জাতীয় পরিচয়পত্রের (এনআইডি) তথ্য ফাঁস ও বিক্রির অভিযোগে সাইবার নিরাপত্তা আইনে করা একটি মামলায় তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের সাবেক সিনিয়র সচিব এন এম জিয়াউল আলমকে চট্টগ্রাম থেকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। আজ বুধবার বিকেলে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগের (সিআইডি) একটি দল তাঁকে ঢাকায় নিয়ে যায়।
চট্টগ্রামের পাঁচলাইশ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ সোলাইমান বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, মঙ্গলবার রাতে পাঁচলাইশ থানার পেছনে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজের এক চিকিৎসকের বাসা থেকে এন এম জিয়াউল আলমকে গ্রেপ্তার করা হয়। ওই চিকিৎসক তাঁর স্ত্রীর বড় ভাই। বর্তমানে মামলাটি সিআইডি তদন্ত করছে এবং আসামিকে ঢাকায় নেওয়া হয়েছে।
গত বছরের ৯ অক্টোবর রাজধানীর কাফরুল থানায় এনামুল হক নামের এক ব্যক্তি সাইবার নিরাপত্তা আইনে একটি মামলা করেন। মামলায় সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয়, সাবেক তথ্যপ্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহ্মেদ পলকসহ ১৯ জনকে আসামি করা হয়। অভিযোগে বলা হয়, আসামিরা এনআইডির তথ্য ফাঁস ও বিক্রির সঙ্গে জড়িত।
মামলার এজাহারে উল্লেখ করা হয়েছে, এনআইডির তথ্য ব্যবহার করে ডিজিকন গ্লোবাল সার্ভিসেস লিমিটেড নামের একটি প্রতিষ্ঠানকে ব্যবসার অনুমতি দেওয়া হয়। জাতীয় নিরাপত্তা ও ব্যক্তিগত তথ্যের সুরক্ষা নিশ্চিত না করেই এনআইডির তথ্য দেশ-বিদেশের প্রায় ১৮২টি প্রতিষ্ঠানের কাছে বিক্রি করে ডিজিকন। অভিযোগ অনুযায়ী, এই তথ্য বিক্রির মাধ্যমে প্রায় ২০ হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ করা হয়েছে।
বুধবার, ০৫ মার্চ ২০২৫
জাতীয় পরিচয়পত্রের (এনআইডি) তথ্য ফাঁস ও বিক্রির অভিযোগে সাইবার নিরাপত্তা আইনে করা একটি মামলায় তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের সাবেক সিনিয়র সচিব এন এম জিয়াউল আলমকে চট্টগ্রাম থেকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। আজ বুধবার বিকেলে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগের (সিআইডি) একটি দল তাঁকে ঢাকায় নিয়ে যায়।
চট্টগ্রামের পাঁচলাইশ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ সোলাইমান বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, মঙ্গলবার রাতে পাঁচলাইশ থানার পেছনে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজের এক চিকিৎসকের বাসা থেকে এন এম জিয়াউল আলমকে গ্রেপ্তার করা হয়। ওই চিকিৎসক তাঁর স্ত্রীর বড় ভাই। বর্তমানে মামলাটি সিআইডি তদন্ত করছে এবং আসামিকে ঢাকায় নেওয়া হয়েছে।
গত বছরের ৯ অক্টোবর রাজধানীর কাফরুল থানায় এনামুল হক নামের এক ব্যক্তি সাইবার নিরাপত্তা আইনে একটি মামলা করেন। মামলায় সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয়, সাবেক তথ্যপ্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহ্মেদ পলকসহ ১৯ জনকে আসামি করা হয়। অভিযোগে বলা হয়, আসামিরা এনআইডির তথ্য ফাঁস ও বিক্রির সঙ্গে জড়িত।
মামলার এজাহারে উল্লেখ করা হয়েছে, এনআইডির তথ্য ব্যবহার করে ডিজিকন গ্লোবাল সার্ভিসেস লিমিটেড নামের একটি প্রতিষ্ঠানকে ব্যবসার অনুমতি দেওয়া হয়। জাতীয় নিরাপত্তা ও ব্যক্তিগত তথ্যের সুরক্ষা নিশ্চিত না করেই এনআইডির তথ্য দেশ-বিদেশের প্রায় ১৮২টি প্রতিষ্ঠানের কাছে বিক্রি করে ডিজিকন। অভিযোগ অনুযায়ী, এই তথ্য বিক্রির মাধ্যমে প্রায় ২০ হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ করা হয়েছে।