উত্তম কৃষি চর্চা (গ্যাপ) অনুসরণ করে দেশে প্রথম উৎপাদিত বাঁধাকপি সুপারশপের মাধ্যমে বাজারজাত কার্ক্রমের উদ্বোধন করা হয়েছে। গ্যাপ অনুসরণ করে উৎপাদিত বাঁধাকপি রাজধানীর বিভিন্ন সুপারসপগুলোর নিকট হস্তান্তর করা হয়।
বৃহস্পতিবার রাজধানীর খামারবাড়ীতে কৃষিবিদ ইনস্টিটিউটের সামনে ‘উৎপাদিত কৃষিপণ্য বিপনণে সচেতনতা বৃদ্ধি’ অনুষ্ঠানের মাধ্যমে আনুষ্ঠানিকভাবে সুপারশপগুলোর নিকট পণ্য হস্তান্তর করা হয়। প্রোগ্রাম অন এগ্রিকালচার অ্যান্ড রুরাল ট্রান্সফরমেশন ফর নিউট্রিশন এন্টারপ্রেনরশিপ অ্যান্ড রেসিলিয়েন্স ইন বাংলাদেশ (পার্টনার) প্রকল্পের অর্থায়নে মাঠ পর্যায়ে প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করা হয়।
আলোচকরা বলেন, বাংলাদেশের আবহাওয়া শাকসবজি ও মৌসুমী ফল চাষের জন্য উপযোগী। দেশে বিভিন্ন ধরনের শাকসবজির ও ফলমূলের ফলন বেড়েই চলেছে। তাই সময় এসেছে এখন নিরাপদ সবজি উৎপাদন করে বিদেশে রফতানি বাড়ানোর। আর এ জন্য গুড এগ্রিকালচারাল প্রাকটিসেস (গ্যাপ) বা উন্নত কৃষি চর্চা অনুসরণে ফসল উৎপাদন প্রয়োজন। এতে উৎপাদন খরচ কমে এবং কৃষি কার্যক্রম টেকসই হয়। পাশাপাশি পরিবেশ ও মানবস্বাস্থ্য সুরক্ষিত থাকে। প্রাতিষ্ঠানিক দক্ষতা বৃদ্ধির মাধ্যমে দেশে গ্যাপ কার্যক্রম শুরু করা অত্যাবশ্যক।
কৃষি বিপণন অধিদপ্তরের মহাপরিচালক(ডিজি) মো. মাসুদ করিম বলেন, ‘গ্যাপ মেইনটেইন করে আমাদের দেশে যে পন্য উৎপাদন শুরু হয়েছে এই উৎপাদিত পন্যটি আজ বানিজ্যিকভাবে বিক্রয় কাযক্রমের উদ্বোধন করা হলো। এটিই দেশে গ্যাপ মেইনটেইন করে কোন বাংলাদেশী পণ্যর দেশের বাজারে প্রথম বাজারজাত করা হল।’
কৃষি বিপণন অধিদপ্তরের পরিচালক ড. ফাতেমা ওয়াদুদ বলেন, ‘নিরাপদ খাদ্যপণ্য প্রাপ্যতার বিষয়টি গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচনায় নিয়ে উৎপাদনের শুরু থেকে সংগ্রহ, সংগ্রহোত্তর ও প্রক্রিয়াকরণ যেমন- মাঠ হতে সংগ্রহ, প্যাকেজিং, পরিবহন ইত্যাদি পর্যায়ে নিরাপদ খাদ্য নিশ্চিত করা হয়েছে।’
অনুষ্ঠানে জানানো হয়, চলতি অর্থবছরে বগুড়া জেলার শিবগঞ্জ উপজেলায় ৩ জন কৃষক ৮৫ শতক জমিতে বাঁধাকপির উত্তম কৃষি চর্চা (গ্যাপ) ভেলিডেশন ট্রায়াল বাস্তবায়ন করা হয়। উৎপাদকরা আশা করেন, তাদের জমিতে আনুমানিক ১২-১৩ টন বাঁধাকপি উৎপাদিত হবে। তারা আশা করেন, বাংলাদেশ উত্তম কৃষি চর্চা পদ্ধতি অনুসরণ করে উৎপাদিত বাঁধাকপি সুপার শপের মাধ্যমে বাজারজাতকরণের উদ্যেগ গ্রহন করা প্রয়োজন।
বৃহস্পতিবার, ২৬ ডিসেম্বর ২০২৪
উত্তম কৃষি চর্চা (গ্যাপ) অনুসরণ করে দেশে প্রথম উৎপাদিত বাঁধাকপি সুপারশপের মাধ্যমে বাজারজাত কার্ক্রমের উদ্বোধন করা হয়েছে। গ্যাপ অনুসরণ করে উৎপাদিত বাঁধাকপি রাজধানীর বিভিন্ন সুপারসপগুলোর নিকট হস্তান্তর করা হয়।
বৃহস্পতিবার রাজধানীর খামারবাড়ীতে কৃষিবিদ ইনস্টিটিউটের সামনে ‘উৎপাদিত কৃষিপণ্য বিপনণে সচেতনতা বৃদ্ধি’ অনুষ্ঠানের মাধ্যমে আনুষ্ঠানিকভাবে সুপারশপগুলোর নিকট পণ্য হস্তান্তর করা হয়। প্রোগ্রাম অন এগ্রিকালচার অ্যান্ড রুরাল ট্রান্সফরমেশন ফর নিউট্রিশন এন্টারপ্রেনরশিপ অ্যান্ড রেসিলিয়েন্স ইন বাংলাদেশ (পার্টনার) প্রকল্পের অর্থায়নে মাঠ পর্যায়ে প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করা হয়।
আলোচকরা বলেন, বাংলাদেশের আবহাওয়া শাকসবজি ও মৌসুমী ফল চাষের জন্য উপযোগী। দেশে বিভিন্ন ধরনের শাকসবজির ও ফলমূলের ফলন বেড়েই চলেছে। তাই সময় এসেছে এখন নিরাপদ সবজি উৎপাদন করে বিদেশে রফতানি বাড়ানোর। আর এ জন্য গুড এগ্রিকালচারাল প্রাকটিসেস (গ্যাপ) বা উন্নত কৃষি চর্চা অনুসরণে ফসল উৎপাদন প্রয়োজন। এতে উৎপাদন খরচ কমে এবং কৃষি কার্যক্রম টেকসই হয়। পাশাপাশি পরিবেশ ও মানবস্বাস্থ্য সুরক্ষিত থাকে। প্রাতিষ্ঠানিক দক্ষতা বৃদ্ধির মাধ্যমে দেশে গ্যাপ কার্যক্রম শুরু করা অত্যাবশ্যক।
কৃষি বিপণন অধিদপ্তরের মহাপরিচালক(ডিজি) মো. মাসুদ করিম বলেন, ‘গ্যাপ মেইনটেইন করে আমাদের দেশে যে পন্য উৎপাদন শুরু হয়েছে এই উৎপাদিত পন্যটি আজ বানিজ্যিকভাবে বিক্রয় কাযক্রমের উদ্বোধন করা হলো। এটিই দেশে গ্যাপ মেইনটেইন করে কোন বাংলাদেশী পণ্যর দেশের বাজারে প্রথম বাজারজাত করা হল।’
কৃষি বিপণন অধিদপ্তরের পরিচালক ড. ফাতেমা ওয়াদুদ বলেন, ‘নিরাপদ খাদ্যপণ্য প্রাপ্যতার বিষয়টি গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচনায় নিয়ে উৎপাদনের শুরু থেকে সংগ্রহ, সংগ্রহোত্তর ও প্রক্রিয়াকরণ যেমন- মাঠ হতে সংগ্রহ, প্যাকেজিং, পরিবহন ইত্যাদি পর্যায়ে নিরাপদ খাদ্য নিশ্চিত করা হয়েছে।’
অনুষ্ঠানে জানানো হয়, চলতি অর্থবছরে বগুড়া জেলার শিবগঞ্জ উপজেলায় ৩ জন কৃষক ৮৫ শতক জমিতে বাঁধাকপির উত্তম কৃষি চর্চা (গ্যাপ) ভেলিডেশন ট্রায়াল বাস্তবায়ন করা হয়। উৎপাদকরা আশা করেন, তাদের জমিতে আনুমানিক ১২-১৩ টন বাঁধাকপি উৎপাদিত হবে। তারা আশা করেন, বাংলাদেশ উত্তম কৃষি চর্চা পদ্ধতি অনুসরণ করে উৎপাদিত বাঁধাকপি সুপার শপের মাধ্যমে বাজারজাতকরণের উদ্যেগ গ্রহন করা প্রয়োজন।