গুলশান থানার একটি হত্যা মামলায় আপিল বিভাগের সাবেক বিচারপতি এ এইচ এম শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিকের দুই দিনের রিমান্ড মঞ্জুর হয়েছে।
এ ছাড়া বিভিন্ন হত্যা মামলায় সাবেক আইনমন্ত্রী আনিসুল হক, সাবেক নৌমন্ত্রী শাজাহান খান, সাবেক স্থানীয় সরকার প্রতিমন্ত্রী তাজুল ইসলামসহ ১৬ জনকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে। আজ বুধবার ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট (সিএমএম) আদালত এসব আদেশ দেন।
গুলশান থানার আরজু শেখ হত্যা মামলায় শামসুদ্দিন চৌধুরীকে আদালতে হাজির করে পুলিশ সাত দিন রিমান্ডে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করার আবেদন করে। আদালত শুনানি নিয়ে তাঁর দুই দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন।
আজ সকালে আনিসুল হকসহ অন্যদের কারাগার থেকে আদালতে হাজির করা হয়। পরে পুলিশের পক্ষ থেকে আনিসুল হক, শাজাহান খান ও অন্যান্যদের গ্রেপ্তার দেখানোর আবেদন করা হয়। আদালত তাঁদের গ্রেপ্তার দেখানোর আবেদন মঞ্জুর করেন এবং কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।
কারাগারে পাঠানো অপর আসামিরা হলেন পুলিশের সাবেক মহাপরিদর্শক (আইজিপি) চৌধুরী আবদুল্লাহ আল–মামুন, সাবেক শিল্প প্রতিমন্ত্রী কামাল আহম্মেদ মজুমদার, ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের সাবেক মেয়র আতিকুল ইসলাম, সাবেক সংসদ সদস্য সোলায়মান সেলিম, একাত্তর টিভির সাবেক সাংবাদিক শাকিল আহম্মেদ ও তাঁর স্ত্রী ফারজানা রুপা, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক তানভীর হাসান সৈকত, ছাত্রলীগের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক মুজাহিদ ইসলাম, চকবাজার থানা আওয়ামী লীগের সভাপতি হাজী সিরাজুল ইসলাম, যাত্রাবাড়ী থানার সাবেক ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবুল হাসান, আওয়ামী লীগ সদস্য রাতুল ও লালবাগ থানা আওয়ামী লীগ নেতা ওয়ালিউল্লাহ ও শেখ মোহাম্মদ আলী আড্ডু।
আইনজীবী ও আদালত–সংশ্লিষ্ট সূত্রগুলো বলছে, যাত্রাবাড়ী থানার মামলায় আনিসুল হক, শাজাহান খান, চৌধুরী আবদুল্লাহ আল–মামুন, আবুল হাসান, ফারজানা রুপা, শাকিল আহম্মেদ, মুজাহিদ ইসলাম, তানভীর হাসান সৈকত ও আতিকুল ইসলামকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে। এ ছাড়া মিরপুর থানার মামলায় কামাল আহম্মেদ মজুমদার, খিলগাঁও থানার মামলায় তাজুল ইসলাম, লালবাগ থানার মামলায় সোলায়মান সেলিম, হাজী সিরাজুল ইসলাম, ওয়ালিউল্লাহ ও রাতুলকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে। পল্লবী থানার মামলায় শেখ মোহাম্মদ আলী লাড্ডুকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে।
বুধবার, ০৫ মার্চ ২০২৫
গুলশান থানার একটি হত্যা মামলায় আপিল বিভাগের সাবেক বিচারপতি এ এইচ এম শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিকের দুই দিনের রিমান্ড মঞ্জুর হয়েছে।
এ ছাড়া বিভিন্ন হত্যা মামলায় সাবেক আইনমন্ত্রী আনিসুল হক, সাবেক নৌমন্ত্রী শাজাহান খান, সাবেক স্থানীয় সরকার প্রতিমন্ত্রী তাজুল ইসলামসহ ১৬ জনকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে। আজ বুধবার ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট (সিএমএম) আদালত এসব আদেশ দেন।
গুলশান থানার আরজু শেখ হত্যা মামলায় শামসুদ্দিন চৌধুরীকে আদালতে হাজির করে পুলিশ সাত দিন রিমান্ডে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করার আবেদন করে। আদালত শুনানি নিয়ে তাঁর দুই দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন।
আজ সকালে আনিসুল হকসহ অন্যদের কারাগার থেকে আদালতে হাজির করা হয়। পরে পুলিশের পক্ষ থেকে আনিসুল হক, শাজাহান খান ও অন্যান্যদের গ্রেপ্তার দেখানোর আবেদন করা হয়। আদালত তাঁদের গ্রেপ্তার দেখানোর আবেদন মঞ্জুর করেন এবং কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।
কারাগারে পাঠানো অপর আসামিরা হলেন পুলিশের সাবেক মহাপরিদর্শক (আইজিপি) চৌধুরী আবদুল্লাহ আল–মামুন, সাবেক শিল্প প্রতিমন্ত্রী কামাল আহম্মেদ মজুমদার, ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের সাবেক মেয়র আতিকুল ইসলাম, সাবেক সংসদ সদস্য সোলায়মান সেলিম, একাত্তর টিভির সাবেক সাংবাদিক শাকিল আহম্মেদ ও তাঁর স্ত্রী ফারজানা রুপা, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক তানভীর হাসান সৈকত, ছাত্রলীগের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক মুজাহিদ ইসলাম, চকবাজার থানা আওয়ামী লীগের সভাপতি হাজী সিরাজুল ইসলাম, যাত্রাবাড়ী থানার সাবেক ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবুল হাসান, আওয়ামী লীগ সদস্য রাতুল ও লালবাগ থানা আওয়ামী লীগ নেতা ওয়ালিউল্লাহ ও শেখ মোহাম্মদ আলী আড্ডু।
আইনজীবী ও আদালত–সংশ্লিষ্ট সূত্রগুলো বলছে, যাত্রাবাড়ী থানার মামলায় আনিসুল হক, শাজাহান খান, চৌধুরী আবদুল্লাহ আল–মামুন, আবুল হাসান, ফারজানা রুপা, শাকিল আহম্মেদ, মুজাহিদ ইসলাম, তানভীর হাসান সৈকত ও আতিকুল ইসলামকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে। এ ছাড়া মিরপুর থানার মামলায় কামাল আহম্মেদ মজুমদার, খিলগাঁও থানার মামলায় তাজুল ইসলাম, লালবাগ থানার মামলায় সোলায়মান সেলিম, হাজী সিরাজুল ইসলাম, ওয়ালিউল্লাহ ও রাতুলকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে। পল্লবী থানার মামলায় শেখ মোহাম্মদ আলী লাড্ডুকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে।