আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তর (আইএসপিআর) কর্তৃপক্ষ জানিয়েছেন, ভারতীয় গণমাধ্যম আনন্দবাজার পত্রিকায় (অনলাইন) প্রকাশিত ‘উদিতে বাঙালি গণহত্যার রক্তে ছিটে! ৫৩ বছর পর বাংলাদেশে ফিরছে সেই পরাজিত পাক ফৌজ’ শিরোনামের প্রতিবেদনটিতে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী সম্পর্কে বিভ্রান্তিকর এবং ভিত্তিহীন তথ্য উপস্থাপন করা হয়েছে।
বাংলাদেশ সেনাবাহিনী পেশাদারিত্ব, নিরপেক্ষতা এবং আর্ন্তজাতিক সহযোগিতার নীতিতে অটল। নিয়মিত কার্যক্রমের অংশ হিসাবে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী বিভিন্ন দেশের সশস্ত্র বাহিনীর বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক বজায় রাখে।
পারস্পারিক বোঝাপড়া ও দক্ষতা বৃদ্ধির জন্য ছাত্র বিনিময় ও প্রশিক্ষণসহ বিবিধ সহযোগিতামূলক কর্মসূচি পরিচালনা করে।
উল্লেখ্য যে, পাকিস্তান সেনাবাহিনীর কোন প্রশিক্ষক দল বা প্রতিনিধি দলের বাংলাদেশের কোনো সেনানিবাসে প্রশিক্ষণের জন্য আসার কোনো পরিকল্পনা নেই। এই দাবি ভিত্তিহীন এবং বাস্তবতার সঙ্গে সামঞ্জ্যপূর্ণ নয়।
বাংলাদেশ সেনাবাহিনী তার চাহিদার ভিত্তিতে বিভিন্ন দেশ থেকে প্রয়োজনীয় গোলাবারুদ সংগ্রহ করে। সংবেদনশীল প্রতিরক্ষা বিষয়ে অজ্ঞাত প্রসূত মতামত অনভিপ্রেত, অযাচিত ও আপত্তিকর!
সাংবাদিকতার সঠিক রীতি অনুসরণ করার বিপরীতে, উক্ত সাংবাদপত্রটি প্রতিবেদন প্রকাশের আগে বাংলাদেশের আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তর (আইএসপিআর) এর কোনো মন্তব্য বা ব্যাখ্যা গ্রহণ করেনি। এই উপেক্ষা প্রতিবেদনের নিরপেক্ষতা ও বিশ্বাসযোগ্যতা নিয়ে গুরুতর প্রশ্ন তোলে।
বাংলাদেশ সেনাবাহিনী তথ্যের স্বচ্ছতা এবং সঠিক তথ্য প্রচারের প্রতি প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। গণমাধ্যমে কোনো প্রতিবেদন প্রকাশের আগে নির্ভরযোগ্য সূত্র থেকে তথ্য যাচাই করতে বিনীত ভাবে অনুরোধ করা হয়েছে।
রোববার, ২৯ ডিসেম্বর ২০২৪
আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তর (আইএসপিআর) কর্তৃপক্ষ জানিয়েছেন, ভারতীয় গণমাধ্যম আনন্দবাজার পত্রিকায় (অনলাইন) প্রকাশিত ‘উদিতে বাঙালি গণহত্যার রক্তে ছিটে! ৫৩ বছর পর বাংলাদেশে ফিরছে সেই পরাজিত পাক ফৌজ’ শিরোনামের প্রতিবেদনটিতে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী সম্পর্কে বিভ্রান্তিকর এবং ভিত্তিহীন তথ্য উপস্থাপন করা হয়েছে।
বাংলাদেশ সেনাবাহিনী পেশাদারিত্ব, নিরপেক্ষতা এবং আর্ন্তজাতিক সহযোগিতার নীতিতে অটল। নিয়মিত কার্যক্রমের অংশ হিসাবে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী বিভিন্ন দেশের সশস্ত্র বাহিনীর বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক বজায় রাখে।
পারস্পারিক বোঝাপড়া ও দক্ষতা বৃদ্ধির জন্য ছাত্র বিনিময় ও প্রশিক্ষণসহ বিবিধ সহযোগিতামূলক কর্মসূচি পরিচালনা করে।
উল্লেখ্য যে, পাকিস্তান সেনাবাহিনীর কোন প্রশিক্ষক দল বা প্রতিনিধি দলের বাংলাদেশের কোনো সেনানিবাসে প্রশিক্ষণের জন্য আসার কোনো পরিকল্পনা নেই। এই দাবি ভিত্তিহীন এবং বাস্তবতার সঙ্গে সামঞ্জ্যপূর্ণ নয়।
বাংলাদেশ সেনাবাহিনী তার চাহিদার ভিত্তিতে বিভিন্ন দেশ থেকে প্রয়োজনীয় গোলাবারুদ সংগ্রহ করে। সংবেদনশীল প্রতিরক্ষা বিষয়ে অজ্ঞাত প্রসূত মতামত অনভিপ্রেত, অযাচিত ও আপত্তিকর!
সাংবাদিকতার সঠিক রীতি অনুসরণ করার বিপরীতে, উক্ত সাংবাদপত্রটি প্রতিবেদন প্রকাশের আগে বাংলাদেশের আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তর (আইএসপিআর) এর কোনো মন্তব্য বা ব্যাখ্যা গ্রহণ করেনি। এই উপেক্ষা প্রতিবেদনের নিরপেক্ষতা ও বিশ্বাসযোগ্যতা নিয়ে গুরুতর প্রশ্ন তোলে।
বাংলাদেশ সেনাবাহিনী তথ্যের স্বচ্ছতা এবং সঠিক তথ্য প্রচারের প্রতি প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। গণমাধ্যমে কোনো প্রতিবেদন প্রকাশের আগে নির্ভরযোগ্য সূত্র থেকে তথ্য যাচাই করতে বিনীত ভাবে অনুরোধ করা হয়েছে।