দেশে তিন স্তরে ইন্টারনেটের দাম কমানোর উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টার ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি-বিষয়ক বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব।
আজ সোমবার সকালে নিজের ফে্বুইক পোস্টে তিনি বলেন, ফাইবার অ্যাট হোম তাদের আইটিসি, আইআইজি এবং এনটিটিএন পর্যায়ে যথাক্রমে ১০, ১০ ও ১৫ শতাংশ হারে দাম কমাবে। এ তথ্য ফাইবার অ্যাট হোম কর্তৃপক্ষ নিশ্চিত করেছে।
তিনি আরও উল্লেখ করেন, এর আগে আইএসপি লাইসেন্সধারী প্রতিষ্ঠানগুলো ৫০০ টাকায় ১০ এমবিপিএস ইন্টারনেট প্রদানের নিশ্চয়তা দেয় এবং সাবমেরিন কেবল কোম্পানি আইআইজি ও আইএসপি গ্রাহকদের জন্য ২০ শতাংশ পর্যন্ত মূল্য কমিয়েছে।
এই প্রেক্ষাপটে ফয়েজ আহমদ দেশের তিনটি বেসরকারি মোবাইল অপারেটরকে ইন্টারনেটের দাম যৌক্তিকভাবে কমানোর আহ্বান জানান। তিনি বলেন, সরকার ইতিমধ্যে তাদের ডিডব্লিউডিএম ও ডার্ক ফাইবার সুবিধা দিয়েছে। সেক্ষেত্রে এখন মোবাইল কোম্পানিগুলোর জন্য মূল্য না কমানোর আর কোনো যুক্তি নেই।
ফয়েজ আহমদ আরও বলেন, টেলিটক ইতোমধ্যেই ঈদুল ফিতরের দিন থেকে ১০ শতাংশ মূল্য ছাড় দিয়েছে। বাকি তিনটি মোবাইল কোম্পানির উচিত—দুটি পর্যায়ে মূল্য হ্রাস: প্রথমত, মার্চে এসআরও সমন্বয়ের নামে যেটুকু বাড়ানো হয়েছিল, তা প্রত্যাহার; দ্বিতীয়ত, পাইকারি পর্যায়ে দাম কমার যে প্রভাব পড়েছে, সেটি গ্রাহক পর্যায়ে প্রতিফলন ঘটানো।
তিনি আরও জানান, বাংলাদেশের মোবাইল ইন্টারনেটের মান নিয়ে ব্যাপক প্রশ্ন রয়েছে। মানের তুলনায় খরচ অনেক বেশি। তাই গ্রাহকস্বার্থেই সরকার এ বিষয়ে যৌক্তিক পদক্ষেপ নিতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।
সোমবার, ২১ এপ্রিল ২০২৫
দেশে তিন স্তরে ইন্টারনেটের দাম কমানোর উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টার ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি-বিষয়ক বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব।
আজ সোমবার সকালে নিজের ফে্বুইক পোস্টে তিনি বলেন, ফাইবার অ্যাট হোম তাদের আইটিসি, আইআইজি এবং এনটিটিএন পর্যায়ে যথাক্রমে ১০, ১০ ও ১৫ শতাংশ হারে দাম কমাবে। এ তথ্য ফাইবার অ্যাট হোম কর্তৃপক্ষ নিশ্চিত করেছে।
তিনি আরও উল্লেখ করেন, এর আগে আইএসপি লাইসেন্সধারী প্রতিষ্ঠানগুলো ৫০০ টাকায় ১০ এমবিপিএস ইন্টারনেট প্রদানের নিশ্চয়তা দেয় এবং সাবমেরিন কেবল কোম্পানি আইআইজি ও আইএসপি গ্রাহকদের জন্য ২০ শতাংশ পর্যন্ত মূল্য কমিয়েছে।
এই প্রেক্ষাপটে ফয়েজ আহমদ দেশের তিনটি বেসরকারি মোবাইল অপারেটরকে ইন্টারনেটের দাম যৌক্তিকভাবে কমানোর আহ্বান জানান। তিনি বলেন, সরকার ইতিমধ্যে তাদের ডিডব্লিউডিএম ও ডার্ক ফাইবার সুবিধা দিয়েছে। সেক্ষেত্রে এখন মোবাইল কোম্পানিগুলোর জন্য মূল্য না কমানোর আর কোনো যুক্তি নেই।
ফয়েজ আহমদ আরও বলেন, টেলিটক ইতোমধ্যেই ঈদুল ফিতরের দিন থেকে ১০ শতাংশ মূল্য ছাড় দিয়েছে। বাকি তিনটি মোবাইল কোম্পানির উচিত—দুটি পর্যায়ে মূল্য হ্রাস: প্রথমত, মার্চে এসআরও সমন্বয়ের নামে যেটুকু বাড়ানো হয়েছিল, তা প্রত্যাহার; দ্বিতীয়ত, পাইকারি পর্যায়ে দাম কমার যে প্রভাব পড়েছে, সেটি গ্রাহক পর্যায়ে প্রতিফলন ঘটানো।
তিনি আরও জানান, বাংলাদেশের মোবাইল ইন্টারনেটের মান নিয়ে ব্যাপক প্রশ্ন রয়েছে। মানের তুলনায় খরচ অনেক বেশি। তাই গ্রাহকস্বার্থেই সরকার এ বিষয়ে যৌক্তিক পদক্ষেপ নিতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।