বিদেশে চিকিৎসার দাবি নিয়ে রাজধানীর পঙ্গু হাসপাতাল ও চক্ষু বিজ্ঞান ইনস্টিটিউটের সামনের দুই পাশের সড়ক অবরোধ করা বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের আহতরা এখন শ্যামলীতে। সেখানে অবরোধ করছেন তারা।
সরকারকে বিকেল চারটা পর্যন্ত আল্টিমেটাম দেওয়ার কথা বলেছেন। কোনো দাবি মানা না হলে পরে সচিবেলায় ঘেরাও কর্মসূচি পালন করবেন তারা। প্রয়োজনে আত্মহত্যা করবেন বলেও তারা হুমকি দিয়েছেন।
রোববার (২ ফেব্রুয়ারি) বেলা সাড়ে ১১টায় জাতীয় অর্থোপেডিক ইনস্টিটিউট ও পুনর্বাসন কেন্দ্রের (পঙ্গু হাসপাতালের) সামনে থেকে সরে গিয়ে শ্যামলি মোড়ে অবস্থান নেন বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের আহতরা। সেখানে বিভিন্ন স্লোগান দিচ্ছেন তারা।
যাদের নেতৃত্বে এ অবরোধ চলছে সাংবাদিকদের দেখে তারা সরকারকে উদ্দেশ্য বলেছেন, আমরা চারটা পর্যন্ত আল্টিমেটাম দিলাম। যদি এর ভেতর উনারা কেউ যোগাযোগ না করে আমরা সচিবালয় ঘেরাওয়ের উদ্দেশ্যে রওনা দেব।
আন্দোলনে আহত শরীফ বলেন, আমরা বলতে চাই এ আন্দোলন গতবারের আন্দোলনের মতো নয়। হাসিনার বন্দুকের গুলির সামনে বুক পেতে দিয়েছিলাম। অন্ধ হয়ে গেছি, খোঁড়া হয়ে গেছি, ভয় করি নাই। যদি বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে আহতদের সঙ্গে বেইমানি করা হয়, হাসিনা গেছে যে পথে তারাও যাবে সেই পথে।
তিনি আরও বলেন, আমরা শনিবার রাত থেকে আন্দোলন করছি। এখন পর্যন্ত কোনো উপদেষ্টা আমাদের সঙ্গে যোগাযোগ করেনি। আমরা চারটা পর্যন্ত আল্টিমেটাম দিলাম। যদি এর ভেতর উনারা কেউ যোগাযোগ না করে আমরা সচিবালয় ঘেরাওয়ের উদ্দেশ্যে রওনা দেব। দরকার হলে আমরা কেউ শরীরে কেরোসিন ঢেলে আত্মহত্যার পথ বেছে নেব।
আরেক আন্দোলনকারী মোহাম্মদ শরীফ বলেন, রাস্তা অবরোধ করে দেওয়ায় মানুষের কষ্ট হচ্ছে। কিন্তু এ ছাড়া আর কোনো উপায় ছিল না। অন্তর্বর্তী সরকার রাস্তা বন্ধ করতে আমাদের বাধ্য করেছে। বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে আহতরা কি করছে, কি খাচ্ছে, কোথায় থাকছে- সেই খবর কেউ নিচ্ছে না। বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে আহতরা বুঝে গেছে সব শালারা বাটপার।
রোববার, ০২ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
বিদেশে চিকিৎসার দাবি নিয়ে রাজধানীর পঙ্গু হাসপাতাল ও চক্ষু বিজ্ঞান ইনস্টিটিউটের সামনের দুই পাশের সড়ক অবরোধ করা বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের আহতরা এখন শ্যামলীতে। সেখানে অবরোধ করছেন তারা।
সরকারকে বিকেল চারটা পর্যন্ত আল্টিমেটাম দেওয়ার কথা বলেছেন। কোনো দাবি মানা না হলে পরে সচিবেলায় ঘেরাও কর্মসূচি পালন করবেন তারা। প্রয়োজনে আত্মহত্যা করবেন বলেও তারা হুমকি দিয়েছেন।
রোববার (২ ফেব্রুয়ারি) বেলা সাড়ে ১১টায় জাতীয় অর্থোপেডিক ইনস্টিটিউট ও পুনর্বাসন কেন্দ্রের (পঙ্গু হাসপাতালের) সামনে থেকে সরে গিয়ে শ্যামলি মোড়ে অবস্থান নেন বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের আহতরা। সেখানে বিভিন্ন স্লোগান দিচ্ছেন তারা।
যাদের নেতৃত্বে এ অবরোধ চলছে সাংবাদিকদের দেখে তারা সরকারকে উদ্দেশ্য বলেছেন, আমরা চারটা পর্যন্ত আল্টিমেটাম দিলাম। যদি এর ভেতর উনারা কেউ যোগাযোগ না করে আমরা সচিবালয় ঘেরাওয়ের উদ্দেশ্যে রওনা দেব।
আন্দোলনে আহত শরীফ বলেন, আমরা বলতে চাই এ আন্দোলন গতবারের আন্দোলনের মতো নয়। হাসিনার বন্দুকের গুলির সামনে বুক পেতে দিয়েছিলাম। অন্ধ হয়ে গেছি, খোঁড়া হয়ে গেছি, ভয় করি নাই। যদি বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে আহতদের সঙ্গে বেইমানি করা হয়, হাসিনা গেছে যে পথে তারাও যাবে সেই পথে।
তিনি আরও বলেন, আমরা শনিবার রাত থেকে আন্দোলন করছি। এখন পর্যন্ত কোনো উপদেষ্টা আমাদের সঙ্গে যোগাযোগ করেনি। আমরা চারটা পর্যন্ত আল্টিমেটাম দিলাম। যদি এর ভেতর উনারা কেউ যোগাযোগ না করে আমরা সচিবালয় ঘেরাওয়ের উদ্দেশ্যে রওনা দেব। দরকার হলে আমরা কেউ শরীরে কেরোসিন ঢেলে আত্মহত্যার পথ বেছে নেব।
আরেক আন্দোলনকারী মোহাম্মদ শরীফ বলেন, রাস্তা অবরোধ করে দেওয়ায় মানুষের কষ্ট হচ্ছে। কিন্তু এ ছাড়া আর কোনো উপায় ছিল না। অন্তর্বর্তী সরকার রাস্তা বন্ধ করতে আমাদের বাধ্য করেছে। বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে আহতরা কি করছে, কি খাচ্ছে, কোথায় থাকছে- সেই খবর কেউ নিচ্ছে না। বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে আহতরা বুঝে গেছে সব শালারা বাটপার।