতিবার, ২৪ অক্টোবর ২০২৪
বাংলাদেশের তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয় সাম্প্রতিক সময়ে গণমাধ্যমের ওপর হুমকি এবং ঘেরাওয়ের ঘোষণার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে প্রকাশিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, গণমাধ্যমের স্বাধীনতা সুরক্ষায় সরকার অটল এবং এই ধরনের কর্মকাণ্ডের ক্ষেত্রে আইন অনুযায়ী যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
বিবৃতিতে জানানো হয়, সম্প্রতি দেশের কিছু গণমাধ্যমের ওপর হুমকি প্রদান এবং তাদের ঘেরাও করার পরিকল্পনার বিষয়ে মন্ত্রণালয় অবগত হয়েছে। এই ধরনের ঘটনা গণমাধ্যমের স্বাধীনতা ও গণতান্ত্রিক ব্যবস্থার ওপর হুমকি বলে উল্লেখ করেছে মন্ত্রণালয়। তারা আরও জানিয়েছে যে, বর্তমান অন্তর্বর্তীকালীন সরকার সবসময় গণমাধ্যমের স্বাধীনতা রক্ষা করার পক্ষে। তাই গণমাধ্যমকে ভয়ভীতি প্রদর্শন কিংবা চাপ প্রয়োগ করার যেকোনো প্রচেষ্টা কঠোরভাবে দমন করা হবে।
তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয় স্পষ্টভাবে জানিয়ে দিয়েছে, গণমাধ্যমের বিরুদ্ধে এমন আক্রমণাত্মক কার্যক্রম গ্রহণের কোনো স্থান নেই। এ ধরনের কর্মকাণ্ড দেশের আইনের পরিপন্থী এবং যারা এ ধরনের ঘটনা ঘটানোর চেষ্টা করবে, তাদের বিরুদ্ধে কঠোর আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে।