শিশুশ্রম রেখে বৈষম্যহীন বাংলাদেশ করা সম্ভব নয় বলে মন্তব্য করেছেন শ্রম সংস্থার কমিশনের প্রধান সৈয়দ সুলতান উদ্দিন আহমেদ।
তিনি বলেছেন ঝুঁকিপূর্ণ কাজ নিয়ে নানা মতভেদ থাকলেও লেখাপড়া থেকে বঞ্চিত করে যে কোন কাজই শিশুর জন্য ঝুঁকিপূর্ণ।
আজ বৃহস্পতিবার ঢাকার একটি হোটেলে শিশুশ্রম বিষয়ক এক অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন। অনুষ্ঠানে মানবাধিকার কমিশন ছাড়াও আরো ২১ টি প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধি অংশগ্রহণ করেন।
শিশুশ্রমকে এখনো অপরাধ হিসেবে চিহ্নিত করতে না পারার অভিযোগ করেন বক্তারা। বক্তারা বলেন জাতীয় উন্নয়ন পরিকল্পনায় শিশুশ্রম নিরসন অন্তর্ভুক্ত করা প্রয়োজন।
শিশুশ্রম নিয়ে সরকারি বেসরকারি কোন পর্যায়েই কোন সঠিক ডাটা নেই বলে অভিযোগ তাদের।
সৈয়দ সুলতান বলেন, বাল্যবিবাহ নিয়ে প্রশাসন মাঝেমধ্যে সক্রিয় হলেও শিশুশ্রম নিয়ে প্রশাসনকে এখনো পর্যন্ত সক্রিয় কোন ভূমিকা রাখতে দেখা যায়নি।’
এই সমস্যা সমাধানে সরকারকে প্রধান ভূমিকা পালন করতে হবে, বেসরকারি পর্যায়ে এত বড় দায়িত্ব নেওয়া সম্ভব নয়, বলে মন্তব্য সুলতানের।
সৈয়দ সুলতান বলেন, ‘সামর্থ্যবানরা যদি কমপক্ষে একটি শিশুর দায়িত্ব নেয় তবে এই খাত অনেক এগিয়ে যাবে। এই খাতে শুধু সরকারকে দায়ী করলে হবে না এর সাথে জড়িত সব সংগঠনকেই এর দায় নিতে হবে। তবে সরকারকে এই বিষয়ে জবাবদিহি করতে হবে।
শিশুশ্রম নিয়ে কাজ করা সংগঠনগুলোর সাথে আলোচনা করে সুপারিশ করবেন বলে জানান শ্রম সংস্কার কমিশনের প্রধান।
বৃহস্পতিবার, ১২ ডিসেম্বর ২০২৪
শিশুশ্রম রেখে বৈষম্যহীন বাংলাদেশ করা সম্ভব নয় বলে মন্তব্য করেছেন শ্রম সংস্থার কমিশনের প্রধান সৈয়দ সুলতান উদ্দিন আহমেদ।
তিনি বলেছেন ঝুঁকিপূর্ণ কাজ নিয়ে নানা মতভেদ থাকলেও লেখাপড়া থেকে বঞ্চিত করে যে কোন কাজই শিশুর জন্য ঝুঁকিপূর্ণ।
আজ বৃহস্পতিবার ঢাকার একটি হোটেলে শিশুশ্রম বিষয়ক এক অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন। অনুষ্ঠানে মানবাধিকার কমিশন ছাড়াও আরো ২১ টি প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধি অংশগ্রহণ করেন।
শিশুশ্রমকে এখনো অপরাধ হিসেবে চিহ্নিত করতে না পারার অভিযোগ করেন বক্তারা। বক্তারা বলেন জাতীয় উন্নয়ন পরিকল্পনায় শিশুশ্রম নিরসন অন্তর্ভুক্ত করা প্রয়োজন।
শিশুশ্রম নিয়ে সরকারি বেসরকারি কোন পর্যায়েই কোন সঠিক ডাটা নেই বলে অভিযোগ তাদের।
সৈয়দ সুলতান বলেন, বাল্যবিবাহ নিয়ে প্রশাসন মাঝেমধ্যে সক্রিয় হলেও শিশুশ্রম নিয়ে প্রশাসনকে এখনো পর্যন্ত সক্রিয় কোন ভূমিকা রাখতে দেখা যায়নি।’
এই সমস্যা সমাধানে সরকারকে প্রধান ভূমিকা পালন করতে হবে, বেসরকারি পর্যায়ে এত বড় দায়িত্ব নেওয়া সম্ভব নয়, বলে মন্তব্য সুলতানের।
সৈয়দ সুলতান বলেন, ‘সামর্থ্যবানরা যদি কমপক্ষে একটি শিশুর দায়িত্ব নেয় তবে এই খাত অনেক এগিয়ে যাবে। এই খাতে শুধু সরকারকে দায়ী করলে হবে না এর সাথে জড়িত সব সংগঠনকেই এর দায় নিতে হবে। তবে সরকারকে এই বিষয়ে জবাবদিহি করতে হবে।
শিশুশ্রম নিয়ে কাজ করা সংগঠনগুলোর সাথে আলোচনা করে সুপারিশ করবেন বলে জানান শ্রম সংস্কার কমিশনের প্রধান।