জুলাই-অগাস্ট গণঅভ্যুত্থানে হতাহতদের পরিবারকে আগামী সপ্তাহ থেকে সরকারি সহায়তা দেওয়া শুরু করবে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার।
রেল ভবনে তথ্য উপদেষ্টা নাহিদ ইসলাম সাংবাদিকদের বলেন, “৬৩৭ কোটি ৮০ লাখ টাকার একটা বাজেট অর্থ মন্ত্রণালয় থেকে মুক্তিযুদ্ধ মন্ত্রণালয়ে দেওয়া হচ্ছে।
“জানুয়ারি মাসে এই বাজেটের ২৩২ কোটি ৬০ লাখ টাকা বিতরণ শুরু হবে। সেটা শুরু হবে আগামী সপ্তাহেই। বাকি টাকাটা পাওয়া যাবে ২০২৫-২৬ অর্থবছরের জুলাই মাসে।”
এদিন ঢাকার রেল ভবনে হতাহতদের পরিবারের সদস্যদের সহায়তার বিষয়ে এ সভা হয়।
সভার পর নাহিদ বলেন, “শহীদ পরিবার এবং আহতদের আর্থিক সহায়তায় একটা বাজেট দেওয়া হয়েছে অর্থ মন্ত্রণালয় থেকে।
“স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের সবশেষ তালিকা থেকে ৮২৪ জন শহীদের তালিকা পেয়েছি। ১১ হাজারের মত আহত পেয়েছি। ৩১ জানুয়ারি পর্যন্ত তালিকায় অন্তর্ভুক্তির একটা সুযোগ আছে।”
তিনি বলেন, “আগামী সপ্তাহে একটা গেজেট প্রকাশ হবে। সেটা ধরে আর্থিক সহায়তা দেওয়া হবে।
“প্রতিটি শহীদ পরিবারের জন্য ৩০ লাখ টাকা করে দেওয়া হবে। আহতদের বিভিন্ন ক্যাটাগরি অনুযায়ী পাঁচ লাখ, তিন লাখ, দুই লাখ ও এক লাখ টাকা করে দেওয়া হবে।”
তথ্য উপদেষ্টা বলেন, “আগামী সপ্তাহে হেলথ কার্ড চলে যাবে। আহত আরও ২১ জনকে উন্নত চিকিৎসায় বিদেশ পাঠানো হবে।
তিনি বলেন, “আজকের মিটিংয়ে সিদ্ধান্ত হচ্ছে মুক্তিযুদ্ধ মন্ত্রণালয়ের অধীনে জুলাই গণঅভ্যুত্থান অধিদপ্তর গঠনের কাজ আগামী মাসে শুরু হবে।
“এ অধিদপ্তরের মাধ্যমে গণঅভ্যুত্থানে হতাহতদের সহায়তাসহ সার্বিক বিষয় সরকারের জায়গা থেকে দেখভাল করা হবে।”
সভায় মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ফারুক ই আজম, প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী সাইদুর রহমান, জুলাই স্মৃতি ফাউন্ডেশনের প্রধান নির্বাহী মীর মাহবুবুর রহমান স্নিগ্ধ, জুলাই স্মৃতি ফাউন্ডেশনের মেডিকেল টিম লিডার ডা. তাসনিম জারা উপস্থিত ছিলেন।
মীর স্নিগ্ধ বলেন, “আহতের তালিকায় এখনও যারা বাদ আছেন, তারা ৩১ জানুয়ারির মধ্যে আবেদন করতে পারবেন।
“জাতীয় পরিচয়পত্র, স্থায়ী ও বর্তমান ঠিকানা, মোবাইল নম্বর, হাসপাতালে চিকিৎসা নেওয়ার প্রমাণপত্রসহ সংশ্লিষ্ট জেলা প্রশাসক কার্যালয়, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার কার্যালয় অথবা গণঅভ্যুত্থানসংক্রান্ত বিশেষ সেল বরাবর আবেদন করতে হবে।”
মঙ্গলবার, ০৭ জানুয়ারী ২০২৫
জুলাই-অগাস্ট গণঅভ্যুত্থানে হতাহতদের পরিবারকে আগামী সপ্তাহ থেকে সরকারি সহায়তা দেওয়া শুরু করবে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার।
রেল ভবনে তথ্য উপদেষ্টা নাহিদ ইসলাম সাংবাদিকদের বলেন, “৬৩৭ কোটি ৮০ লাখ টাকার একটা বাজেট অর্থ মন্ত্রণালয় থেকে মুক্তিযুদ্ধ মন্ত্রণালয়ে দেওয়া হচ্ছে।
“জানুয়ারি মাসে এই বাজেটের ২৩২ কোটি ৬০ লাখ টাকা বিতরণ শুরু হবে। সেটা শুরু হবে আগামী সপ্তাহেই। বাকি টাকাটা পাওয়া যাবে ২০২৫-২৬ অর্থবছরের জুলাই মাসে।”
এদিন ঢাকার রেল ভবনে হতাহতদের পরিবারের সদস্যদের সহায়তার বিষয়ে এ সভা হয়।
সভার পর নাহিদ বলেন, “শহীদ পরিবার এবং আহতদের আর্থিক সহায়তায় একটা বাজেট দেওয়া হয়েছে অর্থ মন্ত্রণালয় থেকে।
“স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের সবশেষ তালিকা থেকে ৮২৪ জন শহীদের তালিকা পেয়েছি। ১১ হাজারের মত আহত পেয়েছি। ৩১ জানুয়ারি পর্যন্ত তালিকায় অন্তর্ভুক্তির একটা সুযোগ আছে।”
তিনি বলেন, “আগামী সপ্তাহে একটা গেজেট প্রকাশ হবে। সেটা ধরে আর্থিক সহায়তা দেওয়া হবে।
“প্রতিটি শহীদ পরিবারের জন্য ৩০ লাখ টাকা করে দেওয়া হবে। আহতদের বিভিন্ন ক্যাটাগরি অনুযায়ী পাঁচ লাখ, তিন লাখ, দুই লাখ ও এক লাখ টাকা করে দেওয়া হবে।”
তথ্য উপদেষ্টা বলেন, “আগামী সপ্তাহে হেলথ কার্ড চলে যাবে। আহত আরও ২১ জনকে উন্নত চিকিৎসায় বিদেশ পাঠানো হবে।
তিনি বলেন, “আজকের মিটিংয়ে সিদ্ধান্ত হচ্ছে মুক্তিযুদ্ধ মন্ত্রণালয়ের অধীনে জুলাই গণঅভ্যুত্থান অধিদপ্তর গঠনের কাজ আগামী মাসে শুরু হবে।
“এ অধিদপ্তরের মাধ্যমে গণঅভ্যুত্থানে হতাহতদের সহায়তাসহ সার্বিক বিষয় সরকারের জায়গা থেকে দেখভাল করা হবে।”
সভায় মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ফারুক ই আজম, প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী সাইদুর রহমান, জুলাই স্মৃতি ফাউন্ডেশনের প্রধান নির্বাহী মীর মাহবুবুর রহমান স্নিগ্ধ, জুলাই স্মৃতি ফাউন্ডেশনের মেডিকেল টিম লিডার ডা. তাসনিম জারা উপস্থিত ছিলেন।
মীর স্নিগ্ধ বলেন, “আহতের তালিকায় এখনও যারা বাদ আছেন, তারা ৩১ জানুয়ারির মধ্যে আবেদন করতে পারবেন।
“জাতীয় পরিচয়পত্র, স্থায়ী ও বর্তমান ঠিকানা, মোবাইল নম্বর, হাসপাতালে চিকিৎসা নেওয়ার প্রমাণপত্রসহ সংশ্লিষ্ট জেলা প্রশাসক কার্যালয়, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার কার্যালয় অথবা গণঅভ্যুত্থানসংক্রান্ত বিশেষ সেল বরাবর আবেদন করতে হবে।”