গাজীপুরে সাবেক মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হকের বাড়িতে হামলার ঘটনায় আহতদের দেখতে হাসপাতালে গেছেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কেন্দ্রীয় সমন্বয়ক হাসনাত আব্দুল্লাহ ও সারজিস আলম।
শুক্রবার দিবাগত রাত সাড়ে তিনটার দিকে তারা গাজীপুরের শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে আহতদের দেখতে যান এবং চিকিৎসাসেবার খোঁজখবর নেন।
শুক্রবার রাত সাড়ে নয়টার দিকে গাজীপুর মহানগরের ধীরাশ্রম এলাকায় মোজাম্মেল হকের বাড়িতে একদল বিক্ষুব্ধ জনতা হামলা চালায়।
স্থানীয়রা জানান, শতাধিক মানুষ ওই বাড়িতে প্রবেশ করে ব্যাপক ভাঙচুর চালায়। একপর্যায়ে স্থানীয়রা ‘ডাকাত পড়েছে’ বলে মসজিদের মাইকে ঘোষণা দিলে আশপাশের লোকজন জড়ো হয়ে হামলাকারীদের ঘিরে ফেলে এবং লাঠিসোটা নিয়ে তাদের ধাওয়া দেয়। এতে সংঘর্ষ বাধে এবং বেশ কয়েকজন আহত হন।
পরে স্থানীয়রা হামলাকারীদের কয়েকজনকে আটক করে মারধর করে। গুরুতর আহত অবস্থায় অন্তত ১৫ জনকে শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের গাজীপুর সমন্বয়ক আব্দুল্লাহ মোহিত অভিযোগ করে বলেন, "আমাদের কর্মীরা লুটপাট প্রতিহত করতে গেলে ছাত্র-যুবলীগের সন্ত্রাসীরা পরিকল্পিতভাবে তাদের ওপর হামলা চালায়।"
এ বিষয়ে গাজীপুর সদর মেট্রো থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আরিফুর রহমান বলেন, "সাবেক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হকের বাড়ি ভাঙচুরের সময় স্থানীয়দের প্রতিরোধে সংঘর্ষ হয়। এতে ১০-১২ জন আহত হয়েছেন। পুলিশ ও সেনাবাহিনী ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে এনেছে। বিষয়টি তদন্ত করে দেখা হচ্ছে।"
শনিবার, ০৮ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
গাজীপুরে সাবেক মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হকের বাড়িতে হামলার ঘটনায় আহতদের দেখতে হাসপাতালে গেছেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কেন্দ্রীয় সমন্বয়ক হাসনাত আব্দুল্লাহ ও সারজিস আলম।
শুক্রবার দিবাগত রাত সাড়ে তিনটার দিকে তারা গাজীপুরের শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে আহতদের দেখতে যান এবং চিকিৎসাসেবার খোঁজখবর নেন।
শুক্রবার রাত সাড়ে নয়টার দিকে গাজীপুর মহানগরের ধীরাশ্রম এলাকায় মোজাম্মেল হকের বাড়িতে একদল বিক্ষুব্ধ জনতা হামলা চালায়।
স্থানীয়রা জানান, শতাধিক মানুষ ওই বাড়িতে প্রবেশ করে ব্যাপক ভাঙচুর চালায়। একপর্যায়ে স্থানীয়রা ‘ডাকাত পড়েছে’ বলে মসজিদের মাইকে ঘোষণা দিলে আশপাশের লোকজন জড়ো হয়ে হামলাকারীদের ঘিরে ফেলে এবং লাঠিসোটা নিয়ে তাদের ধাওয়া দেয়। এতে সংঘর্ষ বাধে এবং বেশ কয়েকজন আহত হন।
পরে স্থানীয়রা হামলাকারীদের কয়েকজনকে আটক করে মারধর করে। গুরুতর আহত অবস্থায় অন্তত ১৫ জনকে শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের গাজীপুর সমন্বয়ক আব্দুল্লাহ মোহিত অভিযোগ করে বলেন, "আমাদের কর্মীরা লুটপাট প্রতিহত করতে গেলে ছাত্র-যুবলীগের সন্ত্রাসীরা পরিকল্পিতভাবে তাদের ওপর হামলা চালায়।"
এ বিষয়ে গাজীপুর সদর মেট্রো থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আরিফুর রহমান বলেন, "সাবেক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হকের বাড়ি ভাঙচুরের সময় স্থানীয়দের প্রতিরোধে সংঘর্ষ হয়। এতে ১০-১২ জন আহত হয়েছেন। পুলিশ ও সেনাবাহিনী ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে এনেছে। বিষয়টি তদন্ত করে দেখা হচ্ছে।"