বাংলাদেশ ও চীন দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ককে আরও জোরদার করতে একটি চুক্তি এবং আটটি সমঝোতা স্মারকে সই করেছে। চুক্তিটি অর্থনৈতিক ও কারিগরি সহযোগিতা বাড়ানোর লক্ষ্যে স্বাক্ষরিত হয়েছে।
অন্যদিকে, সাহিত্যের অনুবাদ ও প্রকাশনা, সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য সংরক্ষণ, সংবাদ ও গণমাধ্যম বিনিময়, ক্রীড়া এবং স্বাস্থ্য খাতে সহযোগিতা বাড়াতে আটটি সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হয়েছে।
প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের চীন সফরের মধ্যে শুক্রবার বেইজিংয়ের গ্রেট হল অফ দ্য পিপলে এসব চুক্তি ও সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হয়। বৈঠকের পর প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম জানান, চীনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং বাংলাদেশে চীনা বিনিয়োগ উৎসাহিত করার আশ্বাস দিয়েছেন।
চুক্তি ও সমঝোতা স্মারকের পাশাপাশি বিনিয়োগ সংক্রান্ত আনুষ্ঠানিক আলোচনা শুরুর জন্য পাঁচটি ঘোষণাও এসেছে। বাংলাদেশে চীনা অর্থনৈতিক অঞ্চল প্রতিষ্ঠা, মোংলা বন্দরের আধুনিকায়ন ও সম্প্রসারণে বাণিজ্যিক চুক্তি, রোবট ফিজিওথেরাপি ও পুনর্বাসন কেন্দ্র প্রতিষ্ঠা এবং কার্ডিয়াক সার্জারি ভেহিকেল প্রদানসহ বেশ কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে সহযোগিতা এগিয়ে নিতে সম্মত হয়েছে দুই দেশ।
বৈঠকের পর শফিকুল আলম বলেন, আলোচনা ছিল ফলপ্রসূ ও গঠনমূলক। চীনের প্রেসিডেন্ট শি বাংলাদেশের প্রতি সমর্থন পুনর্ব্যক্ত করেছেন এবং চীনা শিল্প কারখানা বাংলাদেশে স্থানান্তরের প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন।
চীনের প্রেসিডেন্ট শি তার বাংলাদেশ সফরের স্মৃতিচারণ করে বলেন, ফুজিয়ান প্রদেশের গভর্নর থাকাকালে তিনি ক্ষুদ্রঋণ সম্পর্কে পড়েছেন এবং বাংলাদেশি আম ও কাঁঠালের স্বাদ নিয়েছেন, যা তাকে অত্যন্ত মুগ্ধ করেছে।
বাংলাদেশ আগামীতে বড় পরিসরে এই দুটি ফল চীনে রপ্তানির পরিকল্পনা করছে বলে জানিয়েছেন শফিকুল আলম।
শুক্রবার, ২৮ মার্চ ২০২৫
বাংলাদেশ ও চীন দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ককে আরও জোরদার করতে একটি চুক্তি এবং আটটি সমঝোতা স্মারকে সই করেছে। চুক্তিটি অর্থনৈতিক ও কারিগরি সহযোগিতা বাড়ানোর লক্ষ্যে স্বাক্ষরিত হয়েছে।
অন্যদিকে, সাহিত্যের অনুবাদ ও প্রকাশনা, সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য সংরক্ষণ, সংবাদ ও গণমাধ্যম বিনিময়, ক্রীড়া এবং স্বাস্থ্য খাতে সহযোগিতা বাড়াতে আটটি সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হয়েছে।
প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের চীন সফরের মধ্যে শুক্রবার বেইজিংয়ের গ্রেট হল অফ দ্য পিপলে এসব চুক্তি ও সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হয়। বৈঠকের পর প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম জানান, চীনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং বাংলাদেশে চীনা বিনিয়োগ উৎসাহিত করার আশ্বাস দিয়েছেন।
চুক্তি ও সমঝোতা স্মারকের পাশাপাশি বিনিয়োগ সংক্রান্ত আনুষ্ঠানিক আলোচনা শুরুর জন্য পাঁচটি ঘোষণাও এসেছে। বাংলাদেশে চীনা অর্থনৈতিক অঞ্চল প্রতিষ্ঠা, মোংলা বন্দরের আধুনিকায়ন ও সম্প্রসারণে বাণিজ্যিক চুক্তি, রোবট ফিজিওথেরাপি ও পুনর্বাসন কেন্দ্র প্রতিষ্ঠা এবং কার্ডিয়াক সার্জারি ভেহিকেল প্রদানসহ বেশ কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে সহযোগিতা এগিয়ে নিতে সম্মত হয়েছে দুই দেশ।
বৈঠকের পর শফিকুল আলম বলেন, আলোচনা ছিল ফলপ্রসূ ও গঠনমূলক। চীনের প্রেসিডেন্ট শি বাংলাদেশের প্রতি সমর্থন পুনর্ব্যক্ত করেছেন এবং চীনা শিল্প কারখানা বাংলাদেশে স্থানান্তরের প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন।
চীনের প্রেসিডেন্ট শি তার বাংলাদেশ সফরের স্মৃতিচারণ করে বলেন, ফুজিয়ান প্রদেশের গভর্নর থাকাকালে তিনি ক্ষুদ্রঋণ সম্পর্কে পড়েছেন এবং বাংলাদেশি আম ও কাঁঠালের স্বাদ নিয়েছেন, যা তাকে অত্যন্ত মুগ্ধ করেছে।
বাংলাদেশ আগামীতে বড় পরিসরে এই দুটি ফল চীনে রপ্তানির পরিকল্পনা করছে বলে জানিয়েছেন শফিকুল আলম।