দেশে এইচএমপি ভাইরাস আক্রান্ত একজন রোগী শনাক্ত করা হয়েছে। এই ভাইরাসকে শ্বাসতন্ত্রের সংক্রমক ভাইরাসও বলা হয়। এই ভাইরাসে আক্রান্ত একজনকে মহাখালী সংক্রমক ব্যাধি হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
মহাখালী রোগতত্ব, রোগ নিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা ইনস্টিটিউটের সাবেক বৈজ্ঞানিক কর্মকতা ডাঃ মোস্তাক হোসেন বলেন,এই ভাইরাস নিয়ে আতংকের কারন নেই। এই ভাইরাস আগেও ছিল। এটা মানুষ থেকে মানুষে ছড়ায়।
এই ভাইরাসে আক্রান্ত বেশী ছড়ালে সমস্যা হতে পারে। তার জন্য সতর্ক থাকতে হবে। স্বাস্থ্য বিধি মেনে চলতে হবে। মাক্্র পরা ভাল। হাত না মেলানোর পরামর্শ দিয়েছেন এই বিশেষজ্ঞ।
গতকাল রোববার আইইডিসিআরের ভাইরোলজি বিভাগের ডাঃ আহমেদ নওশের আলম সাংবাদিকদেরকে বলেছেন,আমরা এইচএমপিভি আক্রান্ত একজন রোগী শনাক্ত করেছি। তিনি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আছেন।
হাসপাতালের তথ্য মতে, একজন নারী গত শুক্রবার এইচএমপি ভাইরাসে আক্রান্ত একজন ভর্তি হয়েছে। তিনি আইসিইউতে আছেন। তার বাড়ি কিশোরগঞ্জ জেলায়। তার অবস্থা আগের চেয়ে ভালো।
এইবারের শীতে চীনের উত্তরাঞ্চলের বিভিন্ন এলাকায় এইচএমপিভি বা হিউম্যান মেটানিউমোভাইরাস ছড়িয়ে পড়েছে। শিশুরা এই ভাইরাসে বেশী আক্রান্ত হচ্ছে। ভাইরাসটি ছড়িয়ে পড়ার কারনে সতর্কতাও জারি করেছে চীন।
চীনের পর ভারতে কর্ণাটক রাজ্যেও আট মাসের এক শিশু এই ভাইরাসে আক্রান্ত হওয়ার খবর পাওয়া গেছে। এই পর্যন্ত অনেক রোগী শনাক্ত হয়েছে। এই রোগ নিয়ে আতংকিত না হয়ে পরিস্কার পরিচ্ছন্ন থাকার পরামর্শ দিয়েছেন ভারত সরকার।
ডাঃ মোস্তাক হোসেন বলেছেন, এই ভাইরাসে শ্বাসতন্ত্র আক্রান্ত হয়। আক্রান্ত ব্যক্তি ,ঠান্ডা ,সর্দ্দি,কাশি,জ্বর,শ্বাসকষ্টসহ নানা সমস্যায় পড়েন। এই ভাইরাসের কারনে বয়স্ক ও শিশুরা নিউমোনিয়ার মত জটিলতাও তৈরী করতে পারে। এই ভাইরাসটি দেশে ছিল এবং এখনো আছে। আক্রান্ত হলে লক্ষণ ইনফ্লুয়েঞ্জার মত।
এই রোগ বাংলাদেশে ছিল। পৃথিবীর সবদেশে আছে। এটা নতুন না। সতর্ক থাকাই উচিত। এই রোগ প্রাণঘাতী রোগ নয়। যারা নানা ধরনের রোগে আক্রান্ত ,তাদের জন্য এটি প্রাণঘাতী হতে পারে।
বঙ্গবন্ধু মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন আইসিইউ বিশেষজ্ঞ বলেছেন,এই ভাইরাস সব সময় থাকে। শীতের সময় সর্দি,কার্শি হতে পারে। এটা নরমাল মারাত্বক নয়। তবে এই ভাইরাসে নতুন কোন ভেরিয়েণ্ট হচ্ছে কিনা তা নিয়ে গবেষণা করা দরকার বলে এই বিশেষজ্ঞ মন্তব্য করেন।
সোমবার, ১৩ জানুয়ারী ২০২৫
দেশে এইচএমপি ভাইরাস আক্রান্ত একজন রোগী শনাক্ত করা হয়েছে। এই ভাইরাসকে শ্বাসতন্ত্রের সংক্রমক ভাইরাসও বলা হয়। এই ভাইরাসে আক্রান্ত একজনকে মহাখালী সংক্রমক ব্যাধি হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
মহাখালী রোগতত্ব, রোগ নিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা ইনস্টিটিউটের সাবেক বৈজ্ঞানিক কর্মকতা ডাঃ মোস্তাক হোসেন বলেন,এই ভাইরাস নিয়ে আতংকের কারন নেই। এই ভাইরাস আগেও ছিল। এটা মানুষ থেকে মানুষে ছড়ায়।
এই ভাইরাসে আক্রান্ত বেশী ছড়ালে সমস্যা হতে পারে। তার জন্য সতর্ক থাকতে হবে। স্বাস্থ্য বিধি মেনে চলতে হবে। মাক্্র পরা ভাল। হাত না মেলানোর পরামর্শ দিয়েছেন এই বিশেষজ্ঞ।
গতকাল রোববার আইইডিসিআরের ভাইরোলজি বিভাগের ডাঃ আহমেদ নওশের আলম সাংবাদিকদেরকে বলেছেন,আমরা এইচএমপিভি আক্রান্ত একজন রোগী শনাক্ত করেছি। তিনি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আছেন।
হাসপাতালের তথ্য মতে, একজন নারী গত শুক্রবার এইচএমপি ভাইরাসে আক্রান্ত একজন ভর্তি হয়েছে। তিনি আইসিইউতে আছেন। তার বাড়ি কিশোরগঞ্জ জেলায়। তার অবস্থা আগের চেয়ে ভালো।
এইবারের শীতে চীনের উত্তরাঞ্চলের বিভিন্ন এলাকায় এইচএমপিভি বা হিউম্যান মেটানিউমোভাইরাস ছড়িয়ে পড়েছে। শিশুরা এই ভাইরাসে বেশী আক্রান্ত হচ্ছে। ভাইরাসটি ছড়িয়ে পড়ার কারনে সতর্কতাও জারি করেছে চীন।
চীনের পর ভারতে কর্ণাটক রাজ্যেও আট মাসের এক শিশু এই ভাইরাসে আক্রান্ত হওয়ার খবর পাওয়া গেছে। এই পর্যন্ত অনেক রোগী শনাক্ত হয়েছে। এই রোগ নিয়ে আতংকিত না হয়ে পরিস্কার পরিচ্ছন্ন থাকার পরামর্শ দিয়েছেন ভারত সরকার।
ডাঃ মোস্তাক হোসেন বলেছেন, এই ভাইরাসে শ্বাসতন্ত্র আক্রান্ত হয়। আক্রান্ত ব্যক্তি ,ঠান্ডা ,সর্দ্দি,কাশি,জ্বর,শ্বাসকষ্টসহ নানা সমস্যায় পড়েন। এই ভাইরাসের কারনে বয়স্ক ও শিশুরা নিউমোনিয়ার মত জটিলতাও তৈরী করতে পারে। এই ভাইরাসটি দেশে ছিল এবং এখনো আছে। আক্রান্ত হলে লক্ষণ ইনফ্লুয়েঞ্জার মত।
এই রোগ বাংলাদেশে ছিল। পৃথিবীর সবদেশে আছে। এটা নতুন না। সতর্ক থাকাই উচিত। এই রোগ প্রাণঘাতী রোগ নয়। যারা নানা ধরনের রোগে আক্রান্ত ,তাদের জন্য এটি প্রাণঘাতী হতে পারে।
বঙ্গবন্ধু মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন আইসিইউ বিশেষজ্ঞ বলেছেন,এই ভাইরাস সব সময় থাকে। শীতের সময় সর্দি,কার্শি হতে পারে। এটা নরমাল মারাত্বক নয়। তবে এই ভাইরাসে নতুন কোন ভেরিয়েণ্ট হচ্ছে কিনা তা নিয়ে গবেষণা করা দরকার বলে এই বিশেষজ্ঞ মন্তব্য করেন।