সীমান্ত নিরাপত্তায় কাঁটাতারের বেড়া নিয়ে দুই দেশের সমঝোতা
সীমান্তে অপরাধ দমন এবং নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে দৃঢ় সহযোগিতা রয়েছে বলে জানিয়েছেন ঢাকায় নিযুক্ত ভারতীয় হাইকমিশনার প্রণয় ভার্মা। চোরাচালান, মানবপাচার এবং অন্যান্য সীমান্ত অপরাধ দমনে দুই দেশের সীমান্তরক্ষী বাহিনী—ভারতের বিএসএফ ও বাংলাদেশের বিজিবি—সমন্বিতভাবে কাজ করবে বলে তিনি উল্লেখ করেন।
আজ রোববার বিকেলে পররাষ্ট্রসচিব মো. জসীম উদ্দিনের সঙ্গে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন ভারতীয় হাইকমিশনার। তিনি জানান, অপরাধমুক্ত সীমান্ত নিশ্চিত করার ব্যাপারে ভারতের প্রত্যয় বাংলাদেশের সঙ্গে ভাগ করে নেওয়া হয়েছে।
সীমান্তে কাঁটাতারের বেড়া নির্মাণের বিষয়ে দুই দেশের মধ্যে সমঝোতা রয়েছে বলে নিশ্চিত করেছেন প্রণয় ভার্মা। তিনি বলেন, “নিরাপত্তার জন্য সীমান্তে কাঁটাতারের বেড়া দেওয়ার ব্যাপারে আমাদের মধ্যে বোঝাপড়া রয়েছে। এ বিষয়ে বিএসএফ ও বিজিবির মধ্যে নিয়মিত যোগাযোগ হচ্ছে। আশা করি, সীমান্তে অপরাধ দমনে এই সমঝোতার যথাযথ বাস্তবায়ন হবে।”
ভারতীয় হাইকমিশনার বলেন, বৈঠকে সীমান্ত নিরাপত্তা জোরদারের পাশাপাশি চোরাচালান, অপরাধীদের চলাচল এবং পাচার প্রতিরোধ নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা হয়েছে। এই উদ্যোগ দুই দেশের সীমান্তবর্তী অঞ্চলে শান্তি ও নিরাপত্তা নিশ্চিত করবে বলে তিনি আশাবাদী।
এদিকে বাংলাদেশ-ভারত সীমান্তে অপরাধের প্রবণতা অনেকদিন ধরেই আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে রয়েছে। দুই দেশের সীমান্তবর্তী এলাকাগুলোতে মাদক, গবাদিপশু, এবং মানবপাচার একটি বড় চ্যালেঞ্জ হিসেবে দেখা দিয়েছে। তাই এ বিষয়ে দুই দেশের সীমান্তরক্ষী বাহিনীর মধ্যে সমন্বিত পদক্ষেপ নেওয়া অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে করেন বিশ্লেষকরা।
প্রণয় ভার্মা বলেন, "চোরাচালান ও পাচারের মতো চ্যালেঞ্জ কার্যকরভাবে দমন করতে আমরা কাজ করছি। দুই দেশের সীমান্তরক্ষী বাহিনীর সমন্বিত প্রচেষ্টার মাধ্যমে অপরাধমুক্ত সীমান্ত গড়ে তোলা সম্ভব।"
বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, সীমান্তে কাঁটাতারের বেড়া নির্মাণ এবং দুই দেশের সীমান্তরক্ষী বাহিনীর সহযোগিতা অপরাধ দমনের কার্যক্রমকে আরও শক্তিশালী করবে।
বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে দীর্ঘদিনের বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক রয়েছে, যা সীমান্ত নিরাপত্তা জোরদারে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে। দুই দেশের সরকার অপরাধ দমনে একযোগে কাজ করার যে প্রতিশ্রুতি ব্যক্ত করেছে, তা আঞ্চলিক স্থিতিশীলতা বজায় রাখতে সহায়ক হবে।
প্রণয় ভার্মার এই বক্তব্য বাংলাদেশ-ভারত সীমান্ত ব্যবস্থাপনার ক্ষেত্রে একটি ইতিবাচক বার্তা দিয়েছে। দুই দেশের মধ্যে এমন সহযোগিতা ভবিষ্যতে সীমান্তবর্তী জনগোষ্ঠীর জীবনে ইতিবাচক পরিবর্তন আনতে পারে।
সীমান্ত নিরাপত্তায় কাঁটাতারের বেড়া নিয়ে দুই দেশের সমঝোতা
রোববার, ১২ জানুয়ারী ২০২৫
সীমান্তে অপরাধ দমন এবং নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে দৃঢ় সহযোগিতা রয়েছে বলে জানিয়েছেন ঢাকায় নিযুক্ত ভারতীয় হাইকমিশনার প্রণয় ভার্মা। চোরাচালান, মানবপাচার এবং অন্যান্য সীমান্ত অপরাধ দমনে দুই দেশের সীমান্তরক্ষী বাহিনী—ভারতের বিএসএফ ও বাংলাদেশের বিজিবি—সমন্বিতভাবে কাজ করবে বলে তিনি উল্লেখ করেন।
আজ রোববার বিকেলে পররাষ্ট্রসচিব মো. জসীম উদ্দিনের সঙ্গে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন ভারতীয় হাইকমিশনার। তিনি জানান, অপরাধমুক্ত সীমান্ত নিশ্চিত করার ব্যাপারে ভারতের প্রত্যয় বাংলাদেশের সঙ্গে ভাগ করে নেওয়া হয়েছে।
সীমান্তে কাঁটাতারের বেড়া নির্মাণের বিষয়ে দুই দেশের মধ্যে সমঝোতা রয়েছে বলে নিশ্চিত করেছেন প্রণয় ভার্মা। তিনি বলেন, “নিরাপত্তার জন্য সীমান্তে কাঁটাতারের বেড়া দেওয়ার ব্যাপারে আমাদের মধ্যে বোঝাপড়া রয়েছে। এ বিষয়ে বিএসএফ ও বিজিবির মধ্যে নিয়মিত যোগাযোগ হচ্ছে। আশা করি, সীমান্তে অপরাধ দমনে এই সমঝোতার যথাযথ বাস্তবায়ন হবে।”
ভারতীয় হাইকমিশনার বলেন, বৈঠকে সীমান্ত নিরাপত্তা জোরদারের পাশাপাশি চোরাচালান, অপরাধীদের চলাচল এবং পাচার প্রতিরোধ নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা হয়েছে। এই উদ্যোগ দুই দেশের সীমান্তবর্তী অঞ্চলে শান্তি ও নিরাপত্তা নিশ্চিত করবে বলে তিনি আশাবাদী।
এদিকে বাংলাদেশ-ভারত সীমান্তে অপরাধের প্রবণতা অনেকদিন ধরেই আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে রয়েছে। দুই দেশের সীমান্তবর্তী এলাকাগুলোতে মাদক, গবাদিপশু, এবং মানবপাচার একটি বড় চ্যালেঞ্জ হিসেবে দেখা দিয়েছে। তাই এ বিষয়ে দুই দেশের সীমান্তরক্ষী বাহিনীর মধ্যে সমন্বিত পদক্ষেপ নেওয়া অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে করেন বিশ্লেষকরা।
প্রণয় ভার্মা বলেন, "চোরাচালান ও পাচারের মতো চ্যালেঞ্জ কার্যকরভাবে দমন করতে আমরা কাজ করছি। দুই দেশের সীমান্তরক্ষী বাহিনীর সমন্বিত প্রচেষ্টার মাধ্যমে অপরাধমুক্ত সীমান্ত গড়ে তোলা সম্ভব।"
বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, সীমান্তে কাঁটাতারের বেড়া নির্মাণ এবং দুই দেশের সীমান্তরক্ষী বাহিনীর সহযোগিতা অপরাধ দমনের কার্যক্রমকে আরও শক্তিশালী করবে।
বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে দীর্ঘদিনের বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক রয়েছে, যা সীমান্ত নিরাপত্তা জোরদারে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে। দুই দেশের সরকার অপরাধ দমনে একযোগে কাজ করার যে প্রতিশ্রুতি ব্যক্ত করেছে, তা আঞ্চলিক স্থিতিশীলতা বজায় রাখতে সহায়ক হবে।
প্রণয় ভার্মার এই বক্তব্য বাংলাদেশ-ভারত সীমান্ত ব্যবস্থাপনার ক্ষেত্রে একটি ইতিবাচক বার্তা দিয়েছে। দুই দেশের মধ্যে এমন সহযোগিতা ভবিষ্যতে সীমান্তবর্তী জনগোষ্ঠীর জীবনে ইতিবাচক পরিবর্তন আনতে পারে।