জুলাই হত্যা :
বঙ্গবন্ধু মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের ডাক্তার ,নার্স ও কর্মচারীসহ ১৫ জনকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে। ভার্সিটির সিন্ডিকেট এর ৯৪তম সভার তাদের বরখাস্ত দেয়া হয়।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতার আন্দোলন চলাকালিন সময় ভার্সিটির কেবিন ব্লকের সামনে সংগঠিত হত্যার সঙ্গে জড়িত সন্দেহে ভাসিটির শৃঙ্খলা আইন অনুযায়ী তাদের বিরুদ্ধে এই শাস্তি মূলক ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে।
ভার্সিটির রেজিস্ট্রার ডা. নজরুল ইসলামের স্বাক্ষরিত অফিস আদেশে বলা হয়েছে, ভার্সিটির কার্ডিওলজি বিভাগের মেডিকেল অফিসার ডা. আবু তোরাম আলিম মিম, চর্ম ও যৌন রোগ বিভাগের ডা. রিয়াজ সিদ্দিকী প্রাণ। হাসপাতাল শাখার পেইন্টার নিতীশ রায়, পেইন্টার সাইফুল ইসলাম, কর্মচারী কাজী মেহেদী হাসান, সহকারি ড্রেসার শহিদুল ইসলাম (সাইদুল) সুইপার সন্দীপ, রেসপিরেটরি মেডিসিন বিভাগের অফিস সহকারি উজ্জল মোল্লা, পরিবহণ শাখার ড্রাইভার সুজন বিশ্ব শর্মা, ওপিডি-১ শাখার কর্মচারী ফখরুল ইসলাম জনি, ল্যাবরেটরী সার্ভিস সেন্টারের রুবেল রানা, সুপার স্পেশালাইজড হাসপাতালের সিনিয়র স্টাফ নার্স শবনব নূরানী, ওয়ার্ড মাস্টার অফিসের কর্মচারী শাহাদাত ,কার্ডিওলজি বিভাগের কর্মচারী মুন্না আহমেদ ও ওয়ার্ড মাস্টার অফিসের কর্মচারী আনোয়ার হোসেন।
ভাসির্মটির অফিস আদেশে বলা হয়েছে, ৫ জানুয়ারি থেকে এই আদেশ কার্যকর হবে। এর আগে তদন্ত কমিটি ঘটনা তদন্ত করে ও ভিডিও ফুটেজসহ বিভিন্ন আলামত দেখে তাদেরকে চিহ্নত করেছেন। এরপর ভার্সিটির গত ডিসেম্বর মাসের সিন্ডিকেট সভায় তাদের বিরুদ্ধে শৃঙ্খলা ভঙ্গের অভিযোগ আনা হয়।
ভার্সিটির সূত্র জানায়, বিগত আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে ২ থেকে ৩ জন কর্মকর্তা সাবেক একজন ভিসির সংসদ নির্বাচনের সময় কুমিল্লা গিয়ে নির্বাচনী প্রচারণা চালিয়েছে। এখনও তারা বহাল তবিয়তে রয়েছেন। ভোল পাল্টে এখন তেলবাজি করছেন। অন্য কর্মকর্তা ও কর্মচারীদেরকে নিয়ে অপপ্রচার করছেন।
যারা জীবনে রাজনীতি করেনি তাদেরকে ফ্যাস্টিস্ট বলে মিথ্যা অপবাদ দিচ্ছেন বলে অনেকেই অভিযোগ করেন। তাদের অপপ্রচারের কারনে ভার্সিটির কাজের গতি কমছে।
জুলাই হত্যা :
সোমবার, ০৬ জানুয়ারী ২০২৫
বঙ্গবন্ধু মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের ডাক্তার ,নার্স ও কর্মচারীসহ ১৫ জনকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে। ভার্সিটির সিন্ডিকেট এর ৯৪তম সভার তাদের বরখাস্ত দেয়া হয়।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতার আন্দোলন চলাকালিন সময় ভার্সিটির কেবিন ব্লকের সামনে সংগঠিত হত্যার সঙ্গে জড়িত সন্দেহে ভাসিটির শৃঙ্খলা আইন অনুযায়ী তাদের বিরুদ্ধে এই শাস্তি মূলক ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে।
ভার্সিটির রেজিস্ট্রার ডা. নজরুল ইসলামের স্বাক্ষরিত অফিস আদেশে বলা হয়েছে, ভার্সিটির কার্ডিওলজি বিভাগের মেডিকেল অফিসার ডা. আবু তোরাম আলিম মিম, চর্ম ও যৌন রোগ বিভাগের ডা. রিয়াজ সিদ্দিকী প্রাণ। হাসপাতাল শাখার পেইন্টার নিতীশ রায়, পেইন্টার সাইফুল ইসলাম, কর্মচারী কাজী মেহেদী হাসান, সহকারি ড্রেসার শহিদুল ইসলাম (সাইদুল) সুইপার সন্দীপ, রেসপিরেটরি মেডিসিন বিভাগের অফিস সহকারি উজ্জল মোল্লা, পরিবহণ শাখার ড্রাইভার সুজন বিশ্ব শর্মা, ওপিডি-১ শাখার কর্মচারী ফখরুল ইসলাম জনি, ল্যাবরেটরী সার্ভিস সেন্টারের রুবেল রানা, সুপার স্পেশালাইজড হাসপাতালের সিনিয়র স্টাফ নার্স শবনব নূরানী, ওয়ার্ড মাস্টার অফিসের কর্মচারী শাহাদাত ,কার্ডিওলজি বিভাগের কর্মচারী মুন্না আহমেদ ও ওয়ার্ড মাস্টার অফিসের কর্মচারী আনোয়ার হোসেন।
ভাসির্মটির অফিস আদেশে বলা হয়েছে, ৫ জানুয়ারি থেকে এই আদেশ কার্যকর হবে। এর আগে তদন্ত কমিটি ঘটনা তদন্ত করে ও ভিডিও ফুটেজসহ বিভিন্ন আলামত দেখে তাদেরকে চিহ্নত করেছেন। এরপর ভার্সিটির গত ডিসেম্বর মাসের সিন্ডিকেট সভায় তাদের বিরুদ্ধে শৃঙ্খলা ভঙ্গের অভিযোগ আনা হয়।
ভার্সিটির সূত্র জানায়, বিগত আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে ২ থেকে ৩ জন কর্মকর্তা সাবেক একজন ভিসির সংসদ নির্বাচনের সময় কুমিল্লা গিয়ে নির্বাচনী প্রচারণা চালিয়েছে। এখনও তারা বহাল তবিয়তে রয়েছেন। ভোল পাল্টে এখন তেলবাজি করছেন। অন্য কর্মকর্তা ও কর্মচারীদেরকে নিয়ে অপপ্রচার করছেন।
যারা জীবনে রাজনীতি করেনি তাদেরকে ফ্যাস্টিস্ট বলে মিথ্যা অপবাদ দিচ্ছেন বলে অনেকেই অভিযোগ করেন। তাদের অপপ্রচারের কারনে ভার্সিটির কাজের গতি কমছে।