জবি শিক্ষার্থীদের তিন দফা দাবি
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) দ্বিতীয় ক্যাম্পাসের কাজ সেনাবাহিনীর কাছে হস্তান্তরের আশ্বাসে অনশন কর্মসূচি প্রত্যাহার করেছেন শিক্ষার্থীরা। তবে ১৫ জানুয়ারি (বুধবার) অনুষ্ঠিতব্য সভার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত না হওয়া পর্যন্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের কার্যক্রম শাটডাউনের আওতায় থাকবে।
আজ সোমবার সন্ধ্যা ৭টায় সচিবালয়ের সামনে অনশন প্রত্যাহারের ঘোষণা দেন বোটানি বিভাগের ১৩তম ব্যাচের শিক্ষার্থী একেএম রাকিব।
রাকিব বলেন, “বুধবার মন্ত্রণালয়ের সভায় প্রকল্পের কাজ সেনাবাহিনীর কাছে হস্তান্তর হবে বলে আশ্বাস পেয়েছি। এছাড়া, অস্থায়ী আবাসনের বিষয়ে আলোচনা হবে। আমাদের তিনটি দাবির মধ্যে দুটি মেনে নেওয়া হয়েছে। তাই আমরা অনশন কর্মসূচি প্রত্যাহার করছি।”
তিনি আরও বলেন, “যদিও আমরা অনশন প্রত্যাহার করেছি, তবে ক্যাম্পাস শাটডাউন থাকবে। বুধবারের সভার সুনির্দিষ্ট সিদ্ধান্তের ওপর ভিত্তি করেই পরবর্তী পদক্ষেপ নির্ধারণ করা হবে।”
আরেক শিক্ষার্থী ফয়সাল মুরাদ বলেন, “কিছুক্ষণ আগে একটা চিঠি এসেছে। সেই চিঠিতে আমরা আশার আলো দেখতে পাচ্ছি দ্বিতীয় ক্যাম্পাস নিয়ে। ১৫ তারিখে সভা হবে, সেখানে সেনাবাহিনীকে কাজ হস্তান্তর করা হবে বাণী ভবন ও হাবীবুর রহমান হলে স্টিল বেজ কাজের অনুমতি দিবে। আর ৭০% শিক্ষার্থীদের আবাসন ভাতার বিষয়ে আলোচনা হবে।”
এর আগে, শিক্ষার্থীরা দ্বিতীয় ক্যাম্পাসের কাজ সেনাবাহিনীর কাছে হস্তান্তর, অস্থায়ী আবাসন নিশ্চিত করা এবং অস্থায়ী ব্যবস্থা না হওয়া পর্যন্ত ৭০% শিক্ষার্থীকে আবাসন ভাতা প্রদানের দাবি জানিয়ে গতকাল রোববার সকাল ৮ টা থেকে অনশন শুরু করেন।
জবি শিক্ষার্থীদের তিন দফা দাবি
সোমবার, ১৩ জানুয়ারী ২০২৫
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) দ্বিতীয় ক্যাম্পাসের কাজ সেনাবাহিনীর কাছে হস্তান্তরের আশ্বাসে অনশন কর্মসূচি প্রত্যাহার করেছেন শিক্ষার্থীরা। তবে ১৫ জানুয়ারি (বুধবার) অনুষ্ঠিতব্য সভার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত না হওয়া পর্যন্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের কার্যক্রম শাটডাউনের আওতায় থাকবে।
আজ সোমবার সন্ধ্যা ৭টায় সচিবালয়ের সামনে অনশন প্রত্যাহারের ঘোষণা দেন বোটানি বিভাগের ১৩তম ব্যাচের শিক্ষার্থী একেএম রাকিব।
রাকিব বলেন, “বুধবার মন্ত্রণালয়ের সভায় প্রকল্পের কাজ সেনাবাহিনীর কাছে হস্তান্তর হবে বলে আশ্বাস পেয়েছি। এছাড়া, অস্থায়ী আবাসনের বিষয়ে আলোচনা হবে। আমাদের তিনটি দাবির মধ্যে দুটি মেনে নেওয়া হয়েছে। তাই আমরা অনশন কর্মসূচি প্রত্যাহার করছি।”
তিনি আরও বলেন, “যদিও আমরা অনশন প্রত্যাহার করেছি, তবে ক্যাম্পাস শাটডাউন থাকবে। বুধবারের সভার সুনির্দিষ্ট সিদ্ধান্তের ওপর ভিত্তি করেই পরবর্তী পদক্ষেপ নির্ধারণ করা হবে।”
আরেক শিক্ষার্থী ফয়সাল মুরাদ বলেন, “কিছুক্ষণ আগে একটা চিঠি এসেছে। সেই চিঠিতে আমরা আশার আলো দেখতে পাচ্ছি দ্বিতীয় ক্যাম্পাস নিয়ে। ১৫ তারিখে সভা হবে, সেখানে সেনাবাহিনীকে কাজ হস্তান্তর করা হবে বাণী ভবন ও হাবীবুর রহমান হলে স্টিল বেজ কাজের অনুমতি দিবে। আর ৭০% শিক্ষার্থীদের আবাসন ভাতার বিষয়ে আলোচনা হবে।”
এর আগে, শিক্ষার্থীরা দ্বিতীয় ক্যাম্পাসের কাজ সেনাবাহিনীর কাছে হস্তান্তর, অস্থায়ী আবাসন নিশ্চিত করা এবং অস্থায়ী ব্যবস্থা না হওয়া পর্যন্ত ৭০% শিক্ষার্থীকে আবাসন ভাতা প্রদানের দাবি জানিয়ে গতকাল রোববার সকাল ৮ টা থেকে অনশন শুরু করেন।