গণঅভ্যুত্থানের মাধ্যমে ক্ষমতাচ্যুত শেখ হাসিনার ভাগ্নি ও যুক্তরাজ্যের প্রতিমন্ত্রী টিউলিপ সিদ্দিকের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগে ক্ষমা চাওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূস।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম সানডে টাইমসকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি বলেছেন, তদন্তে যদি প্রমাণ হয় যে টিউলিপ এসব ‘ডাকাতি’র সুবিধাভোগী, তাহলে সম্পত্তিগুলো ফিরিয়ে দেওয়া উচিত।
ইউনূস মনে করেন, যুক্তরাজ্যে যেসব সম্পত্তির সঙ্গে টিউলিপের যোগসূত্র বেরিয়ে আসছে, দুর্নীতি ও অর্থ আত্মসাৎ তদন্তের অংশ হিসেবে সেগুলোর বিষয়েও অনুসন্ধান করা প্রয়োজন।
ইউনূসের এমন মন্তব্যের পর যুক্তরাজ্যের বিরোধী দল কনজারভেটিভ পার্টির নেত্রী কেমি বাডেনক, টিউলিপকে প্রতিমন্ত্রীর পদ থেকে বরখাস্ত করার আহ্বান জানিয়েছেন।
টিউলিপের বিরুদ্ধে অভিযোগ, বাংলাদেশের রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ প্রকল্পে মধ্যস্থতা করে বাজারদরের চেয়ে বেশি খরচের চুক্তির মাধ্যমে তিনি ৩.৯ বিলিয়ন পাউন্ড আত্মসাৎ করেছেন। বাংলাদেশে এই প্রকল্প নিয়ে দুর্নীতির তদন্ত চলছে এবং টিউলিপসহ শেখ হাসিনার পরিবারের সদস্যদের ব্যাংক হিসাবের তথ্য চাওয়া হয়েছে।
লন্ডনে টিউলিপ ও তার পরিবারের পাঁচটি বাড়ির খোঁজ পাওয়া গেছে, যেগুলো উপহার হিসেবে পাওয়া বলে অভিযোগ উঠেছে।
টিউলিপ তার বিরুদ্ধে ওঠা অভিযোগ তদন্তে ব্রিটিশ সরকারের ইনডিপেনডেন্ট এথিকস অ্যাডভাইজরের কাছে আবেদন জানিয়েছেন। তবে তার মুখপাত্র এসব অভিযোগকে ‘ভিত্তিহীন’ বলে অস্বীকার করেছেন।
রোববার, ১২ জানুয়ারী ২০২৫
গণঅভ্যুত্থানের মাধ্যমে ক্ষমতাচ্যুত শেখ হাসিনার ভাগ্নি ও যুক্তরাজ্যের প্রতিমন্ত্রী টিউলিপ সিদ্দিকের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগে ক্ষমা চাওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূস।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম সানডে টাইমসকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি বলেছেন, তদন্তে যদি প্রমাণ হয় যে টিউলিপ এসব ‘ডাকাতি’র সুবিধাভোগী, তাহলে সম্পত্তিগুলো ফিরিয়ে দেওয়া উচিত।
ইউনূস মনে করেন, যুক্তরাজ্যে যেসব সম্পত্তির সঙ্গে টিউলিপের যোগসূত্র বেরিয়ে আসছে, দুর্নীতি ও অর্থ আত্মসাৎ তদন্তের অংশ হিসেবে সেগুলোর বিষয়েও অনুসন্ধান করা প্রয়োজন।
ইউনূসের এমন মন্তব্যের পর যুক্তরাজ্যের বিরোধী দল কনজারভেটিভ পার্টির নেত্রী কেমি বাডেনক, টিউলিপকে প্রতিমন্ত্রীর পদ থেকে বরখাস্ত করার আহ্বান জানিয়েছেন।
টিউলিপের বিরুদ্ধে অভিযোগ, বাংলাদেশের রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ প্রকল্পে মধ্যস্থতা করে বাজারদরের চেয়ে বেশি খরচের চুক্তির মাধ্যমে তিনি ৩.৯ বিলিয়ন পাউন্ড আত্মসাৎ করেছেন। বাংলাদেশে এই প্রকল্প নিয়ে দুর্নীতির তদন্ত চলছে এবং টিউলিপসহ শেখ হাসিনার পরিবারের সদস্যদের ব্যাংক হিসাবের তথ্য চাওয়া হয়েছে।
লন্ডনে টিউলিপ ও তার পরিবারের পাঁচটি বাড়ির খোঁজ পাওয়া গেছে, যেগুলো উপহার হিসেবে পাওয়া বলে অভিযোগ উঠেছে।
টিউলিপ তার বিরুদ্ধে ওঠা অভিযোগ তদন্তে ব্রিটিশ সরকারের ইনডিপেনডেন্ট এথিকস অ্যাডভাইজরের কাছে আবেদন জানিয়েছেন। তবে তার মুখপাত্র এসব অভিযোগকে ‘ভিত্তিহীন’ বলে অস্বীকার করেছেন।