এখনও ১২২ পোশাক কারখানা ফেব্রুয়ারির বেতন দেয়নি এবং ঈদ বোনাস দেয়নি ৭২৩টি কারখানা বৃহস্পতিবারের মধ্যে বেতন-বোনাস পরিশোধ না করলে কঠোর কর্মসূচির হুমকি কয়েকটি কারখানার শ্রমিকদের
ঈদ আসতে আর মাত্র কয়েকদিন বাকি থাকলেও অনেক পোশাক কারখানা বকেয়া বেতন ও বোনাস পরিশোধ করেনি। তাই বেতন-বোনাসের দাবিতে সারাদেশে বিক্ষোভ কর্মসূচি পালন করছেন শ্রমিকরা। বৃহস্পতিবার ও অ্যাপারেল প্লাস ইকো, স্টাইল ক্রাফট, টি এন্ড জেড অ্যাপারেলস ও অ্যাপারেল আর্ট এই চারটি প্রতিষ্ঠানের শ্রমিকরা শ্রম ভবনের সামনে অবস্থান কর্মসূচি পালন করছে। বেতন-বোনাস পরিশোধ না করলে আরও বড় কর্মসূচি দেয়া হবে বলে হুঁশিয়ার করেন তারা। খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, এখনও ১২২ পোশাক কারখানা ফেব্রুয়ারির বেতন দেয়নি এবং ঈদ বোনাস দেয়নি ৭২৩টি কারখানা।
ঈদের আগে বকেয়া বেতন পরিশোধ ও বোনাসের দাবিতে গত ৫ দিন ধরে শ্রম ভবনের সামনে অবস্থান কর্মসূচি পালন করে যাচ্ছে অ্যাপারেল প্লাস ইকো লিমিটেড, স্টাইল ক্রাফট, টি এন্ড জেড অ্যাপারেলস লিমিটেডের ও অ্যাপারেল আর্ট লিমিটেড এই চারটি প্রতিষ্ঠানের শ্রমিকরা। পবিত্র ঈদুল ফিতরের আগে তিন মাসের বকেয়া বেতন, ঈদের বোনাস ও অন্যান্য সুবিধার দাবিতে বৃহস্পতিবার পঞ্চম দিনের মতো শ্রম ভবনের সামনে অবস্থান করেন গার্মেন্টস শ্রমিকেরা। কিন্তু শ্রম মন্ত্রণালয় থেকে এখনও কিছু জানানো না হলেও শ্রমিকরা বৃহস্পতিবার বিকেল চারটার মধ্যে দাবি পূরণের আলটিমেটাম দিয়েছেন, তা না হলে কঠোর আন্দোলনের ঘোষণা দেয়া হবে।
শ্রম ভবনের সামনে বৃহস্পতিবার সকাল থেকেই কর্মকর্তাদের উপস্থিতি দেখা যায়নি। নিরাপত্তাকর্মী সাকিব হোসেন জানান, কয়েকজন কর্মকর্তা ভবনে এসেছিলেন, কিন্তু অবস্থানকারী শ্রমিকদের দেখে ফিরে গেছেন। শ্রমিকরা জানান, পাঁচ দিন ধরে তারা ভবনের সামনে অবস্থান করছেন। অ্যাপারেল প্লাস ইকো লিমিটেডের সিনিয়র সুইং অপারেটর রেখা আক্তার তিন্নি বলেন, ‘আজ (বৃহস্পতিবার) আমাদের দাবি পূরণ না হলে কঠোর কর্মসূচি নেয়া হবে।’
অ্যাপারেল প্লাস ইকো লিমিটেড, স্টাইল ক্রাফট, টি অ্যান্ড জেড অ্যাপারেলস লিমিটেড ও অ্যাপারেল আর্ট লিমিটেডের শতাধিক শ্রমিক এই আন্দোলনে অংশ নিচ্ছেন। শ্রম ভবনের কর্তৃপক্ষের সঙ্গে আলোচনা না হওয়ায় তাদের ক্ষোভ বাড়ছে। দুপুরে অ্যাপারেল প্লাস ইকো লিমিটেড ও অ্যাপারেল আর্ট লিমিটেডের কিছু শ্রমিককে আংশিক বোনাস দেয়া হলেও তারা পুরো বোনাস পরিশোধের দাবি জানিয়েছেন। অ্যাপারেল আর্টের প্রতিনিধি শাহিন আলম বলেন, ‘কী হিসাবে এই টাকা দেয়া হলো, তা জানা নেই। পূর্ণ বকেয়া না পেলে আন্দোলন চলবে।’
গত ২৩ মার্চ থেকে শ্রম ভবনের সামনে অবস্থান কর্মসূচি পালন করছেন এই শ্রমিকেরা। তবে মঙ্গলবার প্রেসক্লাব এলাকায় অবস্থান কর্মসূচি থেকে সচিবালয় দিকে অগ্রসর হলে দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে
প্রেসক্লাব এলাকায় লাঠিপেটা করে এবং কাঁদানে গ্যাসের শেল ও সাউন্ড গ্রেনেড ছুড়ে তাদের ছত্রভঙ্গ করে দেয় পুলিশ। এতে বেশ কয়েকজন পোশাকশ্রমিক, ছাত্রসংগঠনের নেতা ও পুলিশ সদস্য আহত হন।
ফেব্রুয়ারির বেতন হয়নি ১২২ পোশাক কারখানায়, ঈদ বোনাস নেই ৭২৩টিতে
দেশের তৈরি পোশাক ও টেক্সটাইল খাতের অধীনে থাকা ১২২টি কারখানা এখনও শ্রমিকদের ফেব্রুয়ারি মাসের বকেয়া বেতন পরিশোধ করেনি। এখনও ঈদ বোনাস দিতে পারেনি ৭২৩টি পোশাক কারখানা। জানুয়ারি বা তারও আগের বেতন বকেয়া রয়েছে ৩০টি কারখানায়।
শিল্প পুলিশের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বিজিএমইএ, বিকেএমইএ, বিটিএমএ এবং বেপজার অধীন মোট দুই হাজার ৮৯০টি পোশাক কারখানা বর্তমানে চালু রয়েছে। বৃহস্পতিবার সকাল ১০টা পর্যন্ত ফেব্রুয়ারির বেতন পরিশোধ করেছে দুই হাজার ৭৬৮টি প্রতিষ্ঠান। আরও ৩০টি কারখানার শ্রমিকদের জানুয়ারি বা তার পূর্ববর্তী মাসের বেতন বকেয়া রয়েছে।
চলতি মার্চের জন্য ৪২২টি কারখানা শ্রমিকদের অর্ধেক বেতন অগ্রিম পরিশোধ করেছে। শ্রমিকদের বেতন পরবর্তী মাসের প্রথম সাত কর্মদিবসের মধ্যে পরিশোধের কথা থাকলেও এখনো কিছু কারখানা তা মানতে পারেনি। যদিও শ্রম আইন অনুযায়ীই এ বিধি রয়েছে।
তৈরি পোশাক ও টেক্সটাইল খাতের ২ হাজার ১৬৭টি কারখানা এরই মধ্যে ঈদুল ফিতরের বোনাস পরিশোধ করেছে। এখনও ৭২৩টি কারখানা ঈদ বোনাস পরিশোধ করতে পারেনি, যা মোট কারখানার প্রায় ২৫ শতাংশ।
শিল্প পুলিশ সূত্র জানায়, পাটকলসহ অন্য শিল্প কারখানাগুলো মিলিয়ে দেশের মোট ৯ হাজার ৬৯৫টি কারখানার মধ্যে ঈদুল ফিতরের বোনাস পরিশোধ করেছে ৬ হাজার ৬৭৩টি প্রতিষ্ঠান। যার মধ্যে মার্চের বেতন পরিশোধ করেছে এক হাজার ৮৩৫টি কারখানা। এখনও ৭ হাজার ৮৬০টি কারখানায় মার্চের বেতন বকেয়া রয়েছে। এটি মোট কারখানার প্রায় ৮১ দশমিক ৭ শতাংশ।
অন্যদিকে, সরকারের বেঁধে দেয়া সময়ের মধ্যে শ্রমিকদের বেতন-বোনাস পরিশোধ না করায় ১২টি কারখানার মালিকের বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে সরকার। এসব কারখানার মালিকরা শ্রমিকদের বেতন-বোনাস পরিশোধ না করা পর্যন্ত বিদেশ যেতে পারবেন না।
নিষেধাজ্ঞার বিষয়ে মঙ্গলবার সচিবালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে নৌপরিবহন এবং শ্রম ও কর্মসংস্থান উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) ড. এম সাখাওয়াত হোসেন বলেন, ‘২৭ মার্চের মধ্যে পোশাক কারখানার শ্রমিকদের বেতন-ভাতা পরিশোধ করার কথা। কিন্তু ১২টি কারখানা নির্ধারিত সময়ের মধ্যে বেতন-ভাতা পরিশোধ করতে পারছে না বলে জানিয়েছে। এর মধ্যে পাঁচটি কারখানায় অসন্তোষ চলছে। নির্ধারিত সময়ের মধ্যে যারা বেতন-ভাতা পরিশোধ করতে পারছে না তাদের বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞা দেয়া হয়েছে। আমরা শ্রম আইনানুযায়ী এদের বিরুদ্ধে সর্বোচ্চ ব্যবস্থা নেবো।’
এখনও ১২২ পোশাক কারখানা ফেব্রুয়ারির বেতন দেয়নি এবং ঈদ বোনাস দেয়নি ৭২৩টি কারখানা বৃহস্পতিবারের মধ্যে বেতন-বোনাস পরিশোধ না করলে কঠোর কর্মসূচির হুমকি কয়েকটি কারখানার শ্রমিকদের
বৃহস্পতিবার, ২৭ মার্চ ২০২৫
ঈদ আসতে আর মাত্র কয়েকদিন বাকি থাকলেও অনেক পোশাক কারখানা বকেয়া বেতন ও বোনাস পরিশোধ করেনি। তাই বেতন-বোনাসের দাবিতে সারাদেশে বিক্ষোভ কর্মসূচি পালন করছেন শ্রমিকরা। বৃহস্পতিবার ও অ্যাপারেল প্লাস ইকো, স্টাইল ক্রাফট, টি এন্ড জেড অ্যাপারেলস ও অ্যাপারেল আর্ট এই চারটি প্রতিষ্ঠানের শ্রমিকরা শ্রম ভবনের সামনে অবস্থান কর্মসূচি পালন করছে। বেতন-বোনাস পরিশোধ না করলে আরও বড় কর্মসূচি দেয়া হবে বলে হুঁশিয়ার করেন তারা। খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, এখনও ১২২ পোশাক কারখানা ফেব্রুয়ারির বেতন দেয়নি এবং ঈদ বোনাস দেয়নি ৭২৩টি কারখানা।
ঈদের আগে বকেয়া বেতন পরিশোধ ও বোনাসের দাবিতে গত ৫ দিন ধরে শ্রম ভবনের সামনে অবস্থান কর্মসূচি পালন করে যাচ্ছে অ্যাপারেল প্লাস ইকো লিমিটেড, স্টাইল ক্রাফট, টি এন্ড জেড অ্যাপারেলস লিমিটেডের ও অ্যাপারেল আর্ট লিমিটেড এই চারটি প্রতিষ্ঠানের শ্রমিকরা। পবিত্র ঈদুল ফিতরের আগে তিন মাসের বকেয়া বেতন, ঈদের বোনাস ও অন্যান্য সুবিধার দাবিতে বৃহস্পতিবার পঞ্চম দিনের মতো শ্রম ভবনের সামনে অবস্থান করেন গার্মেন্টস শ্রমিকেরা। কিন্তু শ্রম মন্ত্রণালয় থেকে এখনও কিছু জানানো না হলেও শ্রমিকরা বৃহস্পতিবার বিকেল চারটার মধ্যে দাবি পূরণের আলটিমেটাম দিয়েছেন, তা না হলে কঠোর আন্দোলনের ঘোষণা দেয়া হবে।
শ্রম ভবনের সামনে বৃহস্পতিবার সকাল থেকেই কর্মকর্তাদের উপস্থিতি দেখা যায়নি। নিরাপত্তাকর্মী সাকিব হোসেন জানান, কয়েকজন কর্মকর্তা ভবনে এসেছিলেন, কিন্তু অবস্থানকারী শ্রমিকদের দেখে ফিরে গেছেন। শ্রমিকরা জানান, পাঁচ দিন ধরে তারা ভবনের সামনে অবস্থান করছেন। অ্যাপারেল প্লাস ইকো লিমিটেডের সিনিয়র সুইং অপারেটর রেখা আক্তার তিন্নি বলেন, ‘আজ (বৃহস্পতিবার) আমাদের দাবি পূরণ না হলে কঠোর কর্মসূচি নেয়া হবে।’
অ্যাপারেল প্লাস ইকো লিমিটেড, স্টাইল ক্রাফট, টি অ্যান্ড জেড অ্যাপারেলস লিমিটেড ও অ্যাপারেল আর্ট লিমিটেডের শতাধিক শ্রমিক এই আন্দোলনে অংশ নিচ্ছেন। শ্রম ভবনের কর্তৃপক্ষের সঙ্গে আলোচনা না হওয়ায় তাদের ক্ষোভ বাড়ছে। দুপুরে অ্যাপারেল প্লাস ইকো লিমিটেড ও অ্যাপারেল আর্ট লিমিটেডের কিছু শ্রমিককে আংশিক বোনাস দেয়া হলেও তারা পুরো বোনাস পরিশোধের দাবি জানিয়েছেন। অ্যাপারেল আর্টের প্রতিনিধি শাহিন আলম বলেন, ‘কী হিসাবে এই টাকা দেয়া হলো, তা জানা নেই। পূর্ণ বকেয়া না পেলে আন্দোলন চলবে।’
গত ২৩ মার্চ থেকে শ্রম ভবনের সামনে অবস্থান কর্মসূচি পালন করছেন এই শ্রমিকেরা। তবে মঙ্গলবার প্রেসক্লাব এলাকায় অবস্থান কর্মসূচি থেকে সচিবালয় দিকে অগ্রসর হলে দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে
প্রেসক্লাব এলাকায় লাঠিপেটা করে এবং কাঁদানে গ্যাসের শেল ও সাউন্ড গ্রেনেড ছুড়ে তাদের ছত্রভঙ্গ করে দেয় পুলিশ। এতে বেশ কয়েকজন পোশাকশ্রমিক, ছাত্রসংগঠনের নেতা ও পুলিশ সদস্য আহত হন।
ফেব্রুয়ারির বেতন হয়নি ১২২ পোশাক কারখানায়, ঈদ বোনাস নেই ৭২৩টিতে
দেশের তৈরি পোশাক ও টেক্সটাইল খাতের অধীনে থাকা ১২২টি কারখানা এখনও শ্রমিকদের ফেব্রুয়ারি মাসের বকেয়া বেতন পরিশোধ করেনি। এখনও ঈদ বোনাস দিতে পারেনি ৭২৩টি পোশাক কারখানা। জানুয়ারি বা তারও আগের বেতন বকেয়া রয়েছে ৩০টি কারখানায়।
শিল্প পুলিশের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বিজিএমইএ, বিকেএমইএ, বিটিএমএ এবং বেপজার অধীন মোট দুই হাজার ৮৯০টি পোশাক কারখানা বর্তমানে চালু রয়েছে। বৃহস্পতিবার সকাল ১০টা পর্যন্ত ফেব্রুয়ারির বেতন পরিশোধ করেছে দুই হাজার ৭৬৮টি প্রতিষ্ঠান। আরও ৩০টি কারখানার শ্রমিকদের জানুয়ারি বা তার পূর্ববর্তী মাসের বেতন বকেয়া রয়েছে।
চলতি মার্চের জন্য ৪২২টি কারখানা শ্রমিকদের অর্ধেক বেতন অগ্রিম পরিশোধ করেছে। শ্রমিকদের বেতন পরবর্তী মাসের প্রথম সাত কর্মদিবসের মধ্যে পরিশোধের কথা থাকলেও এখনো কিছু কারখানা তা মানতে পারেনি। যদিও শ্রম আইন অনুযায়ীই এ বিধি রয়েছে।
তৈরি পোশাক ও টেক্সটাইল খাতের ২ হাজার ১৬৭টি কারখানা এরই মধ্যে ঈদুল ফিতরের বোনাস পরিশোধ করেছে। এখনও ৭২৩টি কারখানা ঈদ বোনাস পরিশোধ করতে পারেনি, যা মোট কারখানার প্রায় ২৫ শতাংশ।
শিল্প পুলিশ সূত্র জানায়, পাটকলসহ অন্য শিল্প কারখানাগুলো মিলিয়ে দেশের মোট ৯ হাজার ৬৯৫টি কারখানার মধ্যে ঈদুল ফিতরের বোনাস পরিশোধ করেছে ৬ হাজার ৬৭৩টি প্রতিষ্ঠান। যার মধ্যে মার্চের বেতন পরিশোধ করেছে এক হাজার ৮৩৫টি কারখানা। এখনও ৭ হাজার ৮৬০টি কারখানায় মার্চের বেতন বকেয়া রয়েছে। এটি মোট কারখানার প্রায় ৮১ দশমিক ৭ শতাংশ।
অন্যদিকে, সরকারের বেঁধে দেয়া সময়ের মধ্যে শ্রমিকদের বেতন-বোনাস পরিশোধ না করায় ১২টি কারখানার মালিকের বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে সরকার। এসব কারখানার মালিকরা শ্রমিকদের বেতন-বোনাস পরিশোধ না করা পর্যন্ত বিদেশ যেতে পারবেন না।
নিষেধাজ্ঞার বিষয়ে মঙ্গলবার সচিবালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে নৌপরিবহন এবং শ্রম ও কর্মসংস্থান উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) ড. এম সাখাওয়াত হোসেন বলেন, ‘২৭ মার্চের মধ্যে পোশাক কারখানার শ্রমিকদের বেতন-ভাতা পরিশোধ করার কথা। কিন্তু ১২টি কারখানা নির্ধারিত সময়ের মধ্যে বেতন-ভাতা পরিশোধ করতে পারছে না বলে জানিয়েছে। এর মধ্যে পাঁচটি কারখানায় অসন্তোষ চলছে। নির্ধারিত সময়ের মধ্যে যারা বেতন-ভাতা পরিশোধ করতে পারছে না তাদের বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞা দেয়া হয়েছে। আমরা শ্রম আইনানুযায়ী এদের বিরুদ্ধে সর্বোচ্চ ব্যবস্থা নেবো।’