ঢাকার পূর্বাচল নতুন শহর প্রকল্পে ‘ক্ষমতার অপব্যবহার করে’ প্লট বরাদ্দ নেওয়ার অভিযোগে তিনটি দুর্নীতি মামলায় সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, তার বোন শেখ রেহানা, ভাগ্নে রাদওয়ান মুজিব সিদ্দিক ববি, ভাগ্নি ও ব্রিটিশ এমপি টিউলিপ সিদ্দিক এবং আজমিনা সিদ্দিক রূপন্তীসহ ৫৩ জনের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছে আদালত।
রোববার ঢাকার জ্যেষ্ঠ বিশেষ জজ জাকির হোসেন গালিব এই আদেশ দেন। আদালত গ্রেপ্তারের অগ্রগতি প্রতিবেদন দিতে আগামী ২৭ এপ্রিল দিন ধার্য করেছে।
দুদক সূত্রে জানা যায়, পূর্বাচলে ১০ কাঠা করে প্লট বরাদ্দে অনিয়ম ও গোপন তথ্যের ভিত্তিতে রেহানা, ববি, রূপন্তী এবং তাদের পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে ছয়টি মামলা হয়। প্রতিটি মামলাতেই শেখ হাসিনাকে আসামি করা হয়েছে। ইতোমধ্যে একটি মামলায় শেখ হাসিনা ও তার মেয়ে সায়মা ওয়াজেদ পুতুলের বিরুদ্ধেও গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করা হয়।
টিউলিপ সিদ্দিক সরাসরি কোনো প্লট না নিলেও, তার বোন রূপন্তীর নামে গুলশানের একটি ফ্ল্যাট হেবা দলিলের মাধ্যমে হস্তান্তরের সময় ভুয়া নোটারি ব্যবহার ও খালা শেখ হাসিনাকে প্রভাবিত করার অভিযোগে তাকেও আসামি করা হয়েছে।
দুদক জানিয়েছে, টিউলিপের হেবা দলিলে সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী গাজী সিরাজুল ইসলামের নাম থাকলেও, সইটি তার নয় বলে তিনি স্বীকার করেছেন। এ কারণে দলিলটি ভুয়া বলে প্রমাণিত হয়েছে।
এছাড়া অভিযোগপত্রে বলা হয়, পূর্বেই পরিবারটির ঢাকায় একাধিক ফ্ল্যাট ও জমি থাকা সত্ত্বেও তা গোপন করে প্লট বরাদ্দ নেওয়া হয়েছে, যা সরকারি নীতিমালার লঙ্ঘন।
রোববার, ১৩ এপ্রিল ২০২৫
ঢাকার পূর্বাচল নতুন শহর প্রকল্পে ‘ক্ষমতার অপব্যবহার করে’ প্লট বরাদ্দ নেওয়ার অভিযোগে তিনটি দুর্নীতি মামলায় সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, তার বোন শেখ রেহানা, ভাগ্নে রাদওয়ান মুজিব সিদ্দিক ববি, ভাগ্নি ও ব্রিটিশ এমপি টিউলিপ সিদ্দিক এবং আজমিনা সিদ্দিক রূপন্তীসহ ৫৩ জনের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছে আদালত।
রোববার ঢাকার জ্যেষ্ঠ বিশেষ জজ জাকির হোসেন গালিব এই আদেশ দেন। আদালত গ্রেপ্তারের অগ্রগতি প্রতিবেদন দিতে আগামী ২৭ এপ্রিল দিন ধার্য করেছে।
দুদক সূত্রে জানা যায়, পূর্বাচলে ১০ কাঠা করে প্লট বরাদ্দে অনিয়ম ও গোপন তথ্যের ভিত্তিতে রেহানা, ববি, রূপন্তী এবং তাদের পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে ছয়টি মামলা হয়। প্রতিটি মামলাতেই শেখ হাসিনাকে আসামি করা হয়েছে। ইতোমধ্যে একটি মামলায় শেখ হাসিনা ও তার মেয়ে সায়মা ওয়াজেদ পুতুলের বিরুদ্ধেও গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করা হয়।
টিউলিপ সিদ্দিক সরাসরি কোনো প্লট না নিলেও, তার বোন রূপন্তীর নামে গুলশানের একটি ফ্ল্যাট হেবা দলিলের মাধ্যমে হস্তান্তরের সময় ভুয়া নোটারি ব্যবহার ও খালা শেখ হাসিনাকে প্রভাবিত করার অভিযোগে তাকেও আসামি করা হয়েছে।
দুদক জানিয়েছে, টিউলিপের হেবা দলিলে সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী গাজী সিরাজুল ইসলামের নাম থাকলেও, সইটি তার নয় বলে তিনি স্বীকার করেছেন। এ কারণে দলিলটি ভুয়া বলে প্রমাণিত হয়েছে।
এছাড়া অভিযোগপত্রে বলা হয়, পূর্বেই পরিবারটির ঢাকায় একাধিক ফ্ল্যাট ও জমি থাকা সত্ত্বেও তা গোপন করে প্লট বরাদ্দ নেওয়া হয়েছে, যা সরকারি নীতিমালার লঙ্ঘন।