জাতীয় নির্বাচনের আগে স্থানীয় সরকার নির্বাচন করার প্রস্তাবকে বাস্তবসম্মত নয় বলে জানিয়েছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। জাতীয় নির্বাচনকে সামনে রেখে সব ধরনের প্রস্তুতিই এখন তাদের মূল লক্ষ্য বলে জানিয়েছেন নির্বাচন কমিশনার আবুল ফজল মো. সানাউল্লাহ।
রোববার (১২ জানুয়ারি) ঢাকার আগারগাঁওয়ে নির্বাচন ভবনে অনুষ্ঠিত ১৪তম নির্বাচন কমিশনের দ্বিতীয় সভা শেষে তিনি এ কথা বলেন। প্রায় তিন ঘণ্টার এই সভায় আগামী জাতীয় সংসদ ও স্থানীয় সরকার নির্বাচন নিয়ে আলোচনা হয়।
সম্প্রতি জাতীয় নির্বাচনের আগে স্থানীয় সরকার নির্বাচন করার বিষয়টি নিয়ে আলোচনা শুরু হয়েছে। নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের প্রধান তোফায়েল আহমেদের এক বক্তব্যে এই আলোচনা আরও তীব্র হয়। তবে নির্বাচন কমিশন মনে করছে, জাতীয় নির্বাচন আগে হওয়াই কার্যকর এবং সময়োপযোগী।
সভা শেষে নির্বাচন কমিশনার সানাউল্লাহ বলেন, “আমাদের সামগ্রিক ফোকাস জাতীয় নির্বাচন। জাতীয় নির্বাচনের প্রস্তুতি থাকলে অন্যান্য প্রস্তুতিও স্বয়ংক্রিয়ভাবে সম্পন্ন হবে। কোনো ইভেন্ট এমন হওয়া ঠিক নয়, যা জাতীয় নির্বাচনের প্রস্তুতিকে ব্যাহত করে।”
তিনি আরও জানান, স্থানীয় সরকার নির্বাচন নিয়ে কোনো প্রস্তাব এখনও ইসিতে আসেনি। তবে পত্রপত্রিকায় আলোচনা হওয়ায় কমিশন নিজেদের অবস্থান স্পষ্ট করতে এটি নিয়ে আলোচনা করেছে।
জাতীয় নির্বাচনের প্রস্তুতি বিষয়ে সানাউল্লাহ বলেন, “এটি শুধু নির্বাচন আয়োজনের বিষয় নয়। পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে নির্বাচন কমিশন ও সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়গুলোকে আইন ও বিধিমালায় প্রয়োজনীয় সংশোধন আনতে হবে। এর জন্য সময় লাগবে।”
তিনি জানান, নির্বাচনের প্রস্তুতি কার্যক্রমের অংশ হিসেবে আগামী ২০ জানুয়ারি থেকে ভোটার তালিকা হালনাগাদের কাজ শুরু করবে ইসি।
বর্তমান অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের পাঁচ মাস পার হয়েছে। সরকারের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, জাতীয় নির্বাচন ২০২৫ সালের শেষ বা ২০২৬ সালের মাঝামাঝি সময়ে হতে পারে।
রোববার, ১২ জানুয়ারী ২০২৫
জাতীয় নির্বাচনের আগে স্থানীয় সরকার নির্বাচন করার প্রস্তাবকে বাস্তবসম্মত নয় বলে জানিয়েছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। জাতীয় নির্বাচনকে সামনে রেখে সব ধরনের প্রস্তুতিই এখন তাদের মূল লক্ষ্য বলে জানিয়েছেন নির্বাচন কমিশনার আবুল ফজল মো. সানাউল্লাহ।
রোববার (১২ জানুয়ারি) ঢাকার আগারগাঁওয়ে নির্বাচন ভবনে অনুষ্ঠিত ১৪তম নির্বাচন কমিশনের দ্বিতীয় সভা শেষে তিনি এ কথা বলেন। প্রায় তিন ঘণ্টার এই সভায় আগামী জাতীয় সংসদ ও স্থানীয় সরকার নির্বাচন নিয়ে আলোচনা হয়।
সম্প্রতি জাতীয় নির্বাচনের আগে স্থানীয় সরকার নির্বাচন করার বিষয়টি নিয়ে আলোচনা শুরু হয়েছে। নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের প্রধান তোফায়েল আহমেদের এক বক্তব্যে এই আলোচনা আরও তীব্র হয়। তবে নির্বাচন কমিশন মনে করছে, জাতীয় নির্বাচন আগে হওয়াই কার্যকর এবং সময়োপযোগী।
সভা শেষে নির্বাচন কমিশনার সানাউল্লাহ বলেন, “আমাদের সামগ্রিক ফোকাস জাতীয় নির্বাচন। জাতীয় নির্বাচনের প্রস্তুতি থাকলে অন্যান্য প্রস্তুতিও স্বয়ংক্রিয়ভাবে সম্পন্ন হবে। কোনো ইভেন্ট এমন হওয়া ঠিক নয়, যা জাতীয় নির্বাচনের প্রস্তুতিকে ব্যাহত করে।”
তিনি আরও জানান, স্থানীয় সরকার নির্বাচন নিয়ে কোনো প্রস্তাব এখনও ইসিতে আসেনি। তবে পত্রপত্রিকায় আলোচনা হওয়ায় কমিশন নিজেদের অবস্থান স্পষ্ট করতে এটি নিয়ে আলোচনা করেছে।
জাতীয় নির্বাচনের প্রস্তুতি বিষয়ে সানাউল্লাহ বলেন, “এটি শুধু নির্বাচন আয়োজনের বিষয় নয়। পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে নির্বাচন কমিশন ও সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়গুলোকে আইন ও বিধিমালায় প্রয়োজনীয় সংশোধন আনতে হবে। এর জন্য সময় লাগবে।”
তিনি জানান, নির্বাচনের প্রস্তুতি কার্যক্রমের অংশ হিসেবে আগামী ২০ জানুয়ারি থেকে ভোটার তালিকা হালনাগাদের কাজ শুরু করবে ইসি।
বর্তমান অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের পাঁচ মাস পার হয়েছে। সরকারের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, জাতীয় নির্বাচন ২০২৫ সালের শেষ বা ২০২৬ সালের মাঝামাঝি সময়ে হতে পারে।