তবে আগামী বছর থেকে নিষেধাজ্ঞা বহাল থাকবে
তাবলিগ জামাতের মাওলানা সা’দের অনুসারীরা আগামী ১৪ থেকে ১৬ ফেব্রুয়ারি টঙ্গীর তুরাগ তীরে বিশ্ব ইজতেমার দ্বিতীয় পর্ব আয়োজনের অনুমতি পেয়েছেন। তবে শর্তসাপেক্ষে এ অনুমতি দিয়েছে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়।
মঙ্গলবার স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগের এক প্রজ্ঞাপনে জানানো হয়, আগামী বছর থেকে টঙ্গীর ময়দানে সা’দপন্থিরা বিশ্ব ইজতেমা ও তাবলীগি কার্যক্রম করতে পারবেন না।
প্রজ্ঞাপনে আরও বলা হয়, বিশ্ব ইজতেমা-২০২৫ সফলভাবে বাস্তবায়নের লক্ষ্যে তিনটি সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে—
১. তাবলীগ জামাতের শুরায়ী নেজামের অনুসারীরা (মাওলানা মোহাম্মদ জুবায়ের) ৩১ জানুয়ারি শুরু হওয়া ইজতেমা ৫ ফেব্রুয়ারি শেষ করে ৬ ফেব্রুয়ারি ইজতেমা ময়দান প্রশাসনের কাছে হস্তান্তর করবেন।
২. মাওলানা সা’দপন্থিদের বিশ্ব ইজতেমার দ্বিতীয় পর্ব ১৪-১৬ ফেব্রুয়ারি অনুষ্ঠিত হওয়ার পর ১৮ ফেব্রুয়ারি ইজতেমা ময়দান প্রশাসনের কাছে হস্তান্তর করা হবে। তবে ২০২৫ সাল থেকে তারা টঙ্গীতে বিশ্ব ইজতেমা আয়োজন করতে পারবেন না।
৩. আগামী ২০ ফেব্রুয়ারি ইজতেমা ময়দান শুরায়ী নেজামের অনুসারীদের কাছে হস্তান্তর করা হবে।
নিরাপত্তা ব্যবস্থা ও প্রশাসনের প্রস্তুতি
এ বিষয়ে গাজীপুর মহানগর পুলিশ কমিশনার মোহাম্মদ নাজমুল করিম খান জানিয়েছেন, ১০ ফেব্রুয়ারি শনিবার তুরাগ নদীর তীরে ইজতেমার মাঠ সা’দপন্থিদের কাছে বুঝিয়ে দেওয়া হবে। এর আগে ৭ ফেব্রুয়ারি শুরায়ী নেজামের প্রথম পর্বের দ্বিতীয় দফার আখেরি মোনাজাত অনুষ্ঠিত হবে।
নিরাপত্তার বিষয়ে তিনি বলেন, “মাঠে ৩৬৫টি সিসি ক্যামেরার আওতায় নিরাপত্তা নিশ্চিত করা হয়েছে। সাদা পোশাকে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা কাজ করছেন। এছাড়া পেট্রোল, মোবাইল এবং চেকপোস্ট ডিউটির মাধ্যমে সার্বিক নিরাপত্তা ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।”
তিনি আরও জানান, মোনাজাতের সময় যান চলাচল স্বাভাবিক থাকবে এবং রাস্তায় বসতে নিষেধ করা হয়েছে। পুলিশের নিয়ন্ত্রণে থাকা ইজতেমা মাঠ শনিবার মাওলানা সা’দের অনুসারীদের কাছে হস্তান্তর করা হবে।
আগামী ৭ ফেব্রুয়ারি শুরায়ী নেজামের বিশ্ব ইজতেমার প্রথম পর্বের দ্বিতীয় ধাপের সমাপ্তি ঘটবে এবং আটদিন বিরতি দিয়ে ১৪ ফেব্রুয়ারি থেকে শুরু হবে দ্বিতীয় পর্ব, যেখানে অংশ নেবেন মাওলানা সা’দের অনুসারীরা।
তবে আগামী বছর থেকে নিষেধাজ্ঞা বহাল থাকবে
মঙ্গলবার, ০৪ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
তাবলিগ জামাতের মাওলানা সা’দের অনুসারীরা আগামী ১৪ থেকে ১৬ ফেব্রুয়ারি টঙ্গীর তুরাগ তীরে বিশ্ব ইজতেমার দ্বিতীয় পর্ব আয়োজনের অনুমতি পেয়েছেন। তবে শর্তসাপেক্ষে এ অনুমতি দিয়েছে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়।
মঙ্গলবার স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগের এক প্রজ্ঞাপনে জানানো হয়, আগামী বছর থেকে টঙ্গীর ময়দানে সা’দপন্থিরা বিশ্ব ইজতেমা ও তাবলীগি কার্যক্রম করতে পারবেন না।
প্রজ্ঞাপনে আরও বলা হয়, বিশ্ব ইজতেমা-২০২৫ সফলভাবে বাস্তবায়নের লক্ষ্যে তিনটি সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে—
১. তাবলীগ জামাতের শুরায়ী নেজামের অনুসারীরা (মাওলানা মোহাম্মদ জুবায়ের) ৩১ জানুয়ারি শুরু হওয়া ইজতেমা ৫ ফেব্রুয়ারি শেষ করে ৬ ফেব্রুয়ারি ইজতেমা ময়দান প্রশাসনের কাছে হস্তান্তর করবেন।
২. মাওলানা সা’দপন্থিদের বিশ্ব ইজতেমার দ্বিতীয় পর্ব ১৪-১৬ ফেব্রুয়ারি অনুষ্ঠিত হওয়ার পর ১৮ ফেব্রুয়ারি ইজতেমা ময়দান প্রশাসনের কাছে হস্তান্তর করা হবে। তবে ২০২৫ সাল থেকে তারা টঙ্গীতে বিশ্ব ইজতেমা আয়োজন করতে পারবেন না।
৩. আগামী ২০ ফেব্রুয়ারি ইজতেমা ময়দান শুরায়ী নেজামের অনুসারীদের কাছে হস্তান্তর করা হবে।
নিরাপত্তা ব্যবস্থা ও প্রশাসনের প্রস্তুতি
এ বিষয়ে গাজীপুর মহানগর পুলিশ কমিশনার মোহাম্মদ নাজমুল করিম খান জানিয়েছেন, ১০ ফেব্রুয়ারি শনিবার তুরাগ নদীর তীরে ইজতেমার মাঠ সা’দপন্থিদের কাছে বুঝিয়ে দেওয়া হবে। এর আগে ৭ ফেব্রুয়ারি শুরায়ী নেজামের প্রথম পর্বের দ্বিতীয় দফার আখেরি মোনাজাত অনুষ্ঠিত হবে।
নিরাপত্তার বিষয়ে তিনি বলেন, “মাঠে ৩৬৫টি সিসি ক্যামেরার আওতায় নিরাপত্তা নিশ্চিত করা হয়েছে। সাদা পোশাকে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা কাজ করছেন। এছাড়া পেট্রোল, মোবাইল এবং চেকপোস্ট ডিউটির মাধ্যমে সার্বিক নিরাপত্তা ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।”
তিনি আরও জানান, মোনাজাতের সময় যান চলাচল স্বাভাবিক থাকবে এবং রাস্তায় বসতে নিষেধ করা হয়েছে। পুলিশের নিয়ন্ত্রণে থাকা ইজতেমা মাঠ শনিবার মাওলানা সা’দের অনুসারীদের কাছে হস্তান্তর করা হবে।
আগামী ৭ ফেব্রুয়ারি শুরায়ী নেজামের বিশ্ব ইজতেমার প্রথম পর্বের দ্বিতীয় ধাপের সমাপ্তি ঘটবে এবং আটদিন বিরতি দিয়ে ১৪ ফেব্রুয়ারি থেকে শুরু হবে দ্বিতীয় পর্ব, যেখানে অংশ নেবেন মাওলানা সা’দের অনুসারীরা।