৪৩তম বিসিএস পরীক্ষায় বাদ পড়া ২২৭ জন প্রার্থীর পুনর্বিবেচনা করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়।
বৃহস্পতিবার (২ জানুয়ারি) মন্ত্রণালয়ের নবনিয়োগ শাখা এক বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে এ তথ্য জানিয়েছে।
বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী, বিসিএস নিয়োগ বিধিমালা ১৯৮১ অনুসারে, বাংলাদেশ পুলিশের স্পেশাল ব্রাঞ্চ এবং সংশ্লিষ্ট জেলা প্রশাসকদের মাধ্যমে প্রার্থীদের প্রাক-চরিত্র যাচাই-বাছাই করা হয়। এই প্রক্রিয়ায় ২১৬৩ জন প্রার্থীর মধ্য থেকে স্বাস্থ্য পরীক্ষায় অনুপস্থিত ৪০ জন এবং গোয়েন্দা সংস্থার প্রতিবেদন অনুযায়ী ৫৯ জন প্রার্থী সাময়িকভাবে বাদ পড়েন, মোট বাদ পড়েন ৯৯ জন। এরপর ২১৬৩-৯৯ = ২০৬৪ জন প্রার্থীর জন্য ১৫ অক্টোবর ২০২৪ তারিখে নিয়োগ প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়।
প্রজ্ঞাপন জারির পর বিভিন্ন দৃষ্টিকোণ থেকে নিয়োগ প্রক্রিয়ার গ্রহণযোগ্যতা নিয়ে প্রশ্ন ওঠে। এর পরিপ্রেক্ষিতে প্রক্রিয়া আরো স্বচ্ছ ও বিশ্বাসযোগ্য করার লক্ষ্যে প্রার্থীদের প্রাক-চরিত্র পুনরায় যাচাই-বাছাই করা হয়। রাষ্ট্রীয় গোয়েন্দা সংস্থা এনএসআই এবং ডিজিএফআইয়ের প্রতিবেদন অনুযায়ী, ২২৭ জন প্রার্থীর প্রাক-চরিত্র নিয়ে বিরূপ মন্তব্য পাওয়া যায়। এ কারণে তাদের বিষয়ে অধিকতর যাচাই-বাছাইয়ের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
এছাড়া, স্বাস্থ্য পরীক্ষায় অনুপস্থিত ৪০ জন প্রার্থীকে নিয়োগের জন্য অনুপযুক্ত বিবেচনা করা হয়েছে। সব মিলিয়ে, ২৬৭ জন প্রার্থী বাদ পড়ে, এবং অবশিষ্ট ১৮৯৬ জন প্রার্থীকে ৩০ ডিসেম্বর ২০২৪ তারিখে নিয়োগ প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে।
আরও বলা হয়, ইতোমধ্যে সাময়িকভাবে নিয়োগের জন্য অনুপযুক্ত ২২৭ জনের মধ্যে যেকেউ পুনর্বিবেচনার আবেদন করলে তা গ্রহণ করা হচ্ছে। পুনর্বিবেচনার আবেদন করার সুযোগ সকলের জন্য উন্মুক্ত আছে।
৪৩তম বিসিএস: বাদপড়া প্রার্থীদের সচিবালয়ে অবস্থান, জনপ্রশাসন সচিবের কাছে আবেদন
বৃহস্পতিবার, ০২ জানুয়ারী ২০২৫
৪৩তম বিসিএস পরীক্ষায় বাদ পড়া ২২৭ জন প্রার্থীর পুনর্বিবেচনা করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়।
বৃহস্পতিবার (২ জানুয়ারি) মন্ত্রণালয়ের নবনিয়োগ শাখা এক বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে এ তথ্য জানিয়েছে।
বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী, বিসিএস নিয়োগ বিধিমালা ১৯৮১ অনুসারে, বাংলাদেশ পুলিশের স্পেশাল ব্রাঞ্চ এবং সংশ্লিষ্ট জেলা প্রশাসকদের মাধ্যমে প্রার্থীদের প্রাক-চরিত্র যাচাই-বাছাই করা হয়। এই প্রক্রিয়ায় ২১৬৩ জন প্রার্থীর মধ্য থেকে স্বাস্থ্য পরীক্ষায় অনুপস্থিত ৪০ জন এবং গোয়েন্দা সংস্থার প্রতিবেদন অনুযায়ী ৫৯ জন প্রার্থী সাময়িকভাবে বাদ পড়েন, মোট বাদ পড়েন ৯৯ জন। এরপর ২১৬৩-৯৯ = ২০৬৪ জন প্রার্থীর জন্য ১৫ অক্টোবর ২০২৪ তারিখে নিয়োগ প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়।
প্রজ্ঞাপন জারির পর বিভিন্ন দৃষ্টিকোণ থেকে নিয়োগ প্রক্রিয়ার গ্রহণযোগ্যতা নিয়ে প্রশ্ন ওঠে। এর পরিপ্রেক্ষিতে প্রক্রিয়া আরো স্বচ্ছ ও বিশ্বাসযোগ্য করার লক্ষ্যে প্রার্থীদের প্রাক-চরিত্র পুনরায় যাচাই-বাছাই করা হয়। রাষ্ট্রীয় গোয়েন্দা সংস্থা এনএসআই এবং ডিজিএফআইয়ের প্রতিবেদন অনুযায়ী, ২২৭ জন প্রার্থীর প্রাক-চরিত্র নিয়ে বিরূপ মন্তব্য পাওয়া যায়। এ কারণে তাদের বিষয়ে অধিকতর যাচাই-বাছাইয়ের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
এছাড়া, স্বাস্থ্য পরীক্ষায় অনুপস্থিত ৪০ জন প্রার্থীকে নিয়োগের জন্য অনুপযুক্ত বিবেচনা করা হয়েছে। সব মিলিয়ে, ২৬৭ জন প্রার্থী বাদ পড়ে, এবং অবশিষ্ট ১৮৯৬ জন প্রার্থীকে ৩০ ডিসেম্বর ২০২৪ তারিখে নিয়োগ প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে।
আরও বলা হয়, ইতোমধ্যে সাময়িকভাবে নিয়োগের জন্য অনুপযুক্ত ২২৭ জনের মধ্যে যেকেউ পুনর্বিবেচনার আবেদন করলে তা গ্রহণ করা হচ্ছে। পুনর্বিবেচনার আবেদন করার সুযোগ সকলের জন্য উন্মুক্ত আছে।
৪৩তম বিসিএস: বাদপড়া প্রার্থীদের সচিবালয়ে অবস্থান, জনপ্রশাসন সচিবের কাছে আবেদন