টেলিভিশন চ্যানেলে প্রতি ঘণ্টায় ৮ থেকে ১০ মিনিট বিজ্ঞাপন প্রচারের সুনির্দিষ্ট সময়সীমা নির্ধারণ ও ‘জাতীয় সম্প্রচার কমিশন’ গঠনের দাবিতে আইনি নোটিশ পাঠানো হয়েছে।
আজ বৃহস্পতিবার সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী তৈমুর আলম খন্দকার রেজিস্ট্রি ডাকযোগে এই নোটিশ পাঠান।
নোটিশটি তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের জ্যেষ্ঠ সচিব, বাংলাদেশ প্রেস কাউন্সিলের চেয়ারম্যান এবং অ্যাসোসিয়েশন অব টেলিভিশন চ্যানেল ওনার্স সভাপতির বরাবর পাঠানো হয়েছে। এতে ‘জাতীয় সম্প্রচার নীতিমালা-২০১৪’ এর উল্লেখ করে বলা হয়েছে, অধিকাংশ দেশে টেলিভিশন চ্যানেল সম্প্রচারের একটি সুনির্দিষ্ট নীতিমালা রয়েছে, যা অনুযায়ী প্রতি ঘণ্টায় বিজ্ঞাপনের জন্য নির্দিষ্ট সময় বরাদ্দ থাকে।
তৈমুর আলম খন্দকার নোটিশে জানান, বাংলাদেশে বিজ্ঞাপন প্রচারের সুনির্দিষ্ট সময়সীমা না থাকায় চ্যানেলমালিকেরা ইচ্ছেমতো বিজ্ঞাপন প্রচার করছেন। এতে দর্শকরা অনুষ্ঠান উপভোগ করতে না পেরে বিরক্ত হচ্ছেন। পার্শ্ববর্তী দেশগুলোতে প্রতি ঘণ্টায় ৮ থেকে ১০ মিনিটের মধ্যে বিজ্ঞাপন প্রচারের সীমা নির্ধারণ করা হলেও বাংলাদেশে এ বিষয়ে কার্যকর নীতিমালা নেই।
নোটিশে দুই সপ্তাহের মধ্যে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের আহ্বান জানানো হয়। অন্যথায় বিষয়টি জনস্বার্থে আদালতে উপস্থাপন করা হবে বলে জানানো হয়েছে।
বৃহস্পতিবার, ২৩ জানুয়ারী ২০২৫
টেলিভিশন চ্যানেলে প্রতি ঘণ্টায় ৮ থেকে ১০ মিনিট বিজ্ঞাপন প্রচারের সুনির্দিষ্ট সময়সীমা নির্ধারণ ও ‘জাতীয় সম্প্রচার কমিশন’ গঠনের দাবিতে আইনি নোটিশ পাঠানো হয়েছে।
আজ বৃহস্পতিবার সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী তৈমুর আলম খন্দকার রেজিস্ট্রি ডাকযোগে এই নোটিশ পাঠান।
নোটিশটি তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের জ্যেষ্ঠ সচিব, বাংলাদেশ প্রেস কাউন্সিলের চেয়ারম্যান এবং অ্যাসোসিয়েশন অব টেলিভিশন চ্যানেল ওনার্স সভাপতির বরাবর পাঠানো হয়েছে। এতে ‘জাতীয় সম্প্রচার নীতিমালা-২০১৪’ এর উল্লেখ করে বলা হয়েছে, অধিকাংশ দেশে টেলিভিশন চ্যানেল সম্প্রচারের একটি সুনির্দিষ্ট নীতিমালা রয়েছে, যা অনুযায়ী প্রতি ঘণ্টায় বিজ্ঞাপনের জন্য নির্দিষ্ট সময় বরাদ্দ থাকে।
তৈমুর আলম খন্দকার নোটিশে জানান, বাংলাদেশে বিজ্ঞাপন প্রচারের সুনির্দিষ্ট সময়সীমা না থাকায় চ্যানেলমালিকেরা ইচ্ছেমতো বিজ্ঞাপন প্রচার করছেন। এতে দর্শকরা অনুষ্ঠান উপভোগ করতে না পেরে বিরক্ত হচ্ছেন। পার্শ্ববর্তী দেশগুলোতে প্রতি ঘণ্টায় ৮ থেকে ১০ মিনিটের মধ্যে বিজ্ঞাপন প্রচারের সীমা নির্ধারণ করা হলেও বাংলাদেশে এ বিষয়ে কার্যকর নীতিমালা নেই।
নোটিশে দুই সপ্তাহের মধ্যে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের আহ্বান জানানো হয়। অন্যথায় বিষয়টি জনস্বার্থে আদালতে উপস্থাপন করা হবে বলে জানানো হয়েছে।