সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির সভাপতি এ এম মাহবুব উদ্দিন সম্প্রতি জারি করা ‘সুপ্রিম কোর্টে বিচারক নিয়োগ অধ্যাদেশ, ২০২৫’কে ‘বৈষম্যমূলক’ উল্লেখ করে তা সংশোধনের দাবি জানিয়েছেন।
তিনি বলেন, “অধ্যাদেশে কোনো আইনজীবী প্রতিনিধির অন্তর্ভুক্তি নেই, অথচ অধস্তন আদালতের বিচারকদের প্রতিনিধি রাখা হয়েছে। এটি বৈষম্যমূলক এবং আইনজীবীদের জন্য হতাশাজনক। আমি এই অধ্যাদেশ সংশোধনের জোর দাবি জানাচ্ছি।”
বৃহস্পতিবার সুপ্রিম কোর্ট প্রাঙ্গণে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এসব কথা বলেন।
সম্প্রতি জারি হওয়া এই অধ্যাদেশে সুপ্রিম কোর্টে বিচারক নিয়োগের জন্য একটি স্থায়ী কাউন্সিল গঠনের বিধান রাখা হয়েছে। ‘সুপ্রিম জুডিসিয়াল অ্যাপয়েন্টমেন্ট কাউন্সিল’ নামের এই সাত সদস্যের কাউন্সিলের নেতৃত্বে থাকবেন প্রধান বিচারপতি।
কাউন্সিলে আপিল ও হাই কোর্ট বিভাগের প্রবীণ বিচারক, বিচার-কর্ম বিভাগের একজন প্রবীণ বিচারক, প্রধান বিচারপতির মনোনীত একজন অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি, অ্যাটর্নি জেনারেল এবং আইনের একজন বিশেষজ্ঞ সদস্য হিসেবে অন্তর্ভুক্ত থাকবেন।
বার সভাপতি এই কাউন্সিলে আইনজীবীদের প্রতিনিধি অন্তর্ভুক্ত করার দাবিতে অধ্যাদেশ সংশোধনের আহ্বান জানান।
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
বৃহস্পতিবার, ২৩ জানুয়ারী ২০২৫
সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির সভাপতি এ এম মাহবুব উদ্দিন সম্প্রতি জারি করা ‘সুপ্রিম কোর্টে বিচারক নিয়োগ অধ্যাদেশ, ২০২৫’কে ‘বৈষম্যমূলক’ উল্লেখ করে তা সংশোধনের দাবি জানিয়েছেন।
তিনি বলেন, “অধ্যাদেশে কোনো আইনজীবী প্রতিনিধির অন্তর্ভুক্তি নেই, অথচ অধস্তন আদালতের বিচারকদের প্রতিনিধি রাখা হয়েছে। এটি বৈষম্যমূলক এবং আইনজীবীদের জন্য হতাশাজনক। আমি এই অধ্যাদেশ সংশোধনের জোর দাবি জানাচ্ছি।”
বৃহস্পতিবার সুপ্রিম কোর্ট প্রাঙ্গণে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এসব কথা বলেন।
সম্প্রতি জারি হওয়া এই অধ্যাদেশে সুপ্রিম কোর্টে বিচারক নিয়োগের জন্য একটি স্থায়ী কাউন্সিল গঠনের বিধান রাখা হয়েছে। ‘সুপ্রিম জুডিসিয়াল অ্যাপয়েন্টমেন্ট কাউন্সিল’ নামের এই সাত সদস্যের কাউন্সিলের নেতৃত্বে থাকবেন প্রধান বিচারপতি।
কাউন্সিলে আপিল ও হাই কোর্ট বিভাগের প্রবীণ বিচারক, বিচার-কর্ম বিভাগের একজন প্রবীণ বিচারক, প্রধান বিচারপতির মনোনীত একজন অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি, অ্যাটর্নি জেনারেল এবং আইনের একজন বিশেষজ্ঞ সদস্য হিসেবে অন্তর্ভুক্ত থাকবেন।
বার সভাপতি এই কাউন্সিলে আইনজীবীদের প্রতিনিধি অন্তর্ভুক্ত করার দাবিতে অধ্যাদেশ সংশোধনের আহ্বান জানান।