নিরাপত্তা জোরদার ও দোষীদের গ্রেপ্তারের দাবি ১২৪ লেখক-শিল্পীর
দেশের ১২৪ জন লেখক, শিল্পী ও অধিকারকর্মী বইমেলায় হামলার নিন্দা জানিয়ে এটিকে মতপ্রকাশের স্বাধীনতার ওপর সরাসরি আঘাত বলে অভিহিত করেছেন। আজ মঙ্গলবার এক বিবৃতিতে তাঁরা মেলার নিরাপত্তা জোরদার ও হামলাকারীদের দ্রুত গ্রেপ্তারের দাবি জানিয়েছেন।
বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ফেসবুকে আগাম হুমকির পরিপ্রেক্ষিতে গতকাল সোমবার সব্যসাচী স্টলে পরিকল্পিতভাবে হামলা চালানো হয়। এটি কোনো বিচ্ছিন্ন ঘটনা নয়, বরং ধারাবাহিক সহিংসতার অংশ। বিবৃতিদাতারা উল্লেখ করেন, ২০০৪ সালে হুমায়ুন আজাদের ওপর হামলা, ২০১৫ সালে অভিজিৎ রায় ও ফয়সল আরেফিন দীপন হত্যাকাণ্ডের মতো ঘটনা থেকে শুরু করে সাম্প্রতিক সময়ে মাজার ভাঙা, নারীদের খেলাধুলায় বাধা দেওয়া, শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের নাম পরিবর্তনের সময়সীমা নির্ধারণ করা—এসব একই সহিংস প্রবণতার ধারাবাহিকতা।
বিবৃতিতে আরও বলা হয়, বইমেলার বর্তমান নিরাপত্তাব্যবস্থা সম্পূর্ণ অকার্যকর। তারা নিরাপত্তাব্যবস্থা বহুগুণ জোরদার করা, হামলাকারীদের গ্রেপ্তার এবং আইনের যথাযথ প্রয়োগের দাবি জানিয়েছেন। তারা হুঁশিয়ারি দেন, যদি ন্যূনতম নিরাপত্তার নিশ্চয়তা না দেওয়া হয়, তবে বাংলা একাডেমির মহাপরিচালকসহ সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের ব্যর্থতার দায় নিতে হবে।
বিবৃতিতে স্বাক্ষরকারীদের মধ্যে রয়েছেন অধ্যাপক আনু মুহাম্মদ, সামিনা লুৎফা, নাসরিন খন্দকার, আইনজীবী জ্যোতির্ময় বড়ুয়া, শিক্ষক গোলাম সারওয়ার, লাবনী আশরাফি, মাসউদ ইমরান, তুহিন ওয়াদুদ, লেখক কল্লোল মোস্তফা, আইনজীবী মানজুর আল মতিন ও হারুন উর রশীদ প্রমুখ।
নিরাপত্তা জোরদার ও দোষীদের গ্রেপ্তারের দাবি ১২৪ লেখক-শিল্পীর
মঙ্গলবার, ১১ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
দেশের ১২৪ জন লেখক, শিল্পী ও অধিকারকর্মী বইমেলায় হামলার নিন্দা জানিয়ে এটিকে মতপ্রকাশের স্বাধীনতার ওপর সরাসরি আঘাত বলে অভিহিত করেছেন। আজ মঙ্গলবার এক বিবৃতিতে তাঁরা মেলার নিরাপত্তা জোরদার ও হামলাকারীদের দ্রুত গ্রেপ্তারের দাবি জানিয়েছেন।
বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ফেসবুকে আগাম হুমকির পরিপ্রেক্ষিতে গতকাল সোমবার সব্যসাচী স্টলে পরিকল্পিতভাবে হামলা চালানো হয়। এটি কোনো বিচ্ছিন্ন ঘটনা নয়, বরং ধারাবাহিক সহিংসতার অংশ। বিবৃতিদাতারা উল্লেখ করেন, ২০০৪ সালে হুমায়ুন আজাদের ওপর হামলা, ২০১৫ সালে অভিজিৎ রায় ও ফয়সল আরেফিন দীপন হত্যাকাণ্ডের মতো ঘটনা থেকে শুরু করে সাম্প্রতিক সময়ে মাজার ভাঙা, নারীদের খেলাধুলায় বাধা দেওয়া, শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের নাম পরিবর্তনের সময়সীমা নির্ধারণ করা—এসব একই সহিংস প্রবণতার ধারাবাহিকতা।
বিবৃতিতে আরও বলা হয়, বইমেলার বর্তমান নিরাপত্তাব্যবস্থা সম্পূর্ণ অকার্যকর। তারা নিরাপত্তাব্যবস্থা বহুগুণ জোরদার করা, হামলাকারীদের গ্রেপ্তার এবং আইনের যথাযথ প্রয়োগের দাবি জানিয়েছেন। তারা হুঁশিয়ারি দেন, যদি ন্যূনতম নিরাপত্তার নিশ্চয়তা না দেওয়া হয়, তবে বাংলা একাডেমির মহাপরিচালকসহ সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের ব্যর্থতার দায় নিতে হবে।
বিবৃতিতে স্বাক্ষরকারীদের মধ্যে রয়েছেন অধ্যাপক আনু মুহাম্মদ, সামিনা লুৎফা, নাসরিন খন্দকার, আইনজীবী জ্যোতির্ময় বড়ুয়া, শিক্ষক গোলাম সারওয়ার, লাবনী আশরাফি, মাসউদ ইমরান, তুহিন ওয়াদুদ, লেখক কল্লোল মোস্তফা, আইনজীবী মানজুর আল মতিন ও হারুন উর রশীদ প্রমুখ।